- ঈশপের গল্প-পার্ট-২
- খরগোশ-এর দল আর ব্যাঙ-দের গল্প|ঈশপের গল্প
- সিংহ আর শুয়োরের গল্প|ঈশপের নীতিমূলক গল্প
- নচ্ছার কুকুরের গল্প|ঈশপের নীতিমূলক গল্প
- এক হাতুড়ে-ডাক্তার ব্যাঙ-এর গল্প|ঈশপের গল্প
- গাধা, শিয়াল আর সিংহের গল্প|ঈশপের গল্প
- নেকড়ে আর ভেড়ার গল্প|ঈশপের নীতিমূলক গল্প
- এক মোরগ আর একটা খুব দামী মণি|ঈশপের গল্প
- দুই কলসীর গল্প|ঈশপের গল্প
- এক ডাঁশ আর এক সিংহ|ঈশপের গল্প
- এক বিধবা আর তার ছোট ছোট দুই কাজের মেয়ে| ঈশপের গল্প
ঈশপের গল্প-পার্ট-২
ছোটবেলায় প্রথম যে বইটি পড়ে দুনিয়ায় টিঁকে থাকার রীতি-নীতি সম্পর্কে জানতে পারি সেটি ছিল ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর-এর করা ঈশপ-এর গল্পের অনুবাদ – ‘কথামালা’। আমার বাবার আমাকে প্রথম উপহার যা আমার মনে পড়ে। বইটি হারিয়ে গেছে। গল্পগুলি রয়ে গেছে মনের ভিতর। যত বড় হয়েছি, গল্পগুলি তত বেশী করে অনুভব করেছি।
আবার কখনো কখনো সেগুলি থেকে অন্য রকমের মজা পেয়েছি। সম্প্রতি ইচ্ছে হচ্ছিল গল্পগুলি ফিরে পড়ার। ভাবলাম, আপনাদের-ও সঙ্গী করে নি-ই। ইংরেজী পাঠের অনুসারী বঙ্গানুবাদ করেছি, তবে আক্ষরিক নয়। সাথে ফাউ হিসেবে থাকছে আমার দু-এক কথা।
আপনি আরো পড়তে পারেন……. ঈশপের নীতিমূলক গল্প।মোরাল স্টোরি।পার্ট-১ ….. ঈশপের গল্প! বাংলা মোরাল স্টোরি! পার্ট-৩
খরগোশ-এর দল আর ব্যাঙ-দের গল্প|ঈশপের গল্প
খরগোশদের সবকিছুতে এত ভয় করে! আর সেই কবে থেকে যে তারা জেনে গেছিল – সবসময় হুঁশিয়ার হয়ে থাকতে হবে তাদের! একসময় খুব দুঃখ হল তাদের, আর সহ্য হয়না এ যন্ত্রণা। এক ধাক্কায় এবার সব মিটিয়ে ফেলা দরকার, একটা হু-ই-ই উঁচু খাড়াই পাহাড় থেকে নীচের হ্রদের গহীন জলে ঝাঁপিয়ে পড়ে সব শেষ করে দিলেই পরম শান্তি।
দলে দলে হ্রদের দিকে চলল তারা। তাদের এত এত পায়ের আওয়াজে জলের ধারে সার দিয়ে বসে থাকা ব্যাঙদের মনে ভীষন ভয় ধরে গেল। বাঁচবার জন্য হুড়মুড় করে লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে তারা ডুব লাগাল গভীর জলের নীচে। ব্যাঙেদের এইভাবে দুদ্দাড় করে হাওয়া হয়ে যেতে দেখে, খরগোশদের একজন বলে উঠল, “আরে দাঁড়াও, দাঁড়াও দোস্তোরা সব, বাদ দাও যা করতে যাচ্ছিলে, দেখতেই পাচ্ছ, আমাদের থেকেও অনেক ভীতুরা দিব্যি বহাল তবিয়তে বেঁচে আছে।”
প্রাচীন বচনঃ আমাদের থেকেও যারা অসহায় অবস্থায় আছে তাদের দেখলে নিজেদের উপর আস্থা জেগে ওঠে।
আমি বলিঃ পালিয়ে যাওয়া ছাড়া যারা বাঁচতে জানে না, সামান্যতম আশঙ্কাতেই তারা লাফিয়ে পালিয়ে যাবে। একবার থেমে দেখবেও না ঘটনাটা কি! কি হবে তাদের দিয়ে!
সিংহ আর শুয়োরের গল্প|ঈশপের নীতিমূলক গল্প
এক গ্রীষ্মের দিন। ভয়ানক গরমের চোটে তেষ্টায় সবার অবস্থা কাহিল। এক সিংহ আর এক শুয়োর এক সাথে এসে হাজির ছোট এক কূয়োর ধারে। কে আগে জল খাবে এই নিয়ে দুজনের মধ্যে লেগে গেল তুমুল ঝগড়া। তারপর সেই ঝগড়া থেকে শুরু হল মারামারি, মরণপণ – প্রাণ থাকতে অন্যজনকে আগে জল খেতে দেবে না।
লড়তে লড়তে একসময় দুজনেই একটু থেমেছে, দম নিয়ে নিতে – আরো ভয়ংকর হিংস্র লড়াই লড়ার জন্য। এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখে একটু তফাতে সার দিয়ে বসে আছে – শকুনেরা, ভূরিভোজের অপেক্ষায়। অচল হয়ে যেই একজন শুয়ে পড়বে, সবাই মিলে ঝাঁপিয়ে পড়বে তার উপরে। এই দেখে দুজনেই সঙ্গে সঙ্গে তাদের যুদ্ধ থামিয়ে দিল, বললঃ “আমাদের বরং দোস্তি করে নেওয়াই ভাল। না হলে তো কাক শকুনের খাদ্য হতে হবে, স্রেফ আমাদের দম ফুরিয়ে পড়ে যাওয়ার অপেক্ষা।”
প্রাচীন বচনঃ একদল যখন লড়াই করে আরেকদল তখন তাদের উপর নজর রাখে, লড়িয়েদের কেউ একজন হেরে গেলেই তার হার থেকে তারা তখন নিজেদের ফায়দা তুলবে।
আমি বলিঃ এযুগের ধান্দাবাজ শকুনেরা আর শুধুই দর্শক নয়, তারাই লড়াইগুলোর আয়োজন করে। ধর্মের নামে, ইজ্মের নামে, দলের নামে, শতেক অজুহাতে, তারাই আমজনতাকে লড়িয়ে দ্যায় পরস্পরের বিরুদ্ধে। তারপর ফায়দা তোলে সকলের দুরবস্থা থেকে।
নচ্ছার কুকুরের গল্প|ঈশপের নীতিমূলক গল্প
এক কুকুর লোকজন দেখলে চুপচাপ তাদের দিকে তেড়ে যেত, তারপর তারা কিছু টের পাওয়ার আগেই তাদের গোড়ালিতে কামড় বসাত। কুকুরটার মালিক মাঝে মাঝে তার গলায় একটা ঘন্টা বেঁধে দিত যাতে সে কোথাও গেলে চারপাশের সবাইকে জানিয়ে দিতে বাধ্য হয় যে সে এসে গেছে। আবার মাঝে মাঝে তার গলায় একটা শিকল বেঁধে সেই শিকলে একটা ওজনদার ভার ঝুলিয়ে দিত যাতে সে লোকজনকে কামড়ানোর জন্য ছুট লাগাতে না পারে।
কুকুরটা দিনে দিনে তার এই ঘন্টা আর ভার-টা নিয়ে খুব অহঙ্কারী হয়ে উঠল। ওগুলো নিয়ে সেই বাজার এলাকার সব জায়গায় সে দেখিয়ে বেড়াত। তখন এক বুড়ো শিকারী কুকুর একদিন তাকে ডেকে বলল, “এত নিজেকে দেখিয়ে বেড়ানোর কি হয়েছে তোর? যে ঘন্টা আর ভার-টা ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়াস, সেগুলো কোন সম্মান-পদক নয়, বরং, অপমানের চিহ্ন। সব্বাইকে জানিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা যে তুই একটা নচ্ছার স্বভাবের কুকুর।”
প্রাচীন বচনঃ কোনভাবে তাকে নিয়ে কথা হলেই অনেকে সেটাকে সুখ্যাতি ভেবে ভুল করে বসে।
আমি বলিঃ দেশের সেবার নামে মাস্তানি করে আহাম্মকেরা ভাবে লোকেরা তাদের মাথায় করে রেখেছে। পরের ভোটে হারার আগে বোঝেনা লোকেরা আসলে তাদের কি চোখে দেখছে।
এক হাতুড়ে-ডাক্তার ব্যাঙ-এর গল্প|ঈশপের গল্প
এক ব্যাঙ একদিন বনের সব জন্তু-জানোয়ারদের ডেকে জানিয়ে দিল যে সে সবার সব রোগ সারিয়ে দিতে পারে। এক শিয়াল তখন তাকে জিজ্ঞেস করল, “সকলের জন্য নিদান দেওয়ার ভান কর কি করে হে? নিজের খোঁড়াদের মত লাফিয়ে চলা আর কুঁচকানো চামড়া-টাই তো তুমি সারাতে পার না?”
প্রাচীন বচনঃ অন্যের স্বভাব শোধরানোর আগে নিজেকে শোধরালে লোকের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে।
আমি বলিঃ ঠিকমত চেপে না ধরা পর্যন্ত সব-জান্তা ভন্ডরা দিব্যি তাদের লোক-ঠকান ব্যাবসা চালিয়ে যেতে থাকে।
গাধা, শিয়াল আর সিংহের গল্প|ঈশপের গল্প
এক গাধা আর এক শিয়াল জোট বাঁধল যে তারা একসাথে খাবার জোগাড় করবে। বনে ঢুকতেই তারা দেখে এক সিংহ আসছে। শিয়াল তাড়াতাড়ি সিংহের কাছে গিয়ে তাকে কথা দিল যে সিংহ যদি শিয়াল-কে না মারে তবে সে গাধাকে তার হাতে তুলে দেবে। সিংহ রাজী হয়ে গেল – শিয়ালের কোন ক্ষতি সে করবে না। শিয়াল তখন গাধাকে পথ দেখানোর ছল করে এক গভীর গর্তে নিয়ে গিয়ে ফেলল। সিংহ যেই দেখল যে গাধার ব্যবস্থা হয়ে গেছে তখন প্রথমেই থাবা মেরে শিয়ালটাকে খেল, আর তারপর ধীরেসুস্থে সময় নিয়ে গাধাটাকে ধরল।
প্রাচীন বচনঃ বিশ্বাসঘাতকের কপালে বেইমানি-ই জোটে।
আমি বলিঃ সময় থাকতে বেইমানদের মুখোশ খুলে তাদের থেকে সরতে না পারলে নিজের ধ্বংস অনিবার্য।
নেকড়ে আর ভেড়ার গল্প|ঈশপের নীতিমূলক গল্প
এক নেকড়ের একদিন খুব শরীর খারাপ করেছে, নড়তে-চড়তে পারছে না। ব্সে থাকতে থাকতে একসময় দেখে এক ভেড়া যাচ্ছে সেখান দিয়ে। নেকড়েটা তাকে ডেকে কাছের ঝর্ণা থেকে জল এনে দেওয়ার অনুরোধ জানালো। “জল এনে দিলেই হবে,” ভেড়াটাকে বলল সে, “মাংসের যোগাড়টা আমি নিজেই করে নিতে পারব।” “হ্যাঁ, তার আর সন্দেহ কি,” ভেড়া শুনে বলে, “আমি তোমায় একটি আঁজলা জল এনে দিলেই হবে। তার পরে এই আমাকে দিয়েই মাংস জোগাড় করার কাজটাও তোমার এমনিই হয়ে যাবে।”
প্রাচীন বচনঃ ধোঁকাবাজী কথা সহজেই ধরা পড়ে যায়।
আমি বলিঃ তোমাকে মেরে যার লাভ আছে, সে যখন নিরীহ কথা বলে কাছে ডাকে, নিশ্চিত জেনো সেটা ফাঁদ, একবার বিশ্বাস করেছ কি মরেছ।
এক মোরগ আর একটা খুব দামী মণি|ঈশপের গল্প
এক মোরগ খাবার খুঁজছিল। নিজে খেতে হবে, বাচ্ছাদেরও খাওয়াতে হবে। এখানে ওখানে খোঁজাখুঁজি করতে করতে হঠাৎ তার নজরে আসে বাহারী এক মণি – অত্যন্ত দামী। মণিটা দেখে মোরগ বলল, “ মণি রে, আমার বদলে তোর মালিক যদি তোকে এখন পেত, আদর করে তুলে নিত তোকে, সাজিয়ে রাখত তোকে কত মর্যাদা দিয়ে। কিন্তু আমার কাছে তোর কোন দাম-ই নেই। দুনিয়ার সমস্ত মণি এনে দিলেও আমি বরঞ্চ চাইব একটা শস্যের দানা।”
প্রাচীন বচনঃ একটা অতি দামী জিনিষ ও তার কাছে অর্থহীন যে লোক সেটাকে কোন কাজে লাগাচ্ছে না।
আমি বলিঃ বিশ্বাসে নির্ভর করেই যারা চলবে ঠিক করেছে, যুক্তি-তর্কের মহাজ্ঞানে তাদের কিছু যায়-আসে না।
দুই কলসীর গল্প|ঈশপের গল্প
নদীতে ভাসতে ভাসতে চলেছে দুই কলসী। এক কলসী মাটির, এক কলসী পিতলের। স্রোতের টানে ভেসে যেতে যেতে মাটির কলসী পিতলের কলসীকে বলে, “প্রার্থনা করি রে ভাই, দূরে দূরে থাক, আমার দিকে আসিস না তুই। আলতো করেও যদি একবার ছুঁয়ে ফেলিস আমায়, টুকরো টুকরো হয়ে যাব আমি; আর আমার কথা যদি বলিস, তোর ধারে কাছে যাওয়ার কোন ইচ্ছা নেই আমার।”
প্রাচীন বচনঃ ঠিক ঠিক বন্ধুত্ব হয় শুধু সমানে সমানে।
আমি বলিঃ যে মহাজন সুদ দ্যান, তিনি যত-ই চিকন-চাকন হন, তারে দূরে রাখাই ভাল। তার সাথে ‘তুমিও মালিক, আমিও মালিক’ এই বেরাদরীতে গেলে আখেরে পস্তাতে হবে।
এক ডাঁশ আর এক সিংহ|ঈশপের গল্প
এক ডাঁশ এক সিংহের কাছে এসে খুব কষে তড়পাল “শোন রে সিংহ, আমি তোকে একটুও ভয় পাই না, আর তুই আমার থেকে কিছুই শক্তিশালী নোস। তোর জোরটাই বা কিসে? আঁচড়াতে পারিস নোখ দিয়ে, কামড়াতে পারিস দাঁত দিয়ে – কি এল গেল তাতে? আবার ও বলছি, শুনে রাখ, সব দিক ভেবে দেখলে আমার জোর তোর থেকে অনেক বেশী।
কোন সন্দেহ থাকলে, আয়, লড়ে যা, দেখি কে জেতে।” এই বলে, সেই ডাঁশ ভোঁ ভোঁ আওয়াজ করে, ঝাঁপিয়ে পড়ল সিংহের উপরে আর একেবারে তার নাকের ডগায় দিল হুল ফুটিয়ে। সিংহ ডাঁশটাকে থাবার থাবায় মেরে ফেলতে গিয়ে নিজের-ই নখ-এ নিজেকে ক্ষত-বিক্ষত করে ভীষণ রকম কাহিল হয়ে পড়ল। ডাঁশ এইভাবে সিংহের সাথে যুদ্ধ জিতে ফেলে গোঁ গোঁ করে বিজয়-সঙ্গীত গাইতে গাইতে উড়ে চলে গেল।
কিন্তু বেশীদূর যাওয়া হল না তার, সোজা গিয়ে জড়িয়ে গেল কাছাকাছি এক মাকড়সার জালে। খানিকক্ষণের পরে, চলে গেল মাকড়সার পেটে। মরার সময় ডাঁশটা খুব করে নিজের ভাগ্যকে শাপশাপান্ত করে বলে গেল, “কি দুঃখের কথা, আমি, সিংহের মত একটা মহা শক্তিশালী জন্তুকে যে অনায়াসে হারিয়ে দিয়ে এল, একটা তুচ্ছ মাকড়সাটার কাছে শেষ হয়ে গেলাম।”
প্রাচীন বচনঃ সবচেয়ে কম যাকে ভয় করা যায়, সেই দেখা যায় সবার চেয়ে বেশী ভয়ংকর হয়ে উঠল।
আমি বলিঃ একটা লড়াই জিতলেই যদি কান্ডজ্ঞান লোপ পেয়ে যায়, বাকি লড়াইগুলো আর তা হলে জিততে হবে না।
(টীকাঃ ডাঁশ = মশা জাতীয় পতঙ্গ, হুল ফুটিয়ে অবস্থা কাহিল করে ফেলে)
এক বিধবা আর তার ছোট ছোট দুই কাজের মেয়ে| ঈশপের গল্প
এক বিধবা মহিলার মহা বাতিক ছিল সবকিছু পরিস্কার করে রাখার। দুটি ছোট ছোট মেয়েকে সে লাগিয়ে নিয়েছিল তার কাজে। খুব খাটাত সে মেয়েগুলোকে। ভোরবেলা মোরগের কোঁকর কোঁ ডাক শোনা গেলেই সে তাদের কাজ করার জন্য ঠেলে তুলে দিত।
জেরবার হয়ে গিয়ে মেয়েদুটো একদিন ঠিক করল যে মোরগটাকে শেষ করে দিলেই ওটা আর তাদের মালকিনকে জাগাতে পারবে না। যেমন ভাবা তেমন কাজ – মেরে ফেলল তারা মোরগটাকে। ফল হল এই, এবার তারা আরো মুস্কিলে পড়ে গেল। মোরগের ডাক না শুনতে পাওয়ায় তাদের মালকিন এখন সময়ের আর কোন হিসেব-ই করে উঠতে পারল না। মাঝরাত্তিরেই সে তাদের ঠেলে তুলে দিয়ে কাজ করতে লাগিয়ে দিল।
প্রাচীন বচনঃ অন্যায্য উপায়ে কাজ-এর চাপ কমাতে গেলে ঝামেলা আরো বেরে যায়।
আমি বলিঃ অসহায় যারা তারা পিষ্ট হতে হতে একসময় কোন একটা ভুল করে ফেলবে। ফলে, তখন তারা আরো বেশী করে পিষ্ট হবে। আর, নীতিনির্ধারকেরা তাদের উদাহরণ তুলে ধরে বলবে – দ্যাখো, অন্যায্য কাজ করে আখেরে লাভ হয় না। হায় রে বিচার! (ঈশপের গল্প)
Ishoper Golpo Bangla moral story
Info source: wikipedia
Tag: ঈশপের গল্প ঈশপের গল্প ঈশপের গল্প ঈশপের গল্প ঈশপের গল্প ঈশপের গল্প ঈশপের গল্প ঈশপের গল্প
Please Click On Just One Add To Help Us
মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।
এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।