- কেমোথেরাপির পর রোগীর যত্ন কিভাবে নিবেন?
- কেমোথেরাপির পর রোগীর যত্ন
- চর্বিজাতীয় খাবার কম খেতে হবে
- তরল খাবার বেশি গ্রহণ করুন
- বারবার খেতে হবে
- রাস্তার মুখরোচক খাবার খাবেন না
- ভিটামিনযুক্ত খাবার খেতে হবে
- প্রচুর মাছ খেতে হবে
- রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করুন
- সূর্যের আলোতে বেশিক্ষণ থাকবেন না
- হালকা ব্যায়াম করুন
- কাজে ফিরুন
- দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন হাসিখুশি থাকুন
- ধূমপান,মদ্যপান,নেশার দ্রব্য গ্রহণ করবেন না
কেমোথেরাপির পর রোগীর যত্ন কিভাবে নিবেন?
কেমোথেরাপির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেক রোগিকে একদম কাহিল করে ফেলে। কেউ দীর্ঘদিন যাবৎ এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বহন করেন। কিছু সাধারণ পরিচর্যার মাধ্যমে এই ধকল কাটিয়ে উঠা সম্ভব।থেরাপি শেষ হলে রোগী যাতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কাটিয়ে উঠে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারে সেজন্য বেশ কিছু পরামর্শ মেনেচলা উচিত। আসুন জেনেনেই কেমোথেরাপির পর রোগীর যত্ন নেয়ার নিয়মগুলি।
আপনি আরও পড়তে পারেন…. কেমোথেরাপির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি? …… কেমোথেরাপির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দূর করার উপায় কী?
কেমোথেরাপির পর রোগীর যত্ন
কেমোথেরাপির পর রোগীর যত্ন নেয়ার পদ্ধতি চিত্রের সাহায্যে ধাপে ধাপে বর্ণনা করা যাক
কেমোথেরাপির পর রোগীর যত্ন কিভাবে নিবেন
Total Time: 14 days
চর্বিজাতীয় খাবার কম খেতে হবে
চর্বিযুক্ত মাংস,তেলেভাজা খাবার যতটা সম্ভব কম খেতে হবে। অন্তত মাস তিনেক এরকম খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
তরল খাবার বেশি গ্রহণ করুন
কেমোথেরাপির সময় দেহ ডিহাইড্রেট হয়ে যায় তাই দেহকে পানি শূন্যতার হাত থেকে বাঁচাতে প্রচুর তরল খাবার খেতে হবে। স্যুপ,ফরের জ্যুস,পাতলা ভাতের মাড়, পাতলা করে রান্নাকরা সাবু বা সুজি খেতে পারেন।
বারবার খেতে হবে
একবারে বেশি না খেয়ে অল্প অল্প করে বেশিবার খাবার খান। থেরাপির কারণে পাকস্থলীর হজম করার ক্ষমতা কমে যায় তাই একবারে বেশি খেলে হজমে সমস্যা হবে।
রাস্তার মুখরোচক খাবার খাবেন না
লবণাক্ত চিপস,চিকেন গ্রিল,চিকেন ফ্রাই,ভাজা বিফ,চানাচুর,পাপড় একদম খাবেন না। আগুনে ঝলসানো চিকেন গ্রিল,বিফ ও ডুবোতেলে ভাজা চিকেন ফ্রাই কিছুদিন খাবেন না। স্ট্রিট ফুড ভুলেও খাবেন না।
ভিটামিনযুক্ত খাবার খেতে হবে
ভিটামিন সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক খাবার বেশি খেতে হবে কারণ এ সময় ভিটামিনের প্রয়োজন বেশি হয়। সবুজ শাকসব্জি, দেশি ফল, আঙ্গুর, আপেল, ডালিম,বেদানা,বাদাম,বেরি জাতীয় ফল,কলা,আখরোট,শুকনো ফল ইত্যাদি ক্ষেতে হবে তাহলে দ্রুত বিটামিনের ঘাটতি পুরণ হবে।
প্রচুর মাছ খেতে হবে
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় মাছ রাখুন। মাছের আমিষ সহজে হজম হয়। মাছের ওমেগা ৩-চর্বি হার্ট ভালো রাখে।
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করুন
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য পুষ্টিকর খাবার ক্ষেতে হবে।
সূর্যের আলোতে বেশিক্ষণ থাকবেন না
বেশিক্ষণ তীব্র সূর্যের আলোর নিচে থাকা যাবে না। প্রয়োজনে ছাতা ব্যবহার করুন। কম রোদে চরাফেরা করুন।
হালকা ব্যায়াম করুন
পরিশ্রমী কাজ করবেন না।হারকা ব্যায়াম করুন।ধীরে ধীরে শারীরিক পরিশ্রমের মাত্রা বৃদ্ধি করুন।
কাজে ফিরুন
অফিস থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজ শুরু করেদিন। প্রথমে অল্প করে কাজ শুরু করুন পরে ধিরেধিরে কাজের মাত্রা বৃদ্ধি করুন।
দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন হাসিখুশি থাকুন
কোন রকম দুশ্চিন্তা মাথায় রাখবেন না। দুশ্চিন্তা আপনাকে আরো অসুস্থ করে তুলবে। ভালোলাগার মত যে কাজ আপনার পছন্দ সেটি করুন। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিন। পরিবার নিয়ে কোথাও ঘুরে আসুন।
ধূমপান,মদ্যপান,নেশার দ্রব্য গ্রহণ করবেন না
ধূমপান পুনরায় ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। মদ্যপান করলে দেহের অবসাদগ্রস্ততা বেড়ে যায়। অন্যান্য নেশার দ্রব্য যেমন- তামাক,পান-সুপারি,জর্দা,গুল,আফিম,কোকেন,হেরোইন, গাজা,ফেন্সিডিল সেবন করা থেকে বিরত থাকুন।
Estimated Cost: 3 USD
Supply:
- ভিটামিন
Tools:
- মাছ
Materials: শাকসবজি
বাড়িতে ক্যান্সার রোগির যত্ন কিভাবে নেবো?
উপরে বর্ণিত কাজগুলো করার চেষ্টা করুন তাহলে ঘরে বসেই ক্যান্সার রোগীর যত্ন করতে পারবেন।
কেমোথেরাপি রোগীর যত্ন নেয়ার পদ্ধতি কি?
সঠিক খাবার,হাসিখুসি থাকা,নেশার দ্রব্য গ্রহণ না করা।
পরামর্শ দিয়েছেন-
ড. এস,এম,ডেভিডসন
ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
কলরাডো,আমেরিকা
How to care a chemotherapy patient in bangla
Home Precautions After Chemotherapy in bangla, Chemotherapy Safety in the Home bangla, chemotherapy deoar por rogir jotno kivabe niben? Home Precautions After Chemotherapy in bangla Info source : chemo care webmd
Tag: কেমোথেরাপির পর রোগীর যত্ন কেমোথেরাপির পর রোগীর যত্ন কেমোথেরাপির পর রোগীর যত্ন j j j j j j j j j j j i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i i
Please click on Just one Add to Help Us
মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।
এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।