বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় কেন?

বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় কেন?

অনেক গরমের পর হঠাৎ বৃষ্টি নামলে সবার মনেই আনন্দের স্ফূরণ শুরু হয়। বৃষ্টিতে নেমে ছুটাছুটি করতে মন চায়। কম বয়েসি তরুন থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সবাই বৃষ্টিতে ভিজে আনন্দে শামিল হতে চায়। বৃষ্টিতে না নামলেও অনেকে হাত দিয়ে বৃষ্টির পানি ছুয়ে দেখে। দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মত অবস্থা আরকি। অনেকে বৃষ্টিতে ভেজার পর জ্বরে আক্রান্ত হয় তারপর ভাবে ধুর বাবা কেন যে বৃষ্টিতে ভিজতে গেলাম।

ছোটদের বাবা-মা পই পই করে বারণ করেন বৃষ্টিতে না ভেজার জন্যে। ভয় দেখান বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হবে। অনেকেই জ্বর হবে এই ভয়ে বৃষ্টির পানিতে নামে না। দূর থেকে সবাইকে বৃষ্টিতে ভিজতে দেখে মনে মনে আফসোস করে আর বলে বৃষ্টিতে ভিজলে যদি জ্বর না হতো তাহলে আমিও বৃষ্টিতে ভিজতে পারতাম। আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে বৃষ্টিতে ভিজলে কেন জ্বর আসে? আপনি উত্তর খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত হলে আজ সঠিক উত্তর পেয়ে যাবেন। তাহলে আসুন শুরু করি আজকের আলোচনা ” বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় কেন? “

আপনি আরো পড়তে পারেন…. বৃষ্টির দিনে ঘুমাতে ইচ্ছা করে কেন? ….. বৃষ্টির পানির উপকারিতা কী?বৃষ্টির পানির অপকারিতা!গর্ভকালীন ডায়াবেটিস!গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের চিকিৎসা ও প্রতিরোধ!

বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় কেন?

সেরাটোনিন হরমোন বৃষ্টির দিনে ঘুমাতে সাহায্য করে

বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হওয়ার প্রধান ৫ টি কারণ আছে আসুন কারণগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।

১। তাপমাত্রার হঠাৎ পরিবর্তন

আপনি ১ লিটার পানি পান করে যদি স্বাভাবিক তাপমাত্রার মধ্যে চলাফেরা করেন তাহলে আপনার প্রসাবের চাপ আসতে বেশ সময় লাগবে। কিন্তু একই পরিমান পানি পান করার পর যদি ঠাণ্ডা রুমে বসে থাকেন তাহলে স্বাভাবিক সময়ের অর্ধেক সময়ে আপনার প্রসাবের চাপ সৃষ্টি হবে। কারণ ঠাণ্ডা পরিবেশে থাকলে দেহের হিট সেন্সর সক্রিয় হয় এবং মস্তিষ্কের কাছে সংবাদ পাঠায় পারিপার্শ্বিক অবস্থা সম্পর্কে। মস্তিষ্ক তখন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য দেহের প্রান্তীয় অঙ্গগুলোতে (যেমন হাত,পা,নাকের ডগা,কানের লতি ইত্যাদি) রক্ত প্রবাহ কম পাঠায় যাতে এসব অঙ্গ থেকে তাপ বের হয়ে তাপ ঘাটতি সৃষ্টি না হয়।

এতে করে রক্তের চাপ বৃদ্ধি পায় এবং অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন হয় এই অতিরিক্ত তাপ দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে। প্রান্তীয় অঙ্গে রক্ত কম পাঠানোর জন্য ঐ অঙ্গের রক্তনালিকে(ধমনি,শিরা,কৈশিক নালি) সংকুচিত করে ফলে খুব কম পরিমান রক্ত এসব অঙ্গে চলাচল করে। পানি খাওয়ার ফলে এমনিতেই আপনার রক্তের চাপ বেশি তারমধ্যে আবার এই ঠাণ্ডার কারণে তৈরি হওয়া চাপ একসাথে বেচারা কিডনির উপর মরার উপর খরার ঘাঁ এর মত কাজ করে ফলে কিডনি দ্রুত মূত্র সৃষ্টি করে দেহ কে চাপ মুক্ত করে।

একই ভাবে আমরা যখন বৃষ্টিতে ভিজি তখন বৃষ্টির পানির স্বাভাবিক তাপমাত্রা থাকে 0°C-10°C এর মধ্যে। হঠাৎ এত কম তাপমাত্রার প্রভাবে দেহের হিট সেন্সর মস্তিষ্ক কে জরুরি বিপদ সংকেত পাঠায়। জরুরি সংকেতের কারণে মস্তিষ্ক প্রান্তীয় অঙ্গ সমুহের রক্তনালিকে সংকুচিত করে এরফলে রক্তের চাপ বৃদ্ধি পায়, রক্তের চাপ বাড়লে দেহে অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন হয়। রক্তনালি সংকুচিত থাকার কারণে অতিরিক্ত তাপ দেহ থেকে বের হতে পারে না ফলে দেহের তাপ আরো বৃদ্ধি পায়। দেহের এই অতিরিক্ত তাপমাত্রাকেই জ্বর বলা হয়।

২। জীবাণুর আক্রমণ

বৃষ্টিতে ভিজলে রোগ জীবাণুর আক্রমণে জ্বর আসে

বাতাসে প্রচুর জীবাণু থাকে এসব জীবাণু শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে প্রায় নির্জীব বা কম সক্রিয় থাকে তাই সহজে রোগ সৃষ্টি করতে পারে না। আবার বাতাস শুষ্ক অবস্থায় শরীরে লাগলেও বাতাসের জীবাণু ত্বকের উপর সহজে বসতে পারে না। কিন্তু বৃষ্টির সময় বাতাস ভেজা থাকে এই ভেজা বাতাসে জীবাণু খুব সহজে মিশে যায় এবং দেহের ত্বকে লেগে যায়। শুষ্ক বাতাসের চাইতে ভেজা বাতাসে জীবাণুর ঘনত্ব বেশি থাকে।

প্রশ্বাসের সাথে অতিরিক্ত জীবাণু দেহে প্রবেশ করলে দেহের রোগপ্রতিরোধব্যবস্থা সক্রিয় হয় এবং জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। এই সংবাদ মস্তিষ্কে পৌছালে মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস সক্রিয় হয় এবং পাইরোজেন নামক রাসায়নিক পদার্থ ক্ষরণ করে, পাইরোজেন ক্ষরণ হলে দেহের রক্তনালিগুলো সংকুচিত হয় এবং রক্তচাপ বাড়ে ফলে রক্তের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চাইতে বেশি হয়।রক্তের তাপমাত্রা বাড়লে দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বৃদ্ধি পায়। একে জ্বর বলে। ত্বকে বৃষ্টির পানির জীবাণু লাগলে একই প্রক্রিয়ায় জ্বর আসে।


যাদের দেহে আগে থেকেই কোন জীবাণু আছে তারা বৃষ্টিতে ভিজলে সেই জীবাণুগুলো দেহের কম তাপমাত্রায় সক্রীয় হয় এবং অসুখ সৃষ্টি করে।

৩। রাসায়নিক পদার্থ

কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস, তেল ইত্যাদির দহনের ফলে সৃষ্ট সালফার ডাই অক্সাইড (SO2) এবং নাইট্রোজেনের (N) বিভিন্ন অক্সাইড বাতাসের জলীয় বাষ্প ও অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থের সাথে মিলে সালফিউরিক অ্যাসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড এবং অন্যান্য দূষণকারী পদার্থ সৃষ্টি করে বৃষ্টির সময় এই ক্ষতিকর পদার্থগুলো ত্বকে পরলে এলার্জি সৃষ্টি হতে পারে। একারণে জ্বর আসতে পারে।

৪।অভ্যাসের পরিবর্তন

আমরা সব সময় বৃষ্টির পানিতে গোসল করে অভ্যস্ত নই। আমরা সাধারণত টিউবওয়েল,ডিপ টিউবওয়েল, নদী এবং বাসার মধ্যে গোসল করে থাকি। এসব পানির তাপমাত্রা ১৮-২৪°C হয় কিন্তু বৃষ্টির পানির স্বাভাবিক তাপমাত্রা থাকে 0°C-10°C এর মধ্যে। আমাদের বৃষ্টির পানির মত এত কম তাপমাত্রার পানিতে গোসল করার অভ্যাস নেই। অনভ্যাসের কারণে হঠাৎ ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করলে দেহ এটিকে বিপদ হিসেবে দেখে এবং প্রতিরোধব্যবস্থা গরে তোলে ফলে দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং জ্বর আসে।


সহজ করে ভাবুন,
আমি আবার নিজে থেকে একটি এক্সাম্পল দিচ্ছি যেমন কেউ সবসময় বাসায় গোসল করে যখন সে পুকুরে গোসল করতে গেলে তার জ্বস আসে। এটা কারণ হলো মানুষের শরীর অনেকদিন ধরে একটা পানির মধ্যে গোসল করতে করতে অভ্যাস হয়ে গেছে এবং সে যখন নতুন পানির মধ্যে গোসল করতে চায় তখন তার সেই স্কিনের সাথে পানির ভারসাম্য ঠিক থাকে না যার ফলে দেখা যায় একদিন পর অথবা দুই দিন পর পর জ্বর হয় অথবা ঠান্ডা হয় অথবা সর্দি হয়।(বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় কেন?)

৫। ভেজা কাপড়ে বেশিক্ষণ থাকা

বৃষ্টিতে ভেজার পর ভেজা কাপরে বেশিক্ষণ থাকলে পানি দেহের তাপে বাষ্প হয়। পানি বাষ্প হওয়ার জন্য যে তাপ প্রয়োজন হয় তা দেহ থেকে গ্রহণ করে। এরফলে দেহ দ্রুত তাপ হারিয়ে ঠাণ্ডা হতে থাকে। অতিরিক্ত ঠাণ্ডার কারণে দেহের তাপমাত্রা বেরে গিয়ে জ্বর আসে।

বৃষ্টিতে ভিজলে ঠাণ্ডা লাগে কেন?

বৃষ্টিতে ভিজলে সর্দি হয় কেন?

বৃষ্টির পানির সাথে অনেক ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া দেহের ত্বকে আটকে যায়। আবার বৃষ্টির পর বাতাস ভেজা থাকার কারণে অনেক ভাইরাস ও ব্যকটেরিয়া বাতাসে সক্রিয় থাকে। প্রশ্বাসের মাধ্যমে এই জীবাণুগুলো নাকে প্রবেশ করে। নাকে জীবাণু প্রবেশ করলে মস্তিষ্ক সজাগ হয় এবং নাকের ভেতরের প্রাচীরে অবস্থিত মিউকাস বা সর্দি তৈরিকারী কোষগুলোকে মিউকাস ক্ষরণের জন্য উদ্দিপিত করে ফলে নাকের ভেতর প্রচুর সর্দি তৈরি হয়। বৃষ্টির পানি অতিরিক্ত ঠাণ্ডা হওয়ায় দেহের তাপমাত্রা কমে যায় এরফলে সাইনাসে উপস্থিত মিউকাস কোষগুলো মিউকাস ক্ষরণ করে। এটাই সর্দি হিসেবে নাক দিয়ে বের হয়।

বৃষ্টিতে ভিজলে মাথাব্যথা হয় কেন?

বৃষ্টির সময় ও পরে বাতাসের চাপ কম থাকে। বাইরের বায়ুর চাপ হঠাৎ কম হলে সাইনাসের ভেতর বায়ুর চাপ বেড়ে যায় ফলে মাথা ব্যথা করে। মাথায় বৃষ্টির পানি পরে অনেকক্ষণ থাকলে মাথার ত্বকের তাপমাত্রা কমে যায় তখন ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচার জন্য মাথার রক্তনালি সংকুচিত হয় ফলে রক্তের চাপ বেড়ে গিয়ে মাথা ব্যথা হতে পারে।

বৃষ্টিতে ভিজে গেলে কি করবেন?

দ্রুত ভেজা কাপড় পরিবর্তন করুন

বৃষ্টিতে ভিজে বাহির থেকে আসারপর দ্রুত ভেজা কাপড় পরিবর্তন করুন কারণ ভেজা কাপরে থাকলে ঠাণ্ডা লেগে জ্বর সহ কাশি ও সর্দি হতে পারে। অনেক সময় হাইপোথারমিয়া হয়ে মারাত্মক জটিল শারীরিক অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে। কাপড়ে লেগে থাকা জীবাণুর আক্রমণে অন্যধরণের রোগেও আক্রান্ত্র হতে পারেন।

পরিষ্কার হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করুন

বৃষ্টিতে ভেজার পর বাড়িতে এসে দ্রুত পরিষ্কার হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করুন, এতেকরে দেহে আটকে থাকা রোগজীবাণু দ্রুত দেহ থেকে মুক্ত হবে। সাবান দিয়ে ভালোকরে ডলেডলে গোসল করা উচিত।

হালকা গরম পানি ও লেবু চা পান করুন

বৃষ্টিতে ভেজার পর ঠাণ্ডার হাত থেকে মুক্তি পেতে একটু পর পর হালকা গরম পানি পান করুন। লেবু চা পান করলে ভালো উপকার পাওয়া যায়।

গরম কাপড় পরুন

বৃষ্টিতে ভিজে ঠাণ্ডা লাগলে গরম কাপড় পরিধান করা উচিত। গরম কাপড় পরলে দেহ দ্রুত গরম হয় এবং ঠাণ্ডা লাগার উপসর্গ দূর হয়।

এছাড়াও এই সতর্কতাগুলো অবলম্বন করতে পারেন,

  1. শরীর ম্যাসাজ করতে পারেন এতে দ্রুত শরীর গরম হয় এবং রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায়।
  2. অসুস্থ থাকলে বৃষ্টিতে ভিজবেন না।
  3. ছাতা হাতের কাছে রাখুন।
  4. রেইনকোট সাথে রাখুন।

বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর হলে মুক্তি পাওয়ার উপায়?

  • বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর এসে গেলেও ভয়ের কিছু নেই এ জ্বর তেমন মারাত্মক নয় বলে মনে করেন চিকিৎসকরা।এই সর্দি-জ্বর ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে নিজ থেকেই সেরে যায়।এক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা অবম্বন করলে এই ঠান্ডা-জ্বর সেরে যায় অনায়াসেই।সাধারণত সর্দি, কাশি বা ইনফ্লুয়েঞ্জার জন্য কোনো নির্দিষ্ট ওষুধ নেই।
  • জ্বর এলে প্যারাসিটাল বা আইবুপ্রুফেন জাতীয় ওষুধ খেতে পারেন। শুরুতেই অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন হয় না। জ্বর ১০২ ডিগ্রির নিচে থাকলে প্যারাসিটামলও খাওয়ার দরকার নেই। এক্ষেত্রে প্রচুর পানি ও স্বাভাবিক খাবার খান।
  • নাক বন্ধভাব এবং নাকে পানি ঝরার কারণে ন্যাজাল ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে।পর্যাপ্ত বিশ্রাম, তরল ও গরম খাদ্য গ্রহণ, লবণ পানিতে গড়গড়া, মেনথলমিশ্রিত গরম বাষ্প ইত্যাদি ঘরোয়া চিকিত্সাগুলো অনেকাংশেই আরাম দিতে পারে।

info source: onlymyhelth.com

Tag: বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয়

Please Click On Just One Add To Help Us


মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।


এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।