- কালাজ্বর কী? কালাজ্বর এর লক্ষণ
- কালাজ্বরের নামকরণ
- কালাজ্বরের অপর নাম
- কালা জ্বর কেনো হয়?
- বাংলাদেশে কালা জ্বর
- কালাজ্বর কীভাবে ছড়ায়?
- কালাজ্বরের জীবাণুর নাম কী?
- কালাজ্বরের বাহক কী?
- বেলেমাছি বা স্যান্ডফ্লাই কী?
- বেলেমাছি বা স্যান্ডফ্লাই দেখতে কেমন?
- বেলেমাছি বা স্যান্ডফ্লাই কোথায় থাকে?
- কালাজ্বরের লক্ষণ বা উপসর্গ
- কালাজ্বর রোগনির্ণয়
- কালাজ্বরের চিকিৎসা
- কালাজ্বরের ঔষধ
- কালাজ্বরের ঔষধ কে আবিষ্কার করেন?
- কালাজ্বর প্রতিরোধ
- পিকেডিএল(Post-kala-azar dermal leishmaniasis)
- অপ্রকাশিত বা লক্ষণহীন কালাজ্বর
কালাজ্বর কী? কালাজ্বর এর লক্ষণ
Kala-azar একটি পরজীবীঘটিত রোগের নাম যা সারাবিশ্বে ম্যালেরিয়ার পরেই সবচেয়ে প্রাণঘাতী। এর নাম মূলত ভিসেরাল লিশমেনিয়াসিস। কিন্তু এই উপমহাদেশে তথা দক্ষিণ এশিয়ায় এটি Kala-azar নামে বহুল পরিচিত।
আপনি আরো পড়তে পারেন ….. ডেঙ্গু জ্বর কী? ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার,প্রতিরোধ! …. ম্যালেরিয়া জ্বর কী? ম্যালেরিয়া জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিরোধ।
কালাজ্বরের নামকরণ
Kala-azar র নাম শুনলেই দু’টি শব্দ প্রথম মনের মধ্যে ভেসে ওঠে। শব্দ দু’টি হলো ‘কালো’ এবং ‘জ্বর’। আমরা সবাই জানি যে, জ্বর হলে দেহের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
Kala-azar র ক্ষেত্রে দেহের তাপমাত্রা বাড়া ছাড়াও রোগীর গায়ের রঙ একটু কালো হয় বলে এ-রোগের নাম কালাজ্বর রাখা হয় এবং মূলত ভারতে এই নামকরণ করা হয়।
তবে, ত্বক কালো করা ছাড়াও Kala-azar র অন্যান্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা এ-লেখার পরবর্তী অংশে আলোচিত হয়েছে।
সারাবিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৫ লক্ষ মানুষ Kala-azar এ আক্রান্ত হয় এবং প্রায় ২০-৪০ হাজার মানুষ মারা যায়।
কালাজ্বরের অপর নাম
Kala-azar বিভিন্ন নামে পরিচিত যেমন-লিশমানিয়াসিস,ডামডাম ফিভার,ডুমডাম ফিভার,ব্লাক ফিভার ইত্যাদি।
কালাজ্বর in English
Visceral leishmaniasis, Sahib’s disease, Dumdum fever, Black fever)
কালা জ্বর কেনো হয়?
বেলেমাছি Kala-azar র জীবাণুবাহক এই মাছির কামড়ে Kala-azar র জীবাণু মানবদেহে প্রবেশ করে এবং জ্বর সৃষ্টি হয়।
বাংলাদেশে কালা জ্বর
বাংলাদেশে এ রোগ উনিশ শতকের প্রথমদিকে দেখা দিলেও ১৯৬০ সালের ব্যাপক ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সময় Kala-azar ও অনেকটাই কমে যায়।
কিন্তু ১৯৮০ সালের পর তা আবারও দেখা দেয়। বাংলাদেশে অনেক জেলাতেই এ রোগ দেখা গেলেও সবখানে তা ব্যাপক নয়। শুধুমাত্র ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল ও ফুলবাড়ী এলাকায় এ রোগ ব্যাপক হারে দেখা যায়।
কালাজ্বর কীভাবে ছড়ায়?
মূলত বেলেমাছির দ্বারা কালাজ্বর একজন থেকে অন্যজনে ছড়ায়। বেলেমাছি Kala-azar র জীবাণুবাহক (যাকে ইংরেজিতে সংক্ষেপে পিকেডিএল বলা হয়ে থাকে) একজন মানুষকে কামড়ানোর পর একজন সুস্থ মানুষকে কামড়ালে ওই সুস্থ মানুষের দেহে এ রোগের জীবাণু প্রবেশ করে এবং সেও এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
কালাজ্বরের জীবাণুর নাম কী?
Kala-azar র জীবাণুর নাম Leishmania donovani
কালাজ্বরের বাহক কী?
বেলে মাছি বা Sandfly Kala-azar র বাহক।
বেলেমাছি বা স্যান্ডফ্লাই কী?
বেলেমাছি একটি ছোট জাতের মাছি যা একটি মশার চেয়েও ছোট এবং অনেকে এটিকে মশা ভেবে ভুলও করে।
বেলেমাছি বা স্যান্ডফ্লাই দেখতে কেমন?
বেলেমাছি বা ‘স্যান্ডফ্লাই’- দেখতে সাধারণত মাছির মতো নয়।এরা দৈর্ঘ্যে মাত্র ৩ মিলিমিটার হয়ে থাকে।একমাত্র মেয়ে-মাছিরাই রক্ত খাওয়ার জন্য কামড়ায়, কারণ রক্ত তাদের ডিম দিতে সহায়তা করে।
বেলেমাছি বা স্যান্ডফ্লাই কোথায় থাকে?
বেলে-মাছি গ্রামাঞ্চলে ঝোপ-ঝাড় এবং মাটি দিয়ে তৈরি বাড়ির ফাটলের ফাঁকে লুকিয়ে থাকে।
কালাজ্বরের লক্ষণ বা উপসর্গ
Kala-azar র লক্ষণ কিছুটা ম্যালেরিয়ার মতো।
- এ-রোগে মাত্রাতিরিক্ত জ্বর দু’সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে।
- এই দীর্ঘ সময়ের জ্বরে রোগী অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে এবং গায়ের রঙ কিছুটা কালো হয়ে যায়।
- তবে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হলো এ রোগে রোগীর প্লীহা ফুলে যায় যা অনুভব করা যায় পেটের একটু নিচের দিকে নাভীর বামপাশে হাত রেখে।
- প্রশিক্ষিত চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মী সহজেই তা অনুভব করতে পারেন।
- এছাড়াও, এ রোগের ফলে মাথা ঘোরা এবং শরীরে মৃদু কাঁপুনি দেখা দিতে পারে।
তবে, স্বাস্থ্যকর্মী রোগটি সম্পর্কে সঠিকভাবে না জানলে বা রোগী দেখতে অবহেলা করলে রোগ সনাক্তকরণে ভুল হতে পারে এবং অন্য ধরনের জ্বর ভেবে চিকিৎসা দিতে পারেন, যার ফলে রোগীর বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে, এমনকি রোগী মারাও যেতে পারে।
কালাজ্বর রোগনির্ণয়
Kala-azar র অনেক আধুনিক রোগনির্ণয় পদ্ধতি এখন সারাবিশ্বে চালু আছে। বাংলাদেশ সরকারও Kala-azar-প্রবণ এলাকাতে সরকারি হাসপাতালসমূহে এ রোগের সনাক্তকরণ কিট সরবরাহ করছে।
Kala-azar রোগের সনাতনী নির্ণয় পদ্ধতিগুলো অনেক জটিল এবং বিশেষ দক্ষ স্বাস্থ্যকর্মী ছাড়া রোগনির্ণয় করাটা ঝুঁকিপূর্ণ ।
সনাতনী পদ্ধতিতে প্লীহা থেকে সুই এর মাধ্যমে প্লীহারস নিয়ে সেটিকে অণুবীক্ষণ যন্ত্রে রেখে জীবাণু সনাক্ত করা হয়ে থাকে।
অপরদিকে, আধুনিক পদ্ধতিটির নাম rK39। হাতের আঙুল থেকে এক ফোঁটা রক্ত নিয়ে rK39 কিট-এর ডগায় দিয়ে তার সাথে এক ফোঁটা সরবরাহকৃত মিশ্রণ মিশিয়ে দিলে ২ থেকে ৫ মিনিটের মধ্যেই ফলাফল দেখা যাবে। এছাড়াও, এ-রোগ নির্ণয়ে অন্যান্য পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়।
তবে, rK39-ই সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজ একটি পদ্ধতি। ময়মনসিংহে অনেক গবেষক এসব পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করেছেন। এবং এখনও করছেন।
কালাজ্বরের চিকিৎসা
Kala-azar র চিকিৎসা অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ। কালাজ্বর গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে বেশি দেখা যায় এবং চিকিৎসার ক্ষেত্রে অনেকসময় দীর্ঘসুত্রিতা দেখা যায়, যা অনেকগুলো নতুন সমস্যার সৃষ্টি করে।
গ্রামের সাধারণ দরিদ্র মানুষের জন্য ২৮ দিনের এই দীর্ঘ চিকিৎসা বেশ সমস্যাজনক, কারণ চিকিৎসা নিতে তাদের ২৮ দিন হাসপাতালে (উপজেলা বা জেলা সদর হাসপাতালে) ভর্তি হয়ে থাকতে হয়।
তবে, সারাবিশ্বে Kala-azar র চিকিৎসা সহজীকরণের জন্য গবেষণা হচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে গবেষণাকর্ম অনেকটা এগিয়েও গেছে।
আশা করি অদূর ভবিষ্যতে Kala-azar র চিকিৎসা-পদ্ধতি আরো উন্নত হবে এবং Kala-azar এ আক্রান্ত রোগীরা তার সুফল পাবে।
কালাজ্বরের ঔষধ
সনাতনী পদ্ধতিতে sodium antimony gluconate (SAG) নামক একটি ইনজেকশনের সাহায্যে মূলত এ-রোগের চিকিৎসা করা হয়।
রোগীর শরীরের ওজনের প্রতিকেজিতে ২০ মিলিগ্রাম হিসাব করে সেই পরিমাণ ওষুধ প্রতিদিন পশ্চাদ্দেশের মাংসে প্রয়োগ করা হয়।
একদিকের পশ্চাদ্দেশে একদিন ওষুধ প্রয়োগ করা হলে পরদিন অপরদিকের পশ্চাদ্দেশে দিতে হয়। এভাবে ২৮ দিন চিকিৎসা নিতে হয়।
কালাজ্বরের টিকার নাম কী?
Kala-azar র টিকার নাম ইউরিয়া স্টিবামাইন (কার্বোস্টিবামাইড)।
কালাজ্বরের ঔষধ কে আবিষ্কার করেন?
প্রখ্যাত ভারতীয় বিজ্ঞানী এবং চিকিৎসক উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী ১৯২২ সালে Kala-azar র ওষুধ ইউরিয়া স্টিবামাইন (কার্বোস্টিবামাইড) আবিষ্কার করেন।
কালাজ্বর প্রতিরোধ
Kala-azar-উপদ্রুত এলাকার মানুষ এ-রোগ প্রতিরোধের জন্য কয়েকটি সাধারণ পদক্ষেপ অবলম্বন করতে পারে:
মাটির ঘরের ফাটলে বেলেমাছি লুকিয়ে থাকে।যারা মাটির ঘরে বসবাস করে তাদের উচিত সবসময় মাটি লেপে রাখা যাতে ঘরে ফাটলের সৃষ্টি হতে না পারে।
আশপাশের ঝোপ-ঝাড় ছেঁটে সবসময় বসতবাড়ি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা
দিন ও রাত উভয় সময়ে মশারি খাটিয়ে ঘুমানো
পিকেডিএল(Post-kala-azar dermal leishmaniasis)
পিকেডিএল হলো Kala-azar-পরবর্তী রোগীর একটি অবস্থা যখন রোগীর দেহের বিভিন্ন স্থানে ত্বক বিবর্ণ হয়ে যায় এবং আস্তে আস্তে ফুলে ওঠে।
এতে রোগী কোনো ব্যথা অনুভব করে না, কোনো চুলকানি হয় না বা জ্বালাপোড়াও হয় না। তবে, এধরনের রোগীরা অন্যদের স্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ, কারণ এরা Kala-azar র জীবাণুর বাহক।
এদের কাছ থেকে বেলেমাছির মাধ্যমে Kala-azar র জীবাণু অন্যদের শরীরে প্রবেশ করে। এই উপমহাদেশে সাধারণত ১০% Kala-azar র রোগীর মুখে চিকিৎসার একবছর পর ফোঁটা ফোঁটা দাগ দেখা দেয়, যা পরবর্তীতে সারামুখে ও দেহে ছড়িয়ে পড়ে।
পিকেডিএল রোগীদের ওইসব ফোঁটা ফোঁটা বিবর্ণ স্থানে কোনো চুলকানি, ব্যথা, জ্বালা-যন্ত্রণা হয় না।
ফলে, রোগী নিজেকে রোগী মনে করে না এবং তারা চিকিৎসা নেওয়ার কোনো প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে না।
এই মানসিকতা এই রোগ নির্মূলের ক্ষেত্রে একটি বড় অন্তরায়। এই রোগের আরো একটি বড় সমস্যা হলো এখনো এ রোগ নির্ণয়ের জন্য নির্ভরযোগ্য পদ্ধতির অভাব রয়েছে।
পিকেডিএল-এর সাথে কুষ্ঠরোগের খুব মিল থাকায় এটিকে অনেকে কুষ্ঠরোগ বলে মনে করে । কিন্তু কুষ্ঠরোগের সাথে এর প্রধান পার্থক্য হলো অনুভূতির উপস্থিতি।
কুষ্ঠরোগীদের দেহের বিবর্ণ অংশে একটি পালক ছোঁয়ালে কোনো অনুভূতি হয় না, তবে পিকেডিএল-এর রোগীরা তা টের পায়।
অপরদিকে, পিকেডিএল-এর এসব দাগ পরবর্তীতে আস্তে আস্তে ফুলে যায় এবং স্পর্শে ফোলাটা অনুভব করা যায়।
পিকেডিএল-এর চিকিৎসা অনেক দীর্ঘ। এ-রোগ নিরাময়ের জন্য কালাজ্বরের মতই একই ওষুধ একই পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা হয়।
তবে, এক্ষেত্রে রোগীকে ৬ মাস ধরে চিকিৎসা নিতে হয়, অর্থাৎ প্রতিমাসে ২০ দিন করে ৬ মাসে ১২০ দিন রোগীকে ইনজেকশন নিতে হয়।
এতে রোগী কোনোপ্রকার অসুবিধা বোধ করে না, কারণ কোনো ব্যথা, চুলকানি বা জ্বালা-যন্ত্রণা হয় না। তবে, এর চিকিৎসা অতি দীর্ঘ বলে রোগীরা চিকিৎসা নিতে আগ্রহ বোধ করে না।
পিকেডিএল রোগীরা কালাজ্বর রোগ নির্মূলের ক্ষেত্রে একটি অন্তরায়। এ-রোগ নির্মূল করতে হলে জনগণকে পিকেডিএল এবং বেলেমাছি সম্পর্কে জানাতে হবে, কারণ পিকেডিএল রোগীকে বেলেমাছি কামড়িয়ে অপর একজনকে কামড়ালে তার কালাজ্বর হওয়ার সম্ভাবনা অনেক।
এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো যে, অনেক স্বাস্থ্যবান মানুষের দেহে কালাজ্বরের জীবাণু প্রবেশ করলেও রোগ প্রকাশ না-ও পেতে পারে।
একে অপ্রকাশিত বা লক্ষণহীন ( asymptomatic) কালাজ্বর বলা হয়ে থাকে।
অপ্রকাশিত বা লক্ষণহীন কালাজ্বর
কালাজ্বরের জীবাণু বেলেমাছির দ্বারা রক্তের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করলেও সবার মধ্যে রোগ প্রকাশ পায় না।
কেন প্রকাশ পায় না তার উত্তরে অনেকের গবেষণায় অনেক ধরনের ব্যাখ্যা উঠে এসেছে, যেমন সামাজিক অবস্থান, পুষ্টি, কালাজ্বরের জীবাণুর সংখ্যা, ইত্যাদি।
গবেষণায় অপ্রকাশিত ও প্রকাশিত কালাজ্বরের অনুপাত কোথাও ১:৬ বা কোথাও ১:৫০ পাওয়া গেছে। অপ্রকাশিত কালাজ্বর রোগীর সক্রিয় কালাজ্বর হতে পারে যদি সেই রোগী শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে।
অপ্রকাশিত কালাজ্বরের বাহকদের দ্বারা কালাজ্বর ছড়ায় কি না এ-ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। কিন্তু তারা ঝুঁকিতে আছেন এ-কথা বলা যায়, কারণ যেকোনো মুহূর্তে তাদের রোগ প্রকাশ পেতে পারে।
কালাজ্বর নিয়ন্ত্রণ করতে তাই এসব রোগীকেও গুরুত্বের সাথে দেখা দরকার এবং এ বিষয়ে আরো গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।
লেখক
চৌধুরী মোঃ গালিব, আইসিডিডিআর,বি
ট্যাগ: লিশমানিয়াসিস কী? লিশমানিয়াসিস এর লক্ষণ ও প্রতিরোধ!,
ব্লাক ফিভার ডিজিজ কী? লিশমানিয়াসিস এর লক্ষণ ও প্রতিরোধ!,ডুমডাম ফিভার কী? লিশমানিয়াসিস এর লক্ষণ ও প্রতিরোধ!,
Please Click on Just one Add to help us
মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।
এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা।