স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত করতে দেখলে কি হয়?

সূচিপত্র-Table Of Contents
  1. স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত করতে দেখলে কি হয়?

স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত করতে দেখলে কি হয়?

স্বপ্নে কোরআন তেলাওয়াত করতে দেখলে কি হয়?

বিভিন্ন সুরা স্বপ্নে পড়তে দেখলে কি হয় এটা অনেকেই জানেন না। আজ এই পোস্ট পড়ে দেখে নিন স্বপ্নে কোন সুরা পড়তে দেখলে কি হয়।

আপনি আরও পড়তে পারেন …… স্বপ্নে মৃত মানুষ দেখা ব্যাখ্যা কী? …… স্বপ্নে তরবারি দেখলে কী হয়? … স্বপ্নে যুদ্ধের অস্ত্র দেখার ব্যাখ্যা … স্বপ্নে ঘোড়া, গাধা, খচ্চর এবং এদের রং দেখার অর্থ!

স্বপ্নে সূরা ইয়াসীন পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারীর দ্বীন ইসলাম সঠিক পন্থায় কায়েম থাকবে।

স্বপ্নে সূরা সাফ্ফাত পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা তিলাওয়াতকারী হালাল ও বৈধ উপায়ে রিযিক লাভ করবে এবং তার দুটি পুত্র সন্তান জন্ম নিবে।

স্বপ্নে সূরা সোয়াদ পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা তিলাওয়াতকারী আত্মমর্যাদার শীর্ষস্তরে অবস্থান করবে। নারীপ্রেমে মত্ত থাকবে, এমনকি নারীর সাথে চলাফেরা, উঠাবসাকে সে অধিক পসন্দ করবে।

স্বপ্নে সূরা যুমার পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে যদি কেউ এ সূরা তিলাওয়াত করছে মর্মে দেখতে পায়,তাহলে ব্যাখ্যা হবে- সে দীর্ঘায়ু লাভ করবে, এমনকি নাতির মুখ দেখতে পাবে।দ্বিতীয় ব্যাখ্যা এ-ও হতে পারে সফর উপলক্ষে সে বিদেশ যাবে, কিন্তু দেশে ফেরার ভাগ্য হবে না।

স্বপ্নে সূরা মু’মিন পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর ঈমান-ইয়াকীন নিরাপদে থাকবে।

স্বপ্নে সূরা হা-মীম সাজদাহ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী এমন একদল লোকের হেদায়তপ্রাপ্তির মাধ্যম হবে, আল্লাহর হুকুমে যারা শরীঅতের নির্দেশ পালনে তৎপর থাকবে।

স্বপ্নে সূরা শূরা পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা পাঠকারী ইলম ও আমল দ্বারা প্রভূত কল্যাণের অধিকারী

স্বপ্নে সূরা যুফ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারীর আয়-উপার্জনে সংকীর্ণতা ও শেষ জীবনে দুঃখ-দুর্দশা ও বিপর্যয়ের সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। উপরন্তু পার্থিব জীবনে তার সুখ-শান্তি লাভের সম্ভাবনা অতি ক্ষীণ।

স্বপ্নে সূরা দুখান পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী যালিম লোকের অত্যাচার, কবরের আযাব, জাহান্নামের শাস্তি এবং ঈমানী দুর্বলতা থেকে নিরাপদ থাকবে।

স্বপ্নে সূরা জাছিয়াহ্ পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা তিলাওয়াতকারী মুত্তাকী পরহেযগার লোকদের অন্তর্ভুক্ত গণ্য হবে।

স্বপ্নে সূরা আহকাফ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী মাতা-পিতার অবাধ্য হবে। কিন্তু শেষ বয়সে খাঁটি তওবা নসীব হবে।

স্বপ্নে সূরা মুহাম্মদ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর নিকট উত্তম আকৃতিতে ফেরেশতার আগমন ঘটবে।

স্বপ্নে সূরা ফাতহ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী মহান আল্লাহর প্রিয়পাত্র সাব্যস্ত।

স্বপ্নে সূরা হুজুরাত পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী মানুষের অন্তরে পরস্পর ভালবাসা সৃষ্টি এবং তাদের মধ্যে সন্ধি স্থাপনে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।

স্বপ্নে সূরা ক্বাফ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী উত্তম জ্ঞান লাভ করবে, লেন-দেন, আচার-বিচারে এলাকাবাসী তার মুখাপেক্ষী হবে এবং তার উপর নির্ভরশীল হবে। তার শেষ জীবন প্রথম জীবনের তুলনায় সুখ-শান্তিতে অতিবাহিত হবে। অধিকন্তু শেষ জীবন অত্যন্ত শক্তি-সামর্থে গত হবে।

স্বপ্নে সূরা যারিয়াত পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী উদ্ভিদ জ্ঞানে পারদর্শী হবে এবং উদ্ভিদের যে কোন পরিমাণ হাসিল করতে সক্ষম হবে। তার অপর বৈশিষ্ট্য এই হবে- প্রত্যেক ধর্মের প্রতি তার মন আকৃষ্ট থাকবে।

স্বপ্নে সূরা তূর পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতের কারণে আল্লাহ্ পাক পাঠকারীর প্রতি সন্তুষ্ট ও রাজী থাকবেন।

স্বপ্নে সূরা নাজম পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী অধিক সন্তানের পিতা হবে।মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে এবং সে মুত্তাকী-পরহেযগার বান্দা হিসাবে জীবন কাটাবে।

স্বপ্নে সূরা কামার পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর উপর জাদু করা হবে। কিন্তু আল্লাহর অনুগ্রহে তার কোন ক্ষতি হবে না, জাদুর প্রভাব-প্রতিক্রিয়া থেকে সে নিরাপদে রক্ষা পাবে।

স্বপ্নে সূরা আর রাহমান পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী পার্থিব জীবনে আল্লাহর অশেষ নেআমত এবং আখেরাতে তাঁর অনুগ্রহ লাভে ধন্য হবে।

স্বপ্নে সূরা ওয়াকিয়াহ্ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী সৎকর্ম এবং আল্লাহর আনুগত্যে সর্বদা অগ্রগামী থাকবে।

স্বপ্নে সূরা হাদীদ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর উত্তম প্রভাব সমাজে প্রতিফলিত হবে এবং দ্বীন-ঈমানের ক্ষেত্রে সঠিক পথের অনুসারী হবে।

স্বপ্নে সূরা মুজাদালাহ্ পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা পাঠ করছে মর্মে যে ব্যক্তি স্বপ্ন দেখতে পায়, সে মিথ্যা ও বাতিলপন্থ । সাথে ঝগড়া-বিতর্কে লিপ্ত হবে এবং তাদেরকে নিজের প্রভাব বলয়ে দাবিয়ে রাখতে সক্ষম হবে।

স্বপ্নে সূরা হাশর পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর হাশর হবে আল্লাহ্ পাকের সন্তুষ্টি অবস্থায় এবং তার দুশমনকে আল্লাহ্ ধ্বংস ও বিনাশ করে দিবেন।

স্বপ্নে সূরা মুমতাহিনাহ্ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী বিপদগ্রস্ত হবে। কিন্তু এর জন্য সে সওয়াবের অধিকারী হবে।

স্বপ্নে সূরা আস্সাফ পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা স্বপ্নে তিলাওয়াতকারী শহীদ অবস্থায় মারা যাবে।

স্বপ্নে সূরা জুমুআহ্ পড়তে দেখার অর্থ

যে ব্যক্তি স্বপ্নযোগে এ সূরা তিলাওয়াত করবে, আল্লাহ্ পাক তাকে দুনিয়া-আখেরাত উভয় জাহানের কল্যাণে ভূষিত করবেন।

স্বপ্নে সূরা মুনাফিকূন পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী নিফাক তথা কপটতামুক্ত জীবন যাপন করবে।

স্বপ্নে সূরা নাযিআত পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর অন্তর থেকেও চিন্তা-ভাবনা দূর করে দেয়া হবে।

স্বপ্নে সূরা আবাসা পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী অধিক পরিমাণে দান করবে আর যাকাত আদায়ে যত্নবান থাকবে।

স্বপ্নে সূরা তাকভীর পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী অধিক পরিমাণে পূর্ব দেশীয় সফরে যাত্রা করবে এবং কামিয়াব হবে।

স্বপ্নে সূরা ইনফিতার পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী রাজা-বাদশাহদের নৈকট্য লাভে সক্ষম হবে এবং তাঁরা তার প্রতি যথাযথ সম্মান দেখাবে।

স্বপ্নে সূরা মুতাফফিফীন পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর অঙ্গীকার পূরণ করা এবং ন্যায়-নীতি অনুসরণের ভাগ্য হবে।

স্বপ্নে সূরা ইনশিকাক পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর সন্তান-সন্ততি অধিক হবে এবং বংশধারা বৃদ্ধি পাবে।

স্বপ্নে সূরা বুরূজ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীকে আল্লাহ্ চিন্তামুক্ত রাখবেন এবং তাকে সকল প্রকার জ্ঞানের অধিকারী করা হবে।

স্বপ্নে সূরা ত্বারিক পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী অধিক পরিমাণে যিকির, তাসবীহ ইত্যাদি পাঠ করার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্দেশপ্রাপ্ত হবে।

স্বপ্নে সূরা আ’লা পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা স্বপ্নে তিলাওয়াতকারীর যাবতীয় কাজকর্ম সহজ সাধ্য করে দেয়া হবে।

স্বপ্নে সূরা গাশিয়াহ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে এবং তার জ্ঞানের আলো চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে।

সূরা ফাজর- স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী প্রভাব-প্রতিপত্তি ও সৌন্দর্য পোশাকে বিভূষিত হবে।

স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত

স্বপ্নে সূরা বালাদ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী ক্ষুধার্তকে আহার করানো,পিতৃহারা ইয়াতীমের সেবাযত্ন এবং দুর্বলের সাহায্য করার তাওফীকপ্রাপ্ত হবে।

স্বপ্নে সূরা শামস পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা স্বপ্নে পাঠকারীকে আল্লাহ্ সকল বিষয়ে জ্ঞান-বুদ্ধি ও যথোপযুক্ত বিবেক-বিবেচনা দ্বারা মর্যাদাবান করবেন।

স্বপ্নে সূরা লাইল পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর ইযযতের পর্দা ছিন্ন হওয়া থেকে নিরাপদ থাকবে। (অর্থাৎ তার মান-মর্যাদা সুরক্ষিত থাকবে।

সূরা যোহা: এ সূরা স্বপ্নে পাঠকারী ব্যক্তি ইয়াতীম-মিসকীনের সেবাযত্ন ও ইযযত-সম্মানে যথাযথ ভূমিকা পালন করবে।

স্বপ্নে সূরা ইনশিরাহ পড়তে দেখার অর্থ

ইসলামের হুকুম-আহকাম, ঈমানের মর্মবাণী অনুধাবন করার জন্য আল্লাহ্ পাক এ সূরা স্বপ্নে পাঠকারী ব্যক্তির অন্তর খুলে দিবেন। তদুপরি তার সকল কাজ আল্লাহর পক্ষ থেকে সহজসাধ্য করে দেয়া হবে।

স্বপ্নে সূরা জ্বীন পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা স্বপ্নে পাঠকারীর যাবতীয় প্রযোজন, অভাব-অনটন, আল্লাহ পূরণ করে দিবেন এবং তার রিযিকের উপায় সহজ করে নিবেন।

স্বপ্নে সূরা আলাক পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা স্বপ্নে পাঠকারী ব্যক্তির আয়ু দীর্ঘ হবে এবং তার মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে।

স্বপ্নে সূরা কাদর পড়তে দেখার অর্থ

এ সূরা স্বপ্নে তিলাওয়াতকারীর অবস্থা উত্তমরূপে গত হবে এবং সে কল্যাণের অধিকারী হবে।

সূরা বাইয়েনাহ: স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর হাতে আল্লাহ একদল লোকের হেদায়ত দান করবেন।

স্বপ্নে সূরা যিলযাল পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর মাধ্যমে আল্লাহ্ কাফেরদের পায়ের তলার মাটি উড়িয়ে দিবেন।

স্বপ্নে সূরা আদিয়াত পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীকে আল্লাহ পাক উত্তম ঘোড়া দান করবেন এবং এ দ্বারা সে উপকৃত হবে।

স্বপ্নে সূরা ক্বারিআহ্ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী ব্যক্তিকে আল্লাহ ইবাদত-বন্দেগী, তাকওয়া-পরহেযগারীর তাওফীক দ্বারা সম্মানিত করবেন।

স্বপ্নে সূরা তাকাছুর পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী ব্যক্তি অর্থ-সম্পদ জমা করার মোহ পরিহার করে তাকওয়া-পরহেযগারী অবলম্বন করবে।

স্বপ্নে সূরা আছর পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী ব্যক্তিকে আল্লাহ ধৈর্যের তাওফীক দিবেন এবং সত্য ও ন্যায়ের পথে তাকে সাহায্য করবেন।

স্বপ্নে সূরা হুমাযাহ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী ব্যক্তি সম্পদ জমা করবে এবং সৎকাজে ব্যয় করবে।

স্বপ্নে সূরা কুরাইশ পড়তে দেখার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী গরীব-মিসকীনদের আহার করাবে এবং আল্লাহ্ পাক তার মাধ্যমে মুসলমানদের অন্তরে ঐক্যের বাঁধন সৃষ্টি করে দেবেন।

স্বপ্নে সূরা মাউন তিলাওয়াত করার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী ব্যক্তি দুশমন ও বিরোধী পক্ষের উপর জয়লাভ করবে।

স্বপ্নে সূরা কাওসার তিলাওয়াত করার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী ব্যক্তি উভয় জাহানে অশেষ কল্যাণ হাসিল করবে।

স্বপ্নে সূরা কাফিরূন তিলাওয়াত করার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী ব্যক্তি কাফেরদের বিরুদ্ধে জিহাদ করার তাওফীক লাভ করবে।

স্বপ্নে সূরা লাহাব তিলাওয়াত করার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী আপন উদ্দেশ্য হাসিলে সক্ষম হবে, তার খ্যাতির চর্চা ছড়িয়ে পড়বে, তাওহীদের প্রতি বিশ্বাস তার সুদৃঢ় হবে,তার পরিবারের লোকসংখ্যা হবে সীমিত ও অল্প পরিমাণে এবং তার জীবনধারা সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যে অতিবাহিত হবে।

স্বপ্নে সূরা ইখলাস তিলাওয়াত করার অর্থ

এ সূরা পাঠ করেছে মর্মে স্বপ্ন দেখলে তার ব্যাখ্যা দু’ ধরনের বর্ণিত আছে। (ক) যে ব্যক্তি স্বপ্নযোগে এ সূরা তিলাওয়াত করবে, তার তওবা করার তাওফীক হবে। কিন্তু তার কোন সন্তান জীবিত থাকবে না। কেননা, এ সূরায় আল্লাহ্ এরশাদ করেছেনঃ তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তাকেও কেউ জন্ম দেয়নি এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।

(খ) এর অপর ব্যাখ্যায় কোন কোন মুফাস্সির আলেম বলেছেন,স্বপ্নে কেউ সূরা ইখলাস তিলাওয়াত করলে তার
ব্যাখ্যা হবে- সে আল্লাহর একত্ববাদে পূর্ণ বিশ্বাসী। বংশের সকলকে দাফন করার পূর্বে পাঠকারীর ছেলে মারা যাবে না। অর্থাৎ, সকলের শেষে নিঃসঙ্গ অবস্থায় সে মারা যাবে, বংশের কেউ তখন জীবিত থাকবে না।

স্বপ্নে সূরা ফালাক তিলাওয়াত করার অর্থ

স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী যাবতীয় মন্দ কাজ থেকে নিরাপদে বেঁচে থাকবে।

স্বপ্নে সূরা নাসর তিলাওয়াত করার অর্থ

স্বপ্নে যে ব্যক্তি এ সূরা পাঠ করবে, দুশমনের বিরুদ্ধে আল্লাহ্তা কে সাহায্য করবেন। দ্বিতীয়ত, স্বপ্নে এ সূরা পাঠ করা অচিরেই পাঠকারীর মৃত্যু ঘনিয়ে আসার ইঙ্গিতবাহী। কেননা, এ সূরার মূল ভাষ্য নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুকূলে খাস বা নির্দিষ্ট ছিল।

এক ব্যক্তি মুহাম্মদ ইবনে সীরীন (রহঃ)-এর খেদমতে উপস্থিত হয়ে আরয করল, হুযূর! স্বপ্নে দেখতে পেলাম আমি যেন সূরা ‘নাসর’ পাঠে রত আছি।

ব্যাখ্যায় তিনি বললেন, তোমার মৃত্যু নিকটবর্তী, ওসিয়ত ইত্যাদি যাকিছু করার সমাধা করে প্রস্তুত হয়ে থাকা দরকার।
সে বলল, হুযূর! এ কথা কেন, এর কারণ কি ?
উত্তরে তিনি বললেন, এজন্য যে, আসমান থেকে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি নাযিলকৃত এটিই হল সর্বশেষ সূরা। (এটি নাযিল হওয়ার অল্পদিন পরেই হুযূর (দঃ) ইন্তেকাল করেন।)

Info source : dreamglosery

স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত স্বপ্নে কোরআন তিলাওয়াত

Please click on one Add to help us

মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।

এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।