- ব্রণ বা পিম্পল কি? ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়!
- ব্রণ বা পিম্পল কি?
- ব্রণ বা পিম্পল কেন হয়?
- ব্রণ বা পিম্পল থেকে মুক্তির উপায়
- মুখে ব্রণ হলে কি করনিয়
- পর্যাপ্ত ঘুমান
- ব্রণ টেপাটিপি করবেন না
- মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন
- পর্যাপ্ত পানি পান করুন
- সহজপাচ্য খাবার গ্রহন করুন
- তৈলাক্ত খাবার খাবেন না
- চা,কফি,মিষ্টি এরিয়ে চলুন
- সবুজ খাবার গ্রহণ করুন
- সকালে লেবুর জল পান করুন
- ব্যায়াম করুন
- গরম ভাঁপ দিন
- নকল প্রসাধনি বর্জন করুন
- চন্দনগুড়ো লাগান
- ফেসিয়াল ও ফেসপ্যাক লাগান
- রাতে ক্রিম ব্যবহার করুন
- এন্টিব্যাকটেরিয়াল ফেসওয়াস লাগান
- পোরস সিরাম ব্যবহার করুন
- ক্লিনজিং ব্যবহার করুন
- মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত?
- চিরতরে ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় কী?
- একদিনে ব্রণ দূর করার উপায় কী?
- ব্রণ দূর করার ফেসওয়াশ এর নাম কী?
- ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি?
ব্রণ বা পিম্পল কি? ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়!
শিশু বয়সে অনেকের ত্বক খুব সুন্দর ও মসৃণ থাকে কিন্তু শিশু বয়স থেকে যখনি যৌবন প্রাপ্ত হতে থাকে অর্থাৎ বয়ঃসন্ধিকালে পৌছায় তখন মুখের ত্বকে ব্রণ দেখা যায়।এই ব্রণ বা পিম্পলের কারণে অনেকে হীনমন্যতায় ভোগে সহজে জনসম্মুখে আসতে চায়না।কেউ কেউ আবার নিজেকে ঘরে বন্দি রাখতে ভালোবাসে। চোখের সামনে সুন্দর ত্বকের কোন মানুষকে দেখলে মুখে ব্রণ আছে এমন ছেলে-মেয়েদের মনের মধ্যে হাহাকার করে উঠে।আজ আসুন এই কুতসিত ব্রণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানি…
আপনি আরো পড়তে পারেন……. সৌন্দর্য কি ? সৌন্দর্যের উপাদান কি কি !
ব্রণ বা পিম্পল কি?
ব্রণ হচ্ছে তরুণ বয়সের রোগ। এই সময়ে শরীরে হরমোনাল পরিবর্তন হয়। ত্বকের উপর ছোট ছোট ফুসকুড়ি উঠে ত্বকের বাহ্যিক আকৃতি পরিবর্তন করে দেয় এই ফুসকুড়ি গুলোকেই ব্রণ বা পিম্পল বলে।
Medicus Indicus
ব্রণ বা পিম্পল কেন হয়?
বয়ঃসন্ধিকালে মুখের ত্বকের তেল গ্রন্থি অধিক মাত্রায় সক্রিয় হয়ে উঠে মুখকে বেশী মসৃণতা প্রদান করতে থাকে। বেশী মসৃণতায় কখনো-কখনো লোমকূপে মাটি, ধুলো মিশে ওগুলোকে বন্ধ করে দেয়। এর ফলে ব্রণের সৃষ্টি হয়। ব্রণ নিজে থেকেই ঠিক হয়ে যায়, কিন্তু কখনো-কখনো যত্ন না করলে সুন্দর মুখকে নষ্ট করে দেয়।কোষ্ঠকাঠিন্য, রক্তস্বল্পতা, দাঁতের রোগ, টন্সিল থেকে ব্রণ হতে পারে।
ব্রণ বা পিম্পল থেকে মুক্তির উপায়
মুখে ব্রণ হলে কি করনিয়
কিছু সহজ নিয়ম মেনে চললে এবং প্রতিদিন ত্বক পরিষ্কার করলে ব্রণ এমনিতে ভালো হয়ে যায় তাই নিচের নিয়মগুলো অনুসরণ করুন তাহলে ব্রন থেকে মুক্তি পাবেন।মেয়েদের মুখের ব্রণ দূর করার উপায়।ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায়
পর্যাপ্ত ঘুমান
ব্রণ হওয়ার একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হলো ভালোঘুম না হওয়া।ঘুমের মধ্যে দেহের কোষগুলো বিষমুক্ত হয় এবং সজীবতা ফিরে পায়। ত্বকের নিচে জড় হওয়া বর্জ্য পদার্থ ঘুমের সময় অপসারণ হয় তাই কম ঘুমালে এসব বর্জ্য পদার্থ অপসারিত হতে পারে না ফলে ব্রণ বা পিম্পল উঠে। ঘুম অবশ্যই রাতে সময়মত হওয়া উচিত।রাত জেগে থেকে দিনে ঘুমালে চলবে না এমন করলেও ব্রণ উঠবে।প্রতিনিয়ত রাতে ৬ ঘন্টা ঘুমাতে হবে।ঠিকমত ঘুমালে ব্রণ উঠে না বা উঠলেও এমনিতে ভালো হয়ে যায়।
ব্রণ টেপাটিপি করবেন না
ব্রণকে টিপে ফাটাবেন না।অহেতুক বারবার হাত দিয়ে মুখের ব্রণের উপর হাত দেয়া বা খোঁচাখুচি করা আমাদের অভ্যাস।হাজার চেষ্টা করেও মনকে কন্ট্রোল করা যায় না হাত মনের অজান্তেই ব্রণের উপর চলে যায়।ব্রণ টেপাটিপি করলে ক্ষতিকর উপাদানগুলো পাশের ভালো কোষে ছড়িয়ে পরে এতে নতুন নতুন ব্রণ সৃষ্টি হয়।
আবার ব্রণ টেপার ফলে পুঁজ আরো গভীরে চলে যায় তখন ব্রণ সহজে ভালো হয় না।হাতের জীবাণু স্পর্শ করার মাধ্যমে ব্রণে সংক্রমিত হয় এবং ইনফেকশনের ফলে পুরো মুখ ব্রণে ভরে যায়।ইনফেকশন হলে ত্বকে দীর্ঘমেয়াদি দাগ পরে। ব্রণ বরিক পাউডার দিয়ে মুছুন। ব্রণ থেকে পুঁজ বেরোতে থাকলে তুলো দিয়ে মুছুন।
মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন
দিনে তিনবার কোন ভাল সাবান দিয়ে মুখ ধৌত করুন।কম ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহার করা ভালো। সাবান যদি বেশি ক্ষারযুক্ত হয় তাহলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।সাবান জলে মুখ ধুলে ত্বকের উপর জমে থাকা ময়লা সহজে দূর হয়।বাহির থেকে ঘুরে আসার পর অবশ্যই মুখ ধুয়ে নিবেন। রাতে ঘুমানোর আগে ও সকালে ঘুম থেকে উঠে ভালোকরে মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। এতে ব্রণের হাত থেকে সহজে নিস্তার পাবেন।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন
ব্রণ উঠার একটি অন্যতম কারণ দেহে পানির অভাব। প্রতিদিন অন্তত ৫ গ্লাস পানি পান করবেন। পানি রক্তের দূষিত পদার্থ মূত্রের মাধ্যমে বের করে দেয়।দেহে পর্যাপ্ত পানি থাকলে রাসায়নিক ক্রিয়া ঠিক থাকে।
সহজপাচ্য খাবার গ্রহন করুন
সহজে হজম হয়, এমন খাবার খান।হজমে ব্যাঘাত ঘটলে রাতে ভালো ঘুম হবে না ফলে মুখে বেশি ব্রণ বা পিম্পল বের হবে।হজম হওয়ার পর খাবারের পুষ্টি উপাদান কোষে পৌছায় এবং দেহের কাজে লাগে।ভালোভাবে হজম না হলে পুষ্টিহীনতার কারণে মুখে ব্রন উঠতে পারে। রাতে ঘুমানোর অন্তত ২ ঘন্টা আগে রাতের খাবার শেষ করুন।সকালে নাস্তার অভ্যাস করুন।
তৈলাক্ত খাবার খাবেন না
ঘি,তৈলাক্ত খাবার,মশলাদার খাবার,ফাস্টফুড, তেলেভাজা ভাজিপোড়া খাবার,তেলে ডোবানো আচার ইত্যাদি খাওয়া একদম বন্ধ করে দিন।এসব খাবার ত্বকে চর্বি বা তেলের পরিমান বৃদ্ধি করে।এরফলে ত্বক তৈলাক্ত হয় আর তৈলাক্ত ত্বকে ব্রন বেশি উঠে।যাদের ত্বক এমনিতেই তৈলাক্ত তাদের জন্য এসব খাবার একদম না খাওয়াই ভালো কারণ এসব খাবার তৈল গ্রন্থির তৈল ক্ষরণ বৃদ্ধি করে ফলে ত্বক আরো বেশি তেলতেলে হয় এমন তেলতেলে ত্বকে সহজে ব্রণ হয়।
চা,কফি,মিষ্টি এরিয়ে চলুন
চা, কফি, মিষ্টি খাওয়াও ক্ষতিকারক।যতটা সম্ভব কম খেতে হবে এই খাবারগুলো।চা ও কফির ক্যাফেইন তৈল গ্রন্থির তেল নিঃসরণে বেশ ভুমিকা রাখে।মিষ্টি খাবার দেহে চর্বির পরিমান বাড়ায় ফলে ত্বক তেলতেলে হয়ে ব্রণ উঠার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
সবুজ খাবার গ্রহণ করুন
সবুজ শাক-সব্জী, ফল বেশী করে খান।এসব খাবারে প্রচুর ভিটামিন ও এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে এগুলো ত্বকের বর্জ্য পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।এন্টিঅক্সিডেন্ট বিষাক্ত উপাদানের ক্ষতিকর ভূমিকা থেকে কোষকে রক্ষা করে ফলে ত্বক সতেজ থাকে।ভিটামিন ত্বককে স্বাস্থ্যকর করে ফলে রোগপ্রতিরোধব্যবস্থা শক্তিশালি হয়।ফলের ভিটামিন সি মরা চামড়া খসে ফেলতে সাহায্য করে এবং জীবাণুর আক্রমণ প্রতিহত করে।
পানি বেশি থাকে এমন ফল বেশি করে খাবেন তাহলে ত্বকে পানির অভাব দূর হবে ব্রণের বৃদ্ধি বন্ধ হবে।ফলের ভিটামিন ‘ই’ ত্বকের যৌবন ধরে রাখে ত্বককে লাবণ্যময় করে তোলে।
সকালে লেবুর জল পান করুন
রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে গরম জলে লেবুর রস মিশিয়ে খান, এতে পেট পরিষ্কার থাকবে। কোষ্ঠকাঠিন্যর জন্য ব্রণ হয়না ঠিকই, কিন্তু বেড়ে ওঠে।লেবুর ভিটামিন সি দেহ থেকে মৃতকোষ দূর করতেও সাহায্য করে।গরম জল পান করলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়।
ব্যায়াম করুন
ব্যায়াম করলে গোটা শরীর ফিট হয়ে ওঠে। সাঁতার কাটা,দৌরানো এবং জোরে হাটার মত ব্যায়াম করলে রক্ত সঞ্চারন বৃদ্ধি পায় ফলে দেহ থেকে ঘামের মাধ্যমে অনেক বিষাক্ত বস্তু দূর হয়।মুখ ঘামলে ত্বকের লোমকূপ খুলে যায় এতে ব্রণের পুঁজ ও বিষাক্ত রক্ত সহজে বের হতে পারে।রাতে খাওয়ার পর অন্তত ১০ মিনিট হাটুন এতে ভালো হজম হবে এবং ঘুমও ভালো হবে।
গরম ভাঁপ দিন
তিন-চার দিন পর মুখে ভাপ দিন,এতে মুখ পরিষ্কার হবে আর লোমকূপ খুলবে। ভাপ দেবার জন্য পাত্রে ফুটন্ত জল রেখে মুখ (তোয়ালে দিয়ে ঢেকে) পাত্রের ওপরে রেখে ভাপ নিন।ভাপ দিলে ব্রণের ক্ষতিকর দুষিত পদার্থ আলগা হয়ে যায় এতে খুব সহজে এগুলো বের করা যায়।ভাপ দিলে ব্রণের মুখ নরম হয়ে আলগা হয়ে যায় ফলে ব্রণের ভেতরের পুঁজ এমনিতেই বের হয়ে যায়।
নকল প্রসাধনি বর্জন করুন
বাজে সাবান, প্রসাধন ত্বকে সাবান লাগাবেন না।নকল ও নিম্নমানের প্রসাধনি ব্যবহার করলে এর ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান ত্বকের স্থায়ি ক্ষতি করতে পারে।ব্রণ বা পিম্পল আছে এমন ত্বকে এরকম নকল প্রসাধনি ব্যবহার করলে ব্রণ বেশি হতে পারে।
চন্দনগুড়ো লাগান
চন্দনগুঁড়োয় গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন আর স্নান করার একটু আগে মুখে লাগান, এতে ব্রন পরিষ্কার হয়ে যাবে।চন্দনগুড়ো তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ পরিষ্কার করতে শ্রেষ্ঠ উপাদান।
ফেসিয়াল ও ফেসপ্যাক লাগান
এক চামচ বেসন, আধ চামচ শুকনো নিমপাতা, এক চুটকি এন্টিসেরিক পাউডার আর দু-চামচ দুধ মিশিয়ে পেস্ট বানান। এটা কিছুদিন লাগালে মুখ পরিষ্কার হতে শুরু করবে।
ব্রণের পর মুখে দাগ পড়ে যায়। যেটা দেখতে খুবই কুৎসিত লাগে। এর জন্য বাদাম রোগন, এক চামচ বেসন, আধ চামচ করে লেবু আর শশার রস মিলিয়ে লাগান। এই পেস্ট মুখে স্নানের আগে কম করে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তারপর জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এতে ধীরে ধীরে ব্রণের দাগ পরিষ্কার হয়ে যাবে। চাইলে আপনি মুখে লেবু, টম্যাটো আর শশার ১/৪ চামচ রস মিশিয়েও লাগাতে পারেন।
রাতে ক্রিম ব্যবহার করুন
রাতে মেডিকেটেড ক্রীম লাগান আর পরের দিন সকালে মুখ ধরে ফেলুন।ক্রিম লাগানোর পর সকালে মুখ ভালোভাবে ধৌত করা উচিত তা না করলে ক্রিমের রাসায়নিক উপাদানগুলো ত্বকে বেশিক্ষণ লেগে থেকে ত্বকের ক্ষতি করতে পারে।
এন্টিব্যাকটেরিয়াল ফেসওয়াস লাগান
ব্রণ হলে ত্বকে সহজে জীবাণু আক্রমণ করে ফলে ব্রণের সমস্যা বেরে যায় তাই জীবাণুর আক্রমণ রোধ করতে সকালে ও রাতে এন্টিব্যাকটেরিয়াল ফেসওয়াস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন।
পোরস সিরাম ব্যবহার করুন
পোরস সিরাম ফুলে উঠা বা বড় হয়ে যাওয়া ব্রণের মুখ বন্ধ করে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনে এর ফলে ত্বকের তৈল গ্রন্থির স্বাভাবিক কার্যক্রম ঠিক থাকে এবং ত্বকে ব্রণের সংক্রমণ হয় না। একটি কার্যকরী পোরস সিরামের নাম হচ্ছে Normacne Pore Minimizing Serum. এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য স্কিনের ৬২% ফুলে উঠা বা বড় হয়ে যাওয়া পোরসের মুখ কমিয়ে আনে। ফলে স্কিন দেখায় ফ্রেশ এবং নিখুঁত।
ক্লিনজিং ব্যবহার করুন
তেলতেলে ত্বকের ব্রণ দূর করতে বা ব্রণের আক্রমণ রোধ করতে ক্লিনজিং একটি অতুলনীয় প্রসাধন।ক্লিনজিং মিল্ক দুধের মত তরল হয়। মুখে তুলোর সাহায্যে এই জিনিষ লাগানো হয়। এটা মুখে লাগাবার পর মুখের সব ময়লা উঠে গিয়ে ত্বক পরিষ্কার হয়ে পড়ে। তেলতেলে ত্বকের পক্ষে এটা খুবই উপকারী।
ক্লিনজিং ক্রীম বাংলাদেশে তৈরি হয় না তাই সহজে পাওয়া যায় না। বিদেশে শুকনো ত্বকের যুবতীরা এর খুব ব্যবহার করে। এই ক্রীম আঙুল দিয়ে মুখে লাগাতে হয়। এটিও ব্রণ দূর করতে বেশ কার্যকর।
সারমর্ম
ব্রণ যদি খুব বেশী হয়, তাহলে কোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।ডাক্তারের পরামর্শে ভাল করে চিকিৎসা করে নিজের অসুস্হতা দূর করুন।
নিজেরে শারীরীক স্বাস্হ্যকে ঠিক রাখুন।সুস্হ শরীরে ব্রণ খুব কমই হয়। খোলা হাওয়া, রোদও ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
Q&A
মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত?
পোরস সিরাম মাখা উচিত। পোরস সিরামের নাম হচ্ছে Normacne Pore Minimizing Serum
চিরতরে ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় কী?
নিজেরে শারীরীক স্বাস্হ্যকে ঠিক রাখুন।সুস্হ শরীরে ব্রণ খুব কমই হয়। রাতে ঘুমানোর আগে ও সকালে ঘুম থেকে উঠে ভালোকরে মুখ ধোয়ার অভ্যাস করুন। এতে ব্রণের হাত থেকে সহজে নিস্তার পাবেন।প্রতিনিয়ত রাতে ৬ ঘন্টা ঘুমাতে হবে।ঠিকমত ঘুমালে ব্রণ উঠে না বা উঠলেও এমনিতে ভালো হয়ে যায়।
একদিনে ব্রণ দূর করার উপায় কী?
রাতে ঘুমানোর আগে ব্রনের উপর পেপসোডেন্ট টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন।সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখবেন ব্রণ শুকিয়ে গিয়েছে।টুথপেস্টের একটি উপাদান হলো সিলিকা যা ত্বকের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয় এর ফলে ব্রণ শুকিয়ে যায়।আর অবশ্যই মনে রাখবেন সকালে কিন্তু ভালোকরে মুখ ধুতে হবে।
ব্রণ দূর করার ফেসওয়াশ এর নাম কী?
সত্য কথা হলো কোন ফেসওয়াস ই আপনাকে এই ব্রণ সমস্যা থেকে দূর করবে না।তবে মেডিকেটেড কিছু ফেসওয়াশ ডাক্তারের পরামর্শে ব্যাবহার করলে মোটামুটি সুফল পাওয়া যায়।
ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় কি?
রাত জেগে থেকে দিনে ঘুমালে চলবে না এমন করলেও ব্রণ উঠবে।প্রতিনিয়ত রাতে ৬ ঘন্টা ঘুমাতে হবে।ঠিকমত ঘুমালে ব্রণ উঠে না বা উঠলেও এমনিতে ভালো হয়ে যায়।
Tag- ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায় ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়
Please click on one Add to help us
মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।
এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।