রাডার কি?রাডার কিভাবে কাজ করে?

Table Of Contents

RADAR কি? RADAR কিভাবে কাজ করে?

গভীর সমূদ্রে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে তা কখন আঘাত হানবে,কত শক্তিতে আঘাত হানবে,বাতাসের বেগ কত এসব নির্ণয় করে আগাম সংকেত দেয়া এখন ডালভাতের মত ব্যাপার। আবার অনেকে বলে এসব আবহাওয়া অফিসের বা হাতের খেল। কারণ রাডারের মাধ্যমে আমরা এসব খবর আগেই জানতে পারি।

অন্যদিকে, যুদ্ধের সময় শত্রুপক্ষের বিমান সনাক্ত করার জন্য বিমান সেনারা RADAR ব্যবহার করে। আকাশে উরন্ত বিমান চোখে দেখা না গেলেও রাডার যন্ত্রে কিভাবে ধরা পরে তা জানার ইচ্ছা সবারই আছে। কিন্তু বিষয়টি বেশ জটিল এক প্রক্রিয়া তাই সবাই পড়ে বুঝতে পারেনা।

আজ চেষ্টা করছি সহজভাবে বিষয়টি ব্যাখ্যা করার। তাহলে আর দেরি কেন? আসুন শুরু করি বিস্তারিত আলোচনা….. RADAR কি?RADAR কিভাবে কাজ করে?

আপনি আরো পড়তে পারেন…… রাডার ফাঁকি দেয়া কি সম্ভব?রাডার কিভাবে বিমান খুঁজে পায়? …… রেডিয়েশন থেরাপি কী?

রাডার কি?রাডার কিভাবে কাজ করে?
রাডার কি?
Short View

RADAR

Radio Detection & Ranging বা যাকে আমার সংক্ষেপে রাডার বা Radar বলে থাকি।

রাডার কি?

Radio Detection & Ranging বা যাকে আমার সংক্ষেপে রাডার বা RADAR বলে থাকি। রেডিও বা বেতার তরঙ্গ বা মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ ব্যবহার করে অনেক দূরের বস্তুর অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাই। RADAR শব্দটি প্রথম ব্যবহার করে আমেরিকার নৌবাহিনী ১৯৪০ সালে ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়।প্রথম দিকে যুক্তরাজ্যে RADAR কে RDFA নামে ডাকা হতো যার অর্থ রেডিও ডিরেকশন ফাইন্ডার।

রাডার আবিষ্কার করেন কে?

কোন একক বিজ্ঞানীর প্রচেষ্টায় RADAR আবিষ্কৃত হয় নি। ১৯৩০-১৯৪০ সালের মধ্যে USA,UK,GERMANY,JAPAN ইত্যাদি দেশের বিজ্ঞানীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আধুনিক RADAR আবিষ্কৃত হয়। আধুনিক RADAR”র সূত্রপাত হয়েছিল Christian Hulsmeyer নামক পদার্থবিজ্ঞানীর হাত ধরে ১৯০৪ সালে।
নিকোলা টেসলা প্রথম RADAR”র ব্যবহার উপযোগী তরঙ্গ সনাক্ত করেন।

রাডার আবিষ্কারের ইতিহাস

1793 সালে ইতালির বিজ্ঞানী Lazzaro Spallanzani লক্ষ্য করেন যে বাদুড় অন্ধকারে চলতে পারে। তিনি পরীক্ষার জন্য বাদুরের কান নষ্ট করে দিলেন এবং দেখতে পেলেন এটি আর ঠিকমত পথ চিনতে পারেনা। এই গবেষণার পর মানুষ জানতে পারে প্রতিধ্বনির সাহায্যে কিভাবে বাদুড় পথ চলে। শব্দের প্রতিধ্বনি কাজে লাগানোর কৌশল থেকেই RADAR আবিষ্কারের নিশানা পায় বিজ্ঞানীরা। শুরু হয় শব্দ তরঙ্গের প্রতিধ্বনি আয়ত্ব করার গবেষণা।

বাদুড়ের ইকোলোকেশন
বাদুড়ের ইকোলোকেশন

1886 German physicist Heinrich Hertz আবিষ্কার করেন যে রেডিও তরঙ্গ কঠিন বস্তুতে বাঁধা পেলে ফিরে আসে প্রতিফলিত হয়।

1895, Alexander Popov কোহেরার টিউব আবিষ্কার করেন।

1904 সালে Christian Hülsmeyer রেডিও তরঙ্গ ব্যবহার করে কুয়াশার মধ্যে জাহাজ সনাক্ত করার কৌশল আবিষ্কার করেন। তিনি যন্ত্রটি telemobiloscope নামে পেটেন্ট করেন।

Christian Hülsmeyer
Christian Hülsmeyer

1915-1920, Robert Watson-Watt দূরবর্তি স্থানের আলো সনাক্ত করার জন্য রিসিভার আবিষ্কার করেন।

1922, U.S. Navy researchers A. Hoyt Taylor and Leo C. Young প্রথম আবিষ্কার করেন যে রেডিও তরঙ্গের প্রতিফলন রিসিভারে গ্রহন করা সম্ভব। এবং এর মাধ্যমে অন্ধকারে জাহাজ সনাক্ত করা সম্ভব। কিন্তু US NAVY ঊর্ধতন কর্মকর্তারা তাদের কথা মেনে নেয়নি। তাদের এই আবিষ্কারের ৮ বছর পর later, Lawrence A. Hyland বিষয়টি পুনরায় গবেষণা করেন এবং সত্যতা খুঁজে পান।

২য় বিশ্বযুদ্ধের পূর্ব পর্যন্ত the United Kingdom, France, Germany, Italy, Japan, the Netherlands, the Soviet Union, এবং the United States একক প্রচেষ্টায় RADAR উদ্ভাবনের কাজ করে যায়।

1934 সালে ফ্রান্সের বিজ্ঞানীরা ম্যাগনেট্রন আবিষ্কার করে। এটি রেডিও তরঙ্গ উৎপাদন করতে পারে।

1935 সালে রাশিয়ান মিলিটারি ইন্জিনিয়ার P.K. Oshchepkov তিন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কোন বস্তুকে সনাক্ত করার উপযোগী RADAR আবিষ্কার করেন।1939 সালে এটি radars RUS-1 and RUS-2 নামে জনসম্মুখে প্রকাশ করা হয়।

radar Gneiss-2 ও pe-2 বিমান
radar Gneiss-2 ও pe-2 বিমান

June 1943 রাশিয়া ও ফ্রান্স সম্মিলিতভাবে airborne radar Gneiss-2 বিমানে ব্যবহার করে বিমানটির নাম ছিলো Pe-2 dive bombers. কাজে ব্যবহারের জন্য এটি ছিলো প্রথম RADAR।এভাবে বিভিন্ন গবেষণার ফলে RADAR সিস্টেম উন্নত হয়।

রাডার কি ভাবে কাজ করে ?

এবার আপনার মাথায় প্রশ্ন আসতেই পারে যে RADAR কি ভাবে কাজ করে?
আমরা জানি যে প্রত্যেক বস্তু আলো এবং শব্দ প্রতিফলন করে, এর জন্যই আমরা আমাদের চারিদিকের সব ঘটনা গুলো অনুভব করতে পারি। যেমন কোন বস্তুকে আমরা দেখতে পাই আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে ফিরে আসার কারণে।

রাত্রিবেলা অন্ধকারে পথ চলার সময় টর্চ থেকে আলো সামনে বস্তুর উপর এসে পড়ে এবং বস্তু থেকে আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে এসে পড়ে; ফলে বস্তুটি দেখতে পাওয়া যায়। আলোর প্রতিফলনের সময় আমাদের ব্রেইন সহজেই বুঝাতে পারে আমরা কোন বস্তু থেকে ঠিক কতো দূরে রয়েছেন। এতে খুব একটা সময় লাগে না কারণ বাঁধা পেয়ে আলো তার গতিতেই ফিরে আসে আপনি তো জানেন আলোর গতি কত!

রাডার কিভাবে কাজ করে?
রাডার কিভাবে কাজ করে?

RADAR এই কৌশলের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। RADAR প্রতিধ্বনি সনাক্তকরণ টেকনোলোজির মাধ্যমে কাজ করে। RADAR একধরণের সূক্ষ্ম শব্দ উৎপন্ন করে সেই শব্দ আকাশে ছড়িয়ে পরে। আকাশে কোন বিমান উড়তে থাকলে সেই বিমানে সূক্ষ্ম শব্দটি বাধা পেয়ে ফিরে আসে, ফিরে আসা শব্দ রাডারের গ্রাহক যন্ত্র ধরে ফেলে এবং পরীক্ষা করার পর বুঝতে পারে বিমানটি কত বড় আর কোথায় আছে।

কত গতিতে চলছে এটাও বুঝতে পারে। এই কাজগুলো কিন্তু RADAR কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে করে ফেলে।

রাডার কি দিয়ে তৈরি হয়?

RADAR কোন একক যন্ত্র নয় অনেকগুলো যন্ত্র একত্রিত করে RADAR তৈরি করা হয়।এক নজরে যন্ত্রগুলোর নাম দেখুন।

  1. Trigger source
  2. Modulator
  3. Switch
  4. Video Amplifier
  5. Local Oscillator
  6. Indicator
  7. Detector
  8. RF Mixer
  9. IF Amplifier
  10. Duplexer
  11. Antenna

রাডারের গঠন

RADAR কোন একক যন্ত্র নয় অনেকগুলো যন্ত্র একত্রিত করে রাডার তৈরি করা হয়।প্রত্যক যন্ত্রের আলাদা আলাদা কাজ আছে। সব যন্ত্রের কাজ সমন্বয় করে তৈরি হয় RADAR সিস্টেম। সহজে কথায় বলতে গেলে রাডারে প্রধান তিনটি যন্ত্র থাকে।

রাডারের গঠন
রাডারের গঠন

১. সিগন্যাল উৎপাদক বা ট্রান্সমিটার

এটি সিগনাল বা শব্দ তরঙ্গ উৎপাদন করে এবং লক্ষ্যবস্তুর উপর নিক্ষেপ করে। RADAR সিস্টেমের একটি যন্ত্র এন্টেনা দিয়ে radio বা microwave তরঙ্গ তৈরি করা হয়। ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্পেক্ট্রাম অনুসারে Radio তরঙ্গের কম্পাংক 87-108 MHz এবং Microwave তরঙ্গের কম্পাংক 0.3 – 300 GHz পর্যন্ত হয়। RADAR সিস্টেমের কয়েকটি যন্ত্র local oscillator, Modulator & RF mixer এর সাহায্যে এই radio বা মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ উৎপন্ন করা হয়।

২.তরঙ্গ গ্রাহক বা রিসিভার

ট্রান্সমিটার থেকে উৎপন্ন তরঙ্গ কোন বস্তুতে বাঁধা পেয়ে ফিরে আসলে তা রিসিভার দিয়ে ধরে নেয়া হয়।

৩. প্রসেসর এবং সমন্বয়কারী

রিসিভারের শোষণকৃত সিগনাল কে কম্পিউটারের ডাটা প্রসেস ইউনিটে যুক্ত করে সিগনাল বিশ্লেষণ করে এবং যে বস্তুতে বাঁধা পেয়ে সিগনাল ফিরে এসেছে তার অবস্থান, আকৃতি, গতি, চলার দিক সম্পর্কে জানিয়ে দেয়।

RADAR”র ট্রান্সমিটার ও রিসিভার যন্ত্র একসাথে কাজ করে মানে এর কাজ হলো ডুপ্লেক্স ধরণের।ডুপ্লেক্স কাজে সমন্বয় করে ডুপ্লেক্সার যন্ত্র।

রাডারের এন্টেনার প্রকারভেদ

আইসোট্রপিক এন্টেনা

যুদ্ধের সময় আকাশে শত্রুপক্ষের বোমারু বিমান সনাক্ত করতে আইসোট্রপিক টাইপ এন্টেনাগুলো বেশি ব্যবহার হয়। এটি 360 কোণে সবদিকে ঘুরে আকাশে চলমান বস্তু খুঁজতে পারে।

ইডোমেড টাইপ এন্টেনা

মেরিন ইঞ্জিনিয়াররা অনেক ক্ষেত্রে ইডোমেড টাইপ এন্টেনা ব্যবহার করা হয়।

হেলিক্যাল টাইপ এন্টেনা

হ্যালিকেল টাইপ এন্টেনাগুলো শুধু এক্স বা ওয়াই অক্ষ বরাবর সিগনাল প্রেরণ করে। এটি একমাত্রিক ধরণের। এটি উরোজাহাজ ও স্পেস শাটল পরিচালনা করতে ব্যবহার করা হয়।

রাডারের ব্যবহার

আধুনিক যুগে RADAR বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। কিছু কাজ RADAR”র অনুপস্থিতিতে প্রায় অসম্ভব।

আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানায় রাডার

রাডার আবহাওয়ার সংকেত দেয়
রাডার আবহাওয়ার সংকেত দেয়

শুধু যুদ্ধের কাজেই নয় RADAR মানুষের বন্ধু হিসেবে ঝড় বৃষ্টির খবর দেয়ার কাজেও ব্যবহৃত হয়। সমূদ্রে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় কত দূরে আছে তার বেগ কত এবং স্থলভাগে আঘাত হানার সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে প্রায় নির্ভুল তথ্য প্রদান করে RADAR

বিমান খুঁজতে রাডার ব্যবহার

বিমান বন্দর থেকে কোন বিমান উড্ডয়ন করার পর তা নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যস্থানে না পৌছালে ঐ বিমানকে খোঁজার জন্য অনুসন্ধানকারী দল প্রথমে RADAR”র সাহায্য নেয়। আবার বিমান কোন এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করার সময় ল্যান্ডিং লোকেশন খুঁজে পেতে RADAR”র সাহায্য নেয়।বিমান চলার পথে কোন বাঁধা সনাক্ত করার জন্য এবং দিক নির্ণয় করার জন্য এই যন্ত্রের সাহায্য নেয়।স্পেস স্টেশন থেকে স্পেস শাটল ল্যান্ডিং করার সময় ল্যান্ডিং পোর্ট খুঁজতে এটি ব্যবহৃত হয়।

যুদ্ধক্ষেত্রে রাডার ব্যবহার

আকাশে হানাদার বাহিনির মারণাস্ত্র বহনকারী যুদ্ধ বিমান সণাক্ত করতে RADAR ব্যবহার করা হয়। বলতে গেলে যুদ্ধের জয় পরাজয় নির্ধারণের একটি বড় হাতিয়ার RADAR

উদ্ধারকাজে রাডার ব্যবহার

গভীর সমূদ্রে কোন জাহাজ হারিয়ে গেলে তাকে খুঁজতে সোনার ব্যবহার করা হয় এটিও এক ধরণের রূপান্তরিত RADAR। সাবমেরিন কে পথ দেখায় সোনার। জাহাজের পথ নির্দেশ করে RADAR। সমুদ্রের তলদেশে মূল্যবান খনিজ পদার্থ খুঁজে পেতে যাহায্য করে এই যন্ত্র।

গাড়ির স্পিড নির্ণয়ে রাডার ব্যবহার

ট্রাফিক পুলিশ চলমান গাড়ির স্পিড নির্ণয় করতে যে স্পিডোমিটার ব্যবহার করে এটিও RADAR”র একটি ক্ষুদ্র রূপান্তর।

রাডার স্টেশন কি?

রাডার স্টেশন
রাডার স্টেশন

RADAR”র জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ একত্রিত করে রাডার সিস্টেম তৈরি করা হয়। এই সিস্টেম একটি নির্দিষ্ট স্থানে স্থাপন করা হয়। এই স্থান কে RADAR স্টেশন বলে। স্টেশন থেকে RADAR পরিচালনা করা হয়। আবহাওয়া দপ্তরের অধিনে বাংলাদেশে প্রায় ৫ টি RADAR স্টেশন আছে।

রাডারের দাম কত?

কাজের উপর ভিত্তি করে রাডারের দাম নির্ধারণ করা হয়। জাহাজের নাবিক যে RADAR ব্যবহার করে তার দাম ৩ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত। লেজার RADAR”র দাম ১০ হাজার টাকা।ছোট যন্ত্রের মত RADAR ২-৩ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ বিমানবাহিনী কেমন রাডার ব্যবহার করে?

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী বেশ কয়েকটি RADAR ব্যবহার করে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো-

  1. সিকলেস
  2. DI
  3. 11B
  4. GY
  5. YLC6
  6. GH16
  7. রেক31 ইত্যাদি

What is RADAR and how it work in Bangla?

radar|Definition, Invention, History, Types, Applications in Bengali, RADAR ki? RADAR kivabe kaj kore? RADAR Ke discover kore? RADAR ki die toiri? Radar Kivabe weather er signal dey? Info source: britanica.com ………… Wikipedia.com

Please Click on Just one Add to help us

মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।

এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।