পিরিয়ড বা মাসিক কী? মিনস্ কী? ঋতুস্রাব কেন হয়?

সূচিপত্র-Table Of Contents
  1. পিরিয়ড বা মাসিক কী? মিনস্ কী? ঋতুস্রাব কেন হয়?

পিরিয়ড বা মাসিক কী? মিনস্ কী? ঋতুস্রাব কেন হয়?

বাঙ্গালিদের মধ্যে পিরিয়ড বা মাসিক নিয়ে এক ধরনের অসুচি মনোভাব আছে। ছেলেরা যেমন এই বিষয় নিয়ে ঠাট্টা বা মশকরা করে ঠিক তেমনি মেয়েরা বিষয়টি নিয়ে লজ্জায় সিটিয়ে থাকে। ভদ্র সমাজে পিরিয়ড নিয়ে আলোচনা এক ধরণের অভদ্রতা বলেই মনে করা হয়। অথচ এটি একটি পবিত্র বিষয় কারণ পিরিয়ড না হলে কোন মানুষের জন্ম হতো না।

পিরিয়ডের ফলে মাসিকচক্র শুরু হয় এবং ডিম্বশয়ে যে ডিম্বাণু তৈরি হয় তা থেকেই জন্মলাভ করে একটি প্রাণ। তাই এটি অপবিত্র নয়। অনেকের মনে পিরিয়ড নিয়ে প্রচুর জানার আগ্রহ আছে কিন্তু লোক লজ্জার ভয়ে কাউকে কিছু বলতে পারে না।

আসুন আজ এই লজ্জার বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করি। অপনার অজানা জ্ঞান তৃষ্ণা মেটানোর জন্য পড়তে শুরু করুন আজকের আলোচনা “পিরিয়ড বা মাসিক কী?মিনস্ কী?ঋতুস্রাব কেন হয়?”

আপনি আরো পড়তে পারেন………রজচক্র বা মাসিক চক্র বা ঋতুচক্র কী?

পিরিয়ড বা মাসিক কী?মিনস্ কী?ঋতুস্রাব কেন হয়?
পিরিয়ড বা মাসিক কী?মিনস্ কী?ঋতুস্রাব কেন হয়?

ঋতুস্রাব এর প্রতিশব্দ

বিভিন্ন ভাষায় ঋতুস্রাবের অর্থ

ঋতুস্রাবের ইংরেজি অর্থ –


menstruation,period,menses,mensescatamenia,menorrhea,bleeding,discharge,monthlies,menstrual cycle, one's friend,that time,the curse,time of the month

ঋতুস্রাবের আরবি অর্থ-

দাওরাত শাহরিয়াত (الدَوْرة الشَهْريّة)
আদাত শাহরিয়া (العادة الشَهْريّ)
হায়েজ (حَيْض), তামিছ (طَمْث),

ঋতুস্রাবের বাংলা প্রতিশব্দ

রজঃস্রাব,রজঃচক্র,ঋতুচক্র,মাসিক,কুসুম,ফুল,আদি রোগ।

মিনস্ বা ঋতুস্রাব কী?

নারীদের ডিম্বাশয়ে প্রতিমাসে সচারাচর ১ টি করে ডিম্বানু তৈরি হয়। এই ডিম্বাণু পুরুষের শুক্রাণু দিয়ে নিষিক্ত হলে এর ভেতর নতুন মানব শিশু বেড়ে উঠবে তাই এই শিশুকে খাওয়ানোর জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। খাবারের ব্যবস্থা করার জন্য জরায়ুতে প্রচুর রক্ত ও মিউকাস জমা হয়। কিন্তু ডিম্বাণু যদি শুক্রাণুর সাথে মিলিত না হয় তবে এই খাবার রেখে কি লাভ? একারণে ডিম্বাণু নিষিক্ত না হলে জরায়ুর রক্ত প্রাচীর ভেঙ্গে যায় এবং যোনিপথে বের হয়ে আসে একে মিনস্ বা ঋতুস্রাব বলে।

Wikipedia

ধরুন কোন অতিথিকে বরণ করার জন্য অভিবাদন মঞ্চ বানালেন কিন্তু অতিথি এলো না তখন কি আর করার মঞ্চ ভেঙ্গে ফেল্লেন। মিনস্ এর বিষয়টি কিছুটা এরকম নিষিক্ত ডিম্বাণুর জন্য জরায়ুতে মঞ্চ তৈরি করা কিন্তু নিষিক্ত না হলে মঞ্চ ভেঙ্গে ফেলা।

পিরিয়ড বা মাসিক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা

পিরিয়ড বা মাসিক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা

পিরিয়ড বা মাসিক বা ঋতুস্রাব মেয়েদের দেহের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠার লক্ষণ। সাধারণত ১২-১৩ বছর বয়সে পিরিয়ড বা মাসিক শুরু হয়। তবে কারো কারো এর আগে বা পরেও হতে পারে। ৪৫-৪৯ বছর বয়সে স্বাভাবিক নিয়মেই পিরিয়ড বা মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতিমাসেই পিরিয়ড বা মাসিক হয়ে থাকে এবং তা ৩ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হয়।

মেয়েদের প্রতি ২৪ থেকে ৩২ দিন অর্থাৎ গড়ে ২৮ দিন পর পর পিরিয়ড বা মাসিক হয়। একে পিরিয়ড বা মাসিক চক্র বলে। পিরিয়ড বা মাসিক শুরু হওয়ার দিন থেকেই মাসিকচক্র শুরু হয়। পিরিয়ড বা মাসিকের প্রথম দিন থেকেই ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণু তৈরি হতে শুরু করে। মাসিক হওয়ার পরে মেয়েরা প্রজনন অর্থাৎ সন্তান ধারণের ক্ষমতা লাভ করে। মাসিক নিয়ে ভয় বা লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই।

পিরিয়ড বা মাসিক কেন হয়?

মেয়েরা যখন বড় হয় তখন প্রতি মাসে ডিম্বাশয় থেকে একটি ডিম্বাণু বের হয়ে ডিম্ববাহী নালীতে আসে। একই সময় জরায়ুতে রক্তে ভরা নরম পর্দা তৈরি হয়। যদি এ সময় যৌনমিলন হয় তাহলে শুক্রাণুর সাথে ডিম্বাণু মিলিত হয়ে ভ্রুন তৈরি হয়। এই ভ্রুণ রক্তে ভরা নরম পর্দায় গিয়ে বসে ও ধীরে ধীরে বড় হয়ে শিশুতে পরিণত হয়। যদি শুক্রাণুর সাথে ডিম্বাণুর মিলন না হয়, তাহলে এই পর্দার আর প্রয়োজন হয় না।

তখন এই রক্তে ভরা পর্দা ডিম্বাণুসহ মাসিক হিসেবে যোনিপথ দিয়ে বেরিয়ে আসে। কোনো আঘাত বা অসুখের কারণে এই রক্ত পড়ে না। এ বয়সে একটি মেয়ে যে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠছে এবং সন্তান ধারণের ক্ষমতা লাভ করেছে, মাসিক তারই প্রমাণ।

মেয়েদের মাসিক হয় কিন্তু ছেলেদের কেন হয় না?

মেয়েদের শরীরে জরায়ু থেকে প্রতি মাসে মাসিক হয়।যেহেতু মেয়েদের মতো ছেলেদের জরায়ু নেই,তাই তাদের মাসিক হয় না।

পিরিয়ড বা মাসিক কয়দিন স্থায়ী হয় ?

স্বাভাবিক অবস্থায় পিরিয়ড প্রতিমাসেই হয়ে থাকে এবং ৩ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হয়। সাধারণত মেয়েদের প্রতি ২৪ থেকে ৩২ দিন অর্থাৎ গড়ে ২৮ দিন পর পর পিরিয়ড হয়। একে পিরিয়ড চক্র বলে। কারো কারো ক্ষেত্রে এ ২৮ দিনের চক্রটি কম বা বেশি হতে পারে।

মেয়েদের প্রথম মাসিক হলে কোনো কোনো সময় তা অনিয়মিত হয়। কোনো মাসে হয়, আবার কোনো মানে হয় না। অধিকাংশ মেয়ের কয়েক বছরের মধ্যে এই অনিয়মগুলো দূর হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এই অনিয়ম চলতে থাকলে অবশ্যই একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

পিরিয়ডের রক্ত কি এবং এটি কোথা থেকে আসে?

পিরিয়ডের রক্ত কি এবং এটি কোথা থেকে আসে?

ঋতুস্রাব হলো জরায়ু থেকে যোনির মধ্যদিয়ে রক্ত ও ঝিল্লীর নিয়মিত নিঃসরণ।জরায়ু হলো একটি ফাঁপা, নাশপতি আকৃতির অঙ্গ যা গর্ভাবস্থায় ভ্রূণকে পুষ্টি সরবরাহ করে। ডিম্বাণু প্রস্তুতির সময় জরায়ু শ্লেষ্মা স্তর পুরু হয় যা জরায়ুকে নিষিক্ত ডিম্বানু ধরে রাখতে সাহায্য করে। যদি এই ডিম্বানু নিষিক্ত না হয় তবে এই শ্লেষ্মা রক্তের সাথে যোনিপথে নির্গত হয়।

পিরিয়ডের সময় কতটুকু রক্ত বের হয়?

মাসিক স্রাব জরায়ুর আস্তরণের টিস্যু এবং রক্তের মিশ্রণ এটি শুধু রক্ত নয়।পুরো মাসে একবার মাসিকের সময় মোট ৩০-৪০ মিলি বা ৪-১২ চা-চামচের মতো রক্তপাত হয়। একবার মাসিকের সময় ৬০ মিলি এর অধিক রক্ত নির্গত হলে তাকে ভারী মাসিক রক্তপাত হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

পিরিয়ডের সময় রক্তের রং পরিবর্তন

আপনার পিরিয়ডের শুরুতে হালকা লাল রঙের বা বাদামী লাল অল্প করে রক্ত বের হবে তারপরে মাঝের সময়ে গাঢ় টকটকে লাল রঙের রক্ত বের হবে এবং শেষ সময়ে পুনরায় হালকা বা বাদামী লাল হয়ে যাবে।মাসিকের রক্তের পরিমাণও কম-বেশি হতে পারে। মাসিকের রক্তের পরিমাণ কতটুকু হবে বা কতদিন মাসিক থাকবে তা নির্ভর করে হরমোন, শারীরিক গঠন, রক্তের পরিমাণ, বংশগত বৈশিষ্ট্য ইত্যাদির ওপর।(পিরিয়ড বা মাসিক)

পিরিয়ড বা মাসিক এর রক্ত পড়া কখন বন্ধ হবে?

অধিকাংশ মেয়েরা মনে করে যে, মাসিক একটি ঝামেলার ব্যাপার কিন্তু এটি জীবনের একটি বাস্তব সত্য। এই রক্ত পড়া সাধারণত ১২-১৩ বছর থেকে শুরু হয় এবং ৪৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সে স্বাভাবিক নিয়মে বন্ধ হয়ে যায়।

পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ কী?PMS কি?

PMS মানে প্রাক মাসিক লক্ষণ / সিনড্রোম। সাধারণত, ঋতুস্রাবের কয়েকদিন আগে কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায় যেমন-

  1. স্তনে কিছুটা ব্যথা হয়।
  2. স্তন কিছুটা ভারি ভারি মনেহয়
  3. তলপেট সামান্য ফুলে যেতে পারে।
  4. কোমরে হালকা ব্যথা হয়।
  5. মাথাব্যথা, পিঠে ব্যথা, বমি বমি ভাব হয়।
  6. বিষন্ন লাগে শরীরের কর্মচাঞ্চল্যতা কমে যায়।
  7. হরমোন ক্ষরণের মাত্রা কম বেশি হওয়ার কারণে মন খারাপ হওয়া অথবা আবেগী মনোভাব কাজ করতে পারে।

মাসিকের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

  • ঋতুস্রাবের রক্তস্রাবের পূর্বে বা তার আরো পূর্বে, অনেক মহিলা এবং মেয়েদের পেটে ব্যাথা, বমি বমি ভাব, অবসাদ, মাথা ব্যথা, পিঠে ব্যথা এবং সাধারণ অস্বস্তির মতো ব্যথা অনুভব হতে পারে।
  • হরমোনের পরিবর্তনের কারণে উদাসীনতা, বিরক্তিকরতা বা ক্রোধের তীব্র বোধের মতো সংবেদনশীল এবং মানসিক পরিবর্তনগুলোও অনুভব করতে পারে। এটি এক একজনের মাঝে এক এক ভাবে দেখা যায় এবং সময়ের সাথে সাথে তা উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তন হতে পারে।

মাসিকের সময় পেট ব্যথা করে কেন?

মাসিকের সময় কারো কারো কোমরে বা পেটে অল্প অল্প ব্যথা হতে পারে। শরীরের এক বিশেষ হরমোনের জন্য মাসিকের সময় জরায়ুর সংকোচন (ছোট হওয়া) ও প্রসারণ (বড় হওয়া) ঘটে। ফলে তলপেটে বা কোমরে ব্যথা অনুভূত হয়। তাছাড়া প্রথম প্রথম মাসিক হলে মেয়েরা অস্বস্তিতে ভুগতে পারে।

মাসিকের সময় পেট ব্যথা করলে কি করবে?

এ সময় বিশ্রাম, হালকা ব্যায়াম বা গরম সেক ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। তবে স্বাভাবিক দৈনন্দিন কাজকর্ম চালিয়ে যেতে কোনো অসুবিধা হলে, বেশি ব্যথা হলে অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে।

পিরিয়ড বা মাসিক হলে শরীর দুর্বল হয়ে যায় কেন?

স্বাভাবিকভাবে মাসিকের সময় শরীর থেকে রক্ত বের হয়ে যায়। যদি কেউ আগে থেকে অপুষ্টিতে ভোগে তাহলে এই রক্ত বের হয়ে যাওয়ার ফলে রক্তস্বল্পতা দেখা দিতে পারে, ফলে শরীর দুর্বল বা ক্লান্ত লাগতে পারে। মাসিকের সময় মাছ, মাংস, ডিমসহ সব ধরনের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। তবে খুব বেশি রক্ত গেলে বা শরীর দুর্বল হয়ে পড়লে দেরি না করে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

“মিনস্ হলে অস্থির লাগে,ভালো লাগে না, কেন?

প্রথম প্রথম মিনস্ বা মাসিক হলে একটু অস্বস্তি লাগতে পারে এবং চলাফেরা করতে ও সবার সামনে যেতে বিব্রতবোধ হতে পারে। তবে মানসিকভাবে এই শারীরিক পরিবর্তনকে মেনে নিতে হবে। প্রথম দিকে একটু সমস্যা হলেও আস্তে আস্তে তা কেটে যাবে।

পিরিয়ড বা মাসিক কি লজ্জার বিষয়?

মাসিক একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সাধারণত মেয়েদের ১২-১৩ বছর বয়সে মাসিক শুরু হয়। তবে কারো কারো এর আগে বা পরেও হতে পারে। এজন্য ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তবে মাসিক শুরু হওয়ার আগে এ ব্যাপারে জানা থাকে না বলে প্রথম মাসিকের সময় অনেকেই ভয় পায়।

মেয়েরা যখন বড় হতে শুরু করে তখন মা অথবা অন্যান্য মহিলা যেমন- বড় বোন, ভাবি তাকে আগে থেকে এ ব্যাপারটা যদি বুঝিয়ে বলেন তবে মেয়েটি লজ্জা ও ভয় কাটিয়ে উঠতে পারে।

যদিও ঋতুস্রাব সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর এবং প্রাকৃতিক, তা স্বত্ত্বেও কিছু মানুষ এ সম্পর্কে কথা বলতে এখনো ইতস্তত বোধ করে। এটি প্রায়শই একটি সংবেদনশীল বিষয়; লজ্জা ও বিব্রত হওয়ার কারণ হিসেবে মহিলা ও মেয়েদের মাঝে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

উদাহরণসরূপ, অধিকাংশ পুরুষ দোকান মালিকদের মাঝে স্যানিটারী হাইজিন পণ্য দোকানে না রাখার এবং এটিকে দৃশ্যমান না করার প্রবণতা দেখা দেয় এবং মেয়েরা দোকানে গিয়ে আত্মবিশ্বাসের সাথে তাদের কাছে জিজ্ঞেস করতে পারে না।

ঋতুস্রাব এবং প্রজননের মধ্যে সংযোগের কারণে মায়েরা তাদের মেয়ে/কণ্যাদের সাথে কথা বলতে খুব বিব্রত বোধ করে এবং শিক্ষকদের জৈবিক বিষয়গুলো শেখানোর সুযোগ দেওয়া হয় না। ঋতুস্রাবকে স্বাভাবিক, প্রাকৃতিক বিষয় হিসেবে বিবেচনা করে আপনি অপ্রয়োজনীয় ও লজ্জাকর এবং বিব্রতকর অবস্থার অবসান ঘটাতে পারেন।

এছাড়াও, আপনি মহিলা এবং মেয়েদের মধ্যে এটি নিয়ে গর্ব করার প্রেরণা/সাহস যোগাতে সাহায্য করতে পারেন।অন্যান্য মহিলা বা মেয়েদের সাথে যেমন বন্ধু, মা, বোন, খালা, দাদীর সাথে পিরিয়ড / ঋতুস্রাব নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করুন। ভয় পাবেন না।

আপনার অন্তর্বাসের ভেতরে রক্ত দেখে ভয় পাওয়া স্বাভাবিক, কিন্তু এটি সম্পূর্ণরূপে প্রাকৃতিক ও স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। আপনার প্রথম পিরিয়ডের সময় আপনি যদি স্কুলে থাকেন তবে আপনার শিক্ষিকা বা সহপাঠীকে জানাবেন। (পিরিয়ড বা মাসিক)

তথ্যসূত্র : medlineplus.gov

Please Click on Just one Add to help us

মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।

এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।