ঈশপের গল্প| বাংলা মোরাল গল্প!পার্ট-৪

ঈশপের গল্প| বাংলা মোরাল গল্প!পার্ট-৪

বিশ্ব জুড়ে নীতিকথামূলক গল্পের ক্ষেত্রে ঈশপ এক অনন্য নাম। গ্রিসদেশের এই গল্পকথক প্রকৃতই ছিলেন একজন কথাশিল্পী। জীবজন্তুদের গল্পের চরিত্র হিসেবে উপস্থাপিত করে তিনি মানবজীবনের অনেক মূল্যবান এবং তাৎপর্যপূর্ণ কথা বলেছেন।

আপনি আরো পড়তে পারেন……. ঈশপের নীতিমূলক গল্প।মোরাল স্টোরি।পার্ট-১ ….. ঈশপের গল্প! বাংলা মোরাল স্টোরি! পার্ট-৩ঈশপের গল্প-পার্ট-২ ….. বাংলা মোরাল স্টোরি! ঈশপের গল্প! পার্ট-৫

ঈশপের গল্প বাংলা মোরাল গল্প!পার্ট-৪

ঈশপের গল্প|এক নাচানাচি-করা গাধার গল্প

একদিন এক গাধাকে দেখা গেল খুব ফুর্তি হয়েছে তার। সোজা এক বাড়ির ছাদে গিয়ে চড়েছে। তারপর শুরু করে দিয়েছে প্রবল নাচানাচি। ছাদ ছিল টালির। নাচের চোটে গুচ্ছের টালি ভেঙ্গে টুকরো টুকরো। বাড়ির মালিক রেগে আগুন। তাড়াতাড়ি সে ছাদে উঠে গেল।

তারপর লাঠি দিয়ে ভয়ানকভাবে পিটতে পিটতে গাধাটাকে নামিয়ে আনল। গাধাটা তখন বলে, “কি হল! কাল তো দেখলাম, বাঁদরটা ঠিক এই রকম-ই নাচানাচি করছিল। তখন তো আপনি প্রচুর হাসছিলেন। তাইতো আমার মনে হল যে ছাদের উপরে নাচানাচি করতে দেখলে আপনার খুব ভাল রকম মজা লাগবে!”

প্রাচীন বচনঃ যারা নিজেরা নিজেদের জায়গাটা বোঝে না তাদের জোর করেই বুঝিয়ে দিতে লাগে।

আমি বলিঃ আহাম্মক উচ্চাকাঙ্খীদের ঘাড় ধরে বের করে দেওয়া ছাড়া শেষে আর কোন উপায় থাকে না।

ঈশপের গল্প| একজন লোক আর এক ছাগ-মানুষ-এর গল্প

একজন লোকের সাথে একবার এক ছাগ-মানুষের বন্ধুত্ব হয়েছিল। একদিন খুব শীত পড়েছে। দু’জনে মিলে গল্প করছে। শীতের চোটে লোকটি হাতদুটো বারে বারে মুখের কাছে এনে তাতে ফুঁ দিচ্ছে।

ছাগ-মানুষ লোকটির কাছে জানতে চাইল কেন সে ঐরকম ফুঁ দিচ্ছে। লোকটি তাকে বলল যে এই করে সে তার হাত গরম করছে। আরো খানিক্ষণ সময় গেল। দু’জনে খেতে বসেছে। খাবার ভীষণ গরম। লোকটি খাবারের থালায় ফুঁ দিতে থাকল। ছাগ-মানুষ এবারো ফুঁ দেওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করল।

লোকটি বলল যে সে ফুঁ দিয়ে খাবার ঠান্ডা করছে। ছাগ-মানুষ ক্ষেপে গিয়ে বলল, “আজ থেকে আমাদের বন্ধুত্ব শেষ। যে লোক ফুঁ দিয়ে গরম করে আবার সেই ফুঁ দিয়েই ঠান্ডাও করে তাকে বিশ্বাস করা যায় না।”

প্রাচীন বচনঃ যে লোক দু’দলের হয়েই কথা বলে তাকে বিশ্বাস করা যায় না।

আমি বলিঃ ছাগ-মানুষ (Satyr) রূপকথার চরিত্র হলেও ছাগুলে বুদ্ধির মানুষ অনেক আছে। তাদের নিজেদের বোধের অক্ষমতায় তারা সব গুলিয়ে ফেলে আর দোষ দ্যায় অন্যদের।

সতর্কীকরণঃ ছাগুলে বুদ্ধি বিশিষ্ট ও ছাগু সমার্থক নয়।

ঈশপের গল্প|ওক গাছ ও নলখাগড়া ঘাস

একদিন একটা বড় ওক গাছ ঝড়ে উপড়ে গেল। গাছটার পাশে জলের ধারে অনেক নলখাগড়া ঘাস হয়েছিল। ওক গাছটা সেই ঘাসেদের মাঝে গিয়ে পড়ল। পড়ার পর ওক-গাছটা ঘাসেদের বলল, “অবাক লাগে আমার। তোমরা এত হাল্কা, রোগা-পাতলা, অথচ এই প্রবল ঝড়ে তোমাদের প্রায় কিছুই হয় নি!” ঘাসেরা বলল, “তুমি হাওয়ার সঙ্গে লড়াই করছিলে।

তাকে হারিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিলে। ফলে একসময় ভেঙ্গে গিয়ে মারা পড়লে। আমরা কিন্তু, একটু হাওয়া দিলেই আমাদের মাথা নুইয়ে দিই, ফলে আমাদের আর ভেঙ্গে পড়তে হয় না। ”

প্রাচীন বচনঃ সবসময়ই জেতার চেষ্টা করাটা ঠিক নয়।

আমি বলিঃ প্রতিবাদের হাওয়া যখন প্রবল হয়, গোঁয়ার বিরোধীরা তখন উড়ে যায়। কিন্তু সমাজের আগাছা, চতুর ধান্দাবাজেরা এই সময় সব মেনে নেওয়ার ভান করে। আর, ধীরে ধীরে মাটির কাছাকাছি থেকে আরো ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যায়।

ঈশপের গল্প বাংলা মোরাল গল্প!পার্ট-৪

ঈশপের গল্প|এক শিকারী আর এক জেলে

এক শিকারী তার কুকুর আর শিকার নিয়ে বন থেকে ফিরছিল। আর, এক জেলে ঘরে ফিরছিল মাছ ভর্তি ঝুড়ি নিয়ে। হঠাৎ দু’জনের দেখা হয়ে গেল। দু’জনেরই মনে হল যার যার জিনিষ বদলে নিলে কেমন হয়। যেমন ভাবা তেমন কাজ। শিকারী ঘরে ফিরল মাছ নিয়ে, জেলে নিয়ে এল বন থেকে আনা শিকার।

দু’জনেই মহা খুশী। এই বদলা-বদলী তাদের এত ভাল লেগে গেল যে রোজ-ই তারা এই রকমভাবে মাছ আর শিকার বদলে নিতে থাকল। এ’সব দেখে তাদের এক প্রতিবেশী তাদের বলল, “এত ঘন ঘন বদলা-বদলী করছ। বদলানোর মজাটা তোমরা তাড়াতাড়ি-ই নষ্ট করে ফেলবে। তখন আবার তোমরা যার যার জিনিষ-এই ফিরে যেতে চাইবে। ”

প্রাচীন বচনঃ সংযম আনন্দ বাড়ায়।
আমি বলিঃ অল্প কিছু সম্ভাবনার মধ্যে বারে বারে বদলে বেশীদিন চলে না। একঘেয়েমী কাটাতে গেলে ক্রমাগত সম্ভাবনার সংখ্যাও বাড়িয়ে যেতে লাগে।

ঈশপের গল্প|বাচ্চার মা আর নেকড়ে

এক বাড়িতে এক মা তার বাচ্চার কান্না থামাতে চেষ্টা করছিল। এক নেকড়ে সেই সময় সেই এলাকায় খাবারের খোঁজে ঘোরাঘুরি করছিল। বাড়িটার পাশ দিয়ে যাবার সময় নেকড়ে শুনতে পেল, বাচ্চার মা বলছে, “চুপ করো, নইলে জানালা দিয়ে বাইরে ফেলে দেব আর নেকড়ে তোমায় ধরে খেয়ে ফেলবে।”

নেকড়ে সেই শুনে সারা দিন দরজার বাইরে বসে রইল। সন্ধ্যাবেলায় সে শোনে বাচ্চার মা বলছে, “কেমন শান্ত হয়ে আছে আমার সোনা। এখন নেকড়ে এলে, আমরা সেটাকে মেরে ফেলব।” নেকড়ে সেই শুনে ক্ষিধে আর শীতে হু-হু করে কাঁপতে কাঁপতে নিজের বাড়ি চলে গেল।

প্রাচীন বচনঃ রাগ করে কি বিশেষ না ভেবে কেউ কিছু বললে সেটাকেই বিশ্বাস করে বসার কোন অর্থ হয় না।

আমি বলিঃ রাগ করা কি ক্ষোভের কথা বলা মানেই মানেই ভোট-টা অন্য দলের দিকে চলে যাওয়া নয়।

ঈশপের গল্প|রাখাল আর নেকড়ে

এক রাখাল একবার এক নেকড়ের বাচ্চা কুড়িয়ে পেল। বাচ্চাটাকে সে বড় করল। তারপর একসময় ওটাকে সে পাড়া-প্রতিবেশীদের বাড়ি থেকে ভেড়া চুরি করতে শেখাল। সময়ের সাথে সাথে নেকড়েটা এক ওস্তাদ চোর হয়ে উঠল। তখন সে একদিন রাখাল-কে ডেকে বলল – “আমাকে তো খুব করে চুরি করতে শিখিয়েছ।এবার আমার উপরে ভাল রকম নজর রাখতে ভুলো না। তা না হলে কোনদিন দেখবে তোমার নিজের ভেড়াই কমে গেছে।”

প্রাচীন বচনঃ কাউকে খারাপ কাজ করতে শেখালে সেই কুশিক্ষা একদিন নিজের উপরেই ফিরে আসতে পারে।

আমি বলিঃ শয়তানদের যারা কাজে লাগায় শয়তানদের হাতেই তারা একসময় লুট হয়। লোভী আমজনতা থেকে উচ্চাকাঙ্খী রাজনৈতিক – বারে বারে এই ফাঁদে আটকা পড়ে তবু আবারো একই কাজ করে!

ঈশপের গল্প|ঘুঘু পাখি আর কাক

খাঁচায় বন্দী এক ঘুঘুপাখি খুব লম্বা-চওড়া কথা বলছিল। সব্বাইকে সে ডেকে ডেকে জানাচ্ছিল যে তার পরিবারের আয়তন বিশাল – অনেক বাচ্চা-কাচ্চা আছে তার। সে সব শুনে এক কাক তাকে বলল, “দোস্ত, এই সব খামখা বড় বড় কথা বলা এবারে বাদ দাও।পরিবার বড় হওয়া মানে খাঁচায় আটক-এর সংখ্যা আরো বেড়ে যাওয়া।আর তার মানে, তোমার দুঃখের পরিমাণ-ও বাড়ল ততটাই!”

প্রাচীন বচনঃ স্বাধীনতা না থাকলে আনন্দ উপভোগ করা যায় না।

আমি বলিঃ স্বাধীন না থাকার অভ্যাস হয়ে গেছে যাদের, নানা রকম প্রাপ্তির বড়াই-এর ঢাক পিটিয়ে তারা আসলে ক্রমাগত নিজেদের দৈন্য আর দুর্দশাকে আড়াল করার বিফল চেষ্টা করে চলে।

ঈশপের গল্প|এক বৃদ্ধ আর তিন যুবক

এক বৃদ্ধ একদিন একটা চারাগাছ লাগাচ্ছিলেন। তিন যুবক সেই সময় সেখানে এসে পড়ে। তারা তাকে নিয়ে ঠাট্টা-তামাশা শুরু করে দিল, “এই বয়সে আপনি গাছ লাগাচ্ছেন! কি বোকামি, কি বোকামি! ! এই গাছে ফল ধরতে কে জানে কত বছর লেগে যাবে।

কিন্তু, আপনার নিজের দিন তো আর বিশেষ বাকি নেই! নিজে চলে যাওয়ার বহু বছর বাদের লোকজনদের সাথে খুশী বাঁটবেন বলে এখনকার সময়টা নষ্ট করছেন আপনি। কোনো মানে হয় এর?” বৃদ্ধ কাজ থামিয়ে উত্তর দিলেন, “আমার আগে যাঁরা এই দুনিয়ায় এসেছিলেন তাঁরা আমার খুশীর ব্যবস্থা করে গেছেন।

এখন আমার কাজ আমার পরে যারা আসবে তাদের খুশীর ব্যবস্থা করা। আর জীবনের কথা যদি বলো, কেউ কি নিশ্চিত করে জানে কখন কি ঘটে যাবে? হয়ত আমার আগেই তোমরা সবাই মারা যাবে, কে জানে!” বৃদ্ধের কথা অক্ষরে অক্ষরে ফলে গেছিল।

তিন যুবকের একজন সমুদ্রযাত্রায় গিয়ে সাগরে ডুবে গেল। একজন যুদ্ধে গিয়ে গুলি খেয়ে মারা পড়ল। আর, তৃতীয় জন গাছ থেকে পড়ে ঘাড় ভেঙ্গে মারা গেল।

প্রাচীন বচনঃ শুধুই নিজেদের কথা ভাবতে নেই। আর, মনে রাখা ভাল যে জীবন নিতান্তই অনিশ্চিত।

আমি বলিঃ ঈশপ লিখে গেছেন আমাদের জন্য, আমি লিখে রাখি পরবর্ত্তীদের জন্য। জানি জীবন অনিশ্চিত, কিন্তু আমার সময় যে প্রতিদিন কমে যাচ্ছে, সেটা নিশ্চিত। তাই যা করতে চাই তার জন্য দেরী না করাই ভাল।

ঈশপের গল্প বাংলা মোরাল গল্প!পার্ট-৪

ঈশপের গল্প|সিংহ আর শিয়াল

একবার এক শিয়াল এক সিংহের সাথে জুটি বাঁধল। ঠিক হল সিংহ যেমন যেমন বলবে, শিয়াল তেমন তেমন তার কথা অনুসারে চলবে। যার যার ক্ষমতা আর গুণ অনুসারে তারা নিজেদের কাজ ভাগ করে নিল। শিয়াল শিকার খুঁজে বার করে সিংহকে দেখিয়ে দিত। সিংহ তখন জন্তুটার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে সেটাকে শিকার করত।

চলছিল ভালই। কিন্তু আস্তে আস্তে শিয়ালের হিংসে হতে থাকল। শিকারের বেশীটাই সিংহের পেটে যায়। শিয়াল একদিন জানিয়ে দিল যে সে আর সিংহের জন্য শিকার খুঁজে দিতে পারবে না। আর তার নিজের শিকার সে নিজেই যোগাড় করে নেবে। পরের দিন সেই শিয়াল বেড়া টপকে এক পাল ভেড়ার ভিতর থেকে একটা ভেড়াকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করল।

কিন্তু ভেড়ার পাহারায় থাকা শিকারী আর তার শিকারী কুকুরদের পাল্লায় পড়ে সে নিজেই তাদের শিকার বনে গেল।

প্রাচীন বচনঃ সফল হতে গেলে নিজের সীমার মধ্যে থাকতে হয়।

আমি বলিঃ উপযুক্ত প্রস্তুতি ছাড়া উচ্চাকাঙ্খা সফল করতে গেলে কাজ তো পন্ড হয়ই, অস্তিত্বও বিপন্ন হতে পারে।

ঈশপের গল্প|ঘোড়া আর শিঙেল হরিণ

এক সময় এক ঘোড়া একটা গোটা মাঠ জুড়ে একাই চড়ে বেড়াত। একদিন এক শিঙ্গেল হরিণ ঘোড়াটার এলাকায় ঢুকে পড়ল আর তার খাবারে ভাগ বসাল। ঘোড়াটা ভাবল যে এর প্রতিশোধ নিতে হবে। সে একটা মানুষকে গিয়ে ধরল – যদি সেই মানুষ হরিণটাকে শাস্তি দেওয়ার কাজে ঘোড়াটাকে সাহায্য করতে ইচ্ছুক হয়। লোকটা বলল যে ঘোড়াটা মুখে লাগাম লাগিয়ে তাকে পিঠে তুলে নিলে সে হরিণটার দিকে ঠিকঠাক অস্ত্র চালাতে পারবে।

ঘোড়াটা রাজী হল। লোকটাকে তার মুখে লাগাম লাগিয়ে পিঠে জিন চড়াতে দিল। আর তারপরই সে বুঝতে পারল, কিসের প্রতিশোধ, কিসের কি! সে এখন থেকে মানুষের সেবাদাস হয়ে গেছে।

প্রাচীন বচনঃ অন্যের ক্ষতি করতে গেলে সাধারণতঃ নিজেরই ক্ষতি হয়ে যায়।

আমি বলিঃ কি পাড়ায়, কি বিশ্ব-বাজারে প্রতিবেশীদের চাপে রাখতে গিয়ে পরিণতি হয় মাতব্বরদের সেবাদাস হয়ে যাওয়া।

[এক আগ্রহী শ্রোতা এই গল্পগুলোর আকঙ্খায় থাকে। আর আমি তাকে অপেক্ষা করিয়ে রেখেছি। ঠিক হয় নি। প্রিয় প্রোফেসর হিজবিজবিজ, এই পাঁচটি গল্প অবশ্যই আপনার শ্রীমান-এর জন্য]

Ishoper Golpo Bangla moral story

Info source: wikipedia

টাগঃ ঈশপের গল্প| ঈশপের গল্প| ঈশপের গল্প| ঈশপের গল্প| ঈশপের গল্প| ঈশপের গল্প| ঈশপের গল্প| ঈশপের গল্প| ঈশপের গল্প|

Please Click On Just One Add To Help Us

মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।

এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।