- স্বপ্নে কুরআনের সুরা পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা ফাতিহা পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা বাকারাহ পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা আলে ইমরান পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা নিসা পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা মায়েদাহ পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা আনআম পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা আ'রাফ পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা আনফাল পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা ইউনুস পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা হিজর পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা নাহল পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা বনী ইসরাঈল পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা কাহফ পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা হজ্জ পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা নূর পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা ফোরকান পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা শু‘আরা পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা কাসাস পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা আনকাবূত পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা রূম পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা লুকমান পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা সাজদাহ পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা আহযাব পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা সাবা পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা ফাতির পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা ইয়াসীন পড়তে দেখার অর্থ
- স্বপ্নে সূরা সাফ্ফাত পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে কুরআনের সুরা পড়তে দেখার অর্থ
অনেকে কুরআনের বিভিন্ন সুরা মুখস্ত রাখেন এগুলো নামাজে ব্যবহার করেন। কিন্তু রাত্রে ঘুমানোর সময় স্বপ্নে কোন সুরা পড়লে কি হয় তা অনেকে জানেনা।আসুন জেনে নেই স্বপ্নে কোন সুরা পড়তে দেখলে কি হয়।
আপনি আরও পড়তে পারেন …… স্বপ্নে মৃত মানুষ দেখা ব্যাখ্যা কী? …… স্বপ্নে তরবারি দেখলে কী হয়? … স্বপ্নে যুদ্ধের অস্ত্র দেখার ব্যাখ্যা … স্বপ্নে ঘোড়া, গাধা, খচ্চর এবং এদের রং দেখার অর্থ!
স্বপ্নে সূরা ফাতিহা পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে যদি কোন ব্যক্তি সূরা ফাতিহা সম্পূর্ণটা অথবা তার কিছু অংশ পাঠ করে, তাহলে ব্যাখ্যা হবে- সে এমন দো’আ করবে আল্লাহর দরবারে,যা নিশ্চিত কবুল। আর এমন উপকার লাভে ধন্য হবে, যার ফলে তার মনে আনন্দের ঢেউ বয়ে যাবে। এর অপর ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে- সূরা ফাতিহা পাঠকারীর বিভিন্ন অঞ্চলের সাত নারী বিয়ে করার ভাগ্য হবে এবং সে মুস্তাজাবুদ দাওয়াত তথা তার দো’আ আল্লাহর দরবারে নিশ্চিতরূপে কবুল হবে।
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কৃত সো’আ এর দলীল যে, প্রত্যেক দো’আর আগে-পরে তিনি “আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামীন” পাঠ করে নিতেন।
স্বপ্নে সূরা বাকারাহ পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে যে ব্যক্তি সূরা বাকারাহ্ সম্পূর্ণ অথবা কিছু অংশ, তা একটি হরফই হোক না কেন, নিজে পাঠ করবে, কিংবা তার সামনে পাঠ করা হবে,এমতাবস্থায় এর তিন ধরনের ব্যাখ্যা বর্ণিত আছে-
- (ক) তার আয়ু বৃদ্ধি পাবে এবং দ্বীন-ঈমান বিষয়ে তার যোগ্যতা বেড়ে
- উন্নতির খাতে প্রবাহিত হবে।
- (খ) পাঠকারী বর্তমান অবস্থান থেকে অন্যত্র স্থানান্তরিত হবে, যেখানে সে
- মান-মর্যাদা, ইযযত সম্মানে ভূষিত হবে।
- (গ) পাঠকারী কাযী তথা বিচারপতি হয়ে থাকলে তার কার্যকালের মেয়াদ প্রায়
- শেষ প্রান্তে এসে গেছে। আর আলেম হলে তাঁর আয়ু বৃদ্ধি পাবে এবং অবস্থার
- উন্নতি ঘটবে।
স্বপ্নে সূরা আলে ইমরান পড়তে দেখার অর্থ
এ সূরার সম্পূর্ণ অথবা কিছু অংশ স্বপ্নে পাঠকারী বংশের অন্যদের তুলনায় দুর্ভাগারূপে চিহ্নিত হবে। কিন্তু বৃদ্ধ বয়সে তার আর্থিক সচ্ছলতা ও প্রাচুর্য দেখা দিবে আর অধিক পরিমাণে সফরে বের হবে।
স্বপ্নে সূরা নিসা পড়তে দেখার অর্থ
এ সূরা স্বপ্নে তিলাওয়াতকারী শেষ জীবনে সুন্দরী স্ত্রী লাভ করবে। তবে স্ত্রীর অপ্রীতিকর আচরণে দাম্পত্য জীবনে তাকে বিষাদের ছায়া বহন করতে হবে। অবশ্য বিতর্কে তার দলীল-প্রমাণের উপস্থাপনা হবে অকাট্য ও চমৎকার আর বচন-ভাষণে প্রকাশভঙ্গি হবে প্রাঞ্জল ও সাবলীল।
স্বপ্নে সূরা মায়েদাহ পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী অতিথি-মুসাফিরের আদর-আপ্যায়ন আর খাওয়া-দাওয়ায় মুক্তহস্তে ব্যয় করবে। কিন্তু অত্যাচারী যালিম কওমের কবলে পড়ে সে যুলুম-নির্যাতনের শিকার হবে।
স্বপ্নে সূরা আনআম পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে যে ব্যক্তি এ সূরা পাঠ করবে, দ্বীন-ঈমানের হেফাযতে সে প্রবল আগ্রহী ও সদা তৎপর থাকবে। উত্তম রিযিক লাভ করবে এবং দুনিয়া-আখেরাতে সে সৌভাগ্যের অধিকারী হবে।
স্বপ্নে সূরা আ’রাফ পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী যাবতীয় ইলম দ্বারা উপকৃত হবে আর সম্ভবত বিদেশ-বিভূঁইয়ে সে মারা যাবে।
স্বপ্নে সূরা আনফাল পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী ইযযত সম্মান ও মান-মর্যাদার মুকুটে বিভূষিত হবে এবং তার দ্বীন ইসলাম নিরাপদে থাকবে।
স্বপ্নে সূরা তওবা পড়তে দেখার অর্থ
এ সূরা পাঠকারী সংলোকদের ভালবাসবে এবং তাদের বন্ধু হিসাবে জীবন কাটাবে।
স্বপ্নে সূরা ইউনুস পড়তে দেখার অর্থ
- এর ব্যাখ্যা দু’ধরনের করা যেতে পারে।
- (ক) স্বপ্নে এ সূরার সম্পূর্ণটা অথবা কিছু অংশ তিলাওয়াতকারীর অর্থ-সম্পদে
- আপেক্ষিক বিপর্যয় দেখা দিবে।
- (খ) স্বপ্নে এর পাঠকারী লোকদের সুসংবাদ দানে এবং কল্যাণধর্মী কাজে সর্বদা প্রস্তুত থাকবে।
স্বপ্নে সূরা হূদ পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর শত্রু সংখ্যা পরিমাণে অধিক হবে। আর মুসাফিরী জীবনকেই সে প্রাধান্য দিবে।
স্বপ্নে সূরা ইউসুফ পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারীর বাড়ীর লোক শত্রু হবে। কিন্তু বিদেশ বিভূঁইয়ে মুসাফির অবস্থায় প্রচুর লাভবান হবে।
স্বপ্নে সূরা রা’দ পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী লাগাতার দারিদ্র্যের শিকার হতে থাকবে।অপর ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে- এটা তার মৃত্যু ঘনিয়ে আসার আলামত।সূরা ইবরাহীম স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী ব্যক্তি তওবাকারী এবং তাসবীহ পাঠকারীদের অন্তর্ভুক্ত গণ্য হবে।
স্বপ্নে সূরা হিজর পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী পরিবার-পরিজনসহ নিরাপদে বাস করবে। কিন্তু আর্থিক জীবনে দৈন্যদশার শিকার হবে। পাঠকারী বাদশাহ হলে তার শাসনকাল দ্বারপ্রান্তে উপনীত হওয়ার আলামত। বিচারক হলে গুণ-বৈশিষ্ট্য ও আচার-আচরণে উন্নত হওয়ার নিদর্শন। ব্যবসায়ী হলে পরিবার-পরিজনের উপর মর্যাদা লাভ করবে। আর আলেম হলে ইযযত-সম্মানের সাথে ইন্তিকাল করার প্রতি ইঙ্গিতবাহী।
স্বপ্নে সূরা নাহল পড়তে দেখার অর্থ
এ সুরার পাঠকারী গায়ব থেকে পূত-পবিত্র রিযিক লাভ করবে,আর সাহাবী না হওয়া সত্ত্বেও নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রিয়ভাজন এবং তাঁকে ভালবাসে এমন লোকদের মধ্যে গণ্য হবে।
স্বপ্নে সূরা বনী ইসরাঈল পড়তে দেখার অর্থ
যে ব্যক্তি স্বপ্নে এ সূরা পাঠ করবে সমকালীন রাজা-বাদশাহ ও শাসক শ্রেণী কর্তৃক সে নির্যাতিত-নিগৃহীত হবে। অপর ব্যাখ্যা এটাও হতে পারে- একদল লোকের চক্রান্ত থেকে সে নিরাপদ থাকবে। দ্বিতীয়ত,নিজে পুত-পবিত্র থাকা সত্ত্বেও আসন্ন অবাঞ্ছিত ফিতনা-ফাসাদের ভয়ে আতংকের শিকার হবে।
স্বপ্নে সূরা কাহফ পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর আয়ু বৃদ্ধি পাবে, তার অবস্থা উন্নতির পথে ধাবিত হবে। তদুপরি যে সমাজে আশ্রয় নেবে, তাদের দ্বারা উপকৃত হবে।
স্বপ্নে সূরা মারইয়াম পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী প্রথমে অভাব-অনটনের আঘাতে পিষ্ট হবে, কিন্তু পরে আল্লাহর পক্ষ থেকে অবস্থা সচ্ছল ও সহজ করে দেয়া হবে।
স্বপ্নে সূরা ত্বোয়া-হা পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী তাহাজ্জুদের নামায় ভালবাসবে,সৎকর্ম সম্পাদন করবে এবং দ্বীনদার পরহেযগার লোকদের সাথে ঘনিষ্ঠতা ও তাদের সাথে থাকা পসন্দ করবে।
স্বপ্নে সূরা আম্বিয়া পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী সম্পর্কে লোকদের মনে সুধারণা বিরাজ
স্বপ্নে সূরা হজ্জ পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারীর হজ্জ ও উমরা করা নসীব হবে। কিন্তু অসুস্থ ও ব্যাধিগ্রস্ত হলে মৃত্যুবরণ করবে।সূরা মু’মিনূন স্বপ্নে যে ব্যক্তি এ সূরা পাঠ করবে, আল্লাহর ইবাদতে রাতভর দাঁড়িয়ে থাকা এবং মহান আল্লাহর দরবারে অনুনয়-বিনয়ের ভালবাসা তার অন্তরে জাগ্রত থাকবে। কিন্তু সে এমন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা, যা মারাত্মক হতে পারে।
স্বপ্নে সূরা নূর পড়তে দেখার অর্থ
এ সূরা পাঠকারী সৎকাজে আদেশ, অসৎকাজে নিষেধকারীদের অন্তর্ভুক্ত গণ্য হবে। কারো প্রতি সে আল্লাহর জন্য ভালবাসা, তাঁরই জন্য শত্রুতা পোষণকারী ব্যক্তি হবে। তবে সে দুনিয়াতে কোন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা
রয়েছে।
স্বপ্নে সূরা ফোরকান পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী হকের মিত্র ও বাতিলের শত্রু বলে পরিচিত হবে।
স্বপ্নে সূরা শু‘আরা পড়তে দেখার অর্থ
এ সূরা পাঠকারী ব্যক্তি উপার্জনে সফল হবে; কিন্তু অতিকষ্টের বিনিময়ে। আর কষ্ট-বিড়ম্বনা ব্যতীত কোন কিছু লাভে সক্ষম হবে না।বিদেশ ভ্রমণে তার আগ্রহ থাকবে প্রবল; কিন্তু লাভের অংক হবে অতি সামান্যই।
স্বপ্নে সূরা নামূল পড়তে দেখার অর্থ
এ সূরা পাঠকারী ব্যক্তি হবে হকের মিত্র ও বাতিলের শত্রু। সে কওমের নেতৃপদে বরিত হবে এবং ইলমে দ্বীন ও সরদারী তার নসীব হবে।
স্বপ্নে সূরা কাসাস পড়তে দেখার অর্থ
এ সূরা পাঠকারী বন-জঙ্গল, ঘর-দোর, শহর-বন্দরে,মসজিদ-মাদরাসা যেখানেই থাকুক, জমা-জমির ব্যাপারে আল্লাহ্ তাকেবিপদ-বিপর্যয়ের সম্মুখীন করবেন।
স্বপ্নে সূরা আনকাবূত পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠের মাধ্যমে সে ব্যক্তিকে আল্লাহ্ নিঃসঙ্গতার বিপদে নিক্ষেপ করবেন না মর্মে সুসংবাদ শুনাতে চান।
স্বপ্নে সূরা রূম পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারীর অন্তরে নিফাক তথা কপটতা বিদ্যমান থাকার নিদর্শন। কিন্তু এ সূরা স্বপ্নে পাঠকারী বাদশাহ হলে ইলমে দ্বীন হাসিল করে আলেম হবে। বিচারপতি কিংবা ব্যবসায়ী হলে নানা প্রকার কল্যাণ লাভে ধন্য হবে।
স্বপ্নে সূরা লুকমান পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা তিলাওয়াতকারী লিখন পদ্ধতিতে পারদর্শিতা অর্জন করবে এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানে প্রজ্ঞার অধিকারী হবে।
স্বপ্নে সূরা সাজদাহ পড়তে দেখার অর্থ
এ সূরা পাঠকারী আকীদা-বিশ্বাসে দৃঢ় মনের অধিকারী এবং ঈমান—ইয়াকীনে সঠিক পথে পরিচালিত হবে।
স্বপ্নে সূরা আহযাব পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী নিজ বংশের প্রশংসা প্রচারে সচল ভূমিকা রাখবে, তার আয়ু বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু বন্ধু-বান্ধবের সাথে অধিক প্রতারণায় লিপ্ত হবে।
স্বপ্নে সূরা সাবা পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী বীরত্বের অধিকারী এবং অস্ত্রচালনাই হবে
তার প্রিয় কাজ।
স্বপ্নে সূরা ফাতির পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারী আল্লাহ্র দর্শন লাভে ধন্য হবে এবং খোদার প্রিয় ওলীর মর্যাদায় আসীন হবে।
স্বপ্নে সূরা ইয়াসীন পড়তে দেখার অর্থ
স্বপ্নে এ সূরা পাঠকারীর দ্বীন-ইসলাম সঠিক পন্থায় কায়েম থাকবে।
স্বপ্নে সূরা সাফ্ফাত পড়তে দেখার অর্থ
এ সূরা তিলাওয়াতকারী হালাল ও বৈধ উপায়ে রিযিক লাভ করবে এবং তার দুটি পুত্র সন্তান জন্ম নিবে।
স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা স্বপ্নে কুরআনের সুরা
Info source : dreamglosery
Please click on one Add to help us
মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।
এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।