- তিন নারী পুরুষ মিলে এক সন্তান জন্ম দেয়!!!
- থ্রি প্যারেন্ট বেবি কি?
- কেন তৈরি করা হয় থ্রি প্যারেন্ট চাইল্ড?
- মাইটোকনড্রিয়াল ডিজিজ কি?
- কিভাবে সৃষ্টি হয় থ্রি প্যারেন্ট বেবি?
- ২। প্রো-নিউক্লিয়ার ট্রান্সফার (PNT)
- ৩। পোলার বডি ট্রান্সফার (PBT):
- ৪। সাইটোপ্লাজম ট্রান্সফার
- থ্রি প্যারেন্ট বেবি সৃষ্টির ধাপ
- ধাপ-২: শুক্রাণু সংগ্রহ
- ধাপ-৩: ডিম্বাণুর স্পিন্ডল যন্ত্র আলাদা করা
- ধাপ-৪: দাতার ডিম্বাণুতে স্পিন্ডল যন্ত্র অনুপ্রবেশ
- ধাপ-৫: ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করা
- ধাপ-৬: জরায়ুতে নিষিক্ত ডিম্বাণুর প্রতিস্থাপন
তিন নারী পুরুষ মিলে এক সন্তান জন্ম দেয়!!!
ছোট শিশুদের অভ্যাসবশত আমরা জিজ্ঞেস করি তোমার বাবার নাম কি? শিশুরা খুব সহজে বাবার নাম বলে দেয়। আবার মায়ের নাম জিজ্ঞেস করলেও মায়ের নাম বলে দেয়। কেউ যদি দুজন মায়ের নাম বলে দেয় তখন আমরা ভাবি তারা একটি সৎ মা আছে আরেকটি আপন মা।
কিন্তু কেউ যদি বলে আমার একটি বাবা এবং দুইটি আপন মা আছে। তখন আপনার কপালে অবশ্যই একটি চিন্তার ভাঁজ পড়বে।আপনি ভাবতে থাকবেন এটা কিভাবে সম্ভব একজন মানুষের দুইটি আপন মা? চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই মশাই একুশ শতকে এটা অসম্ভব কল্পনা নয়। বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা এ অসম্ভব কল্পনাকে সম্ভব করেছে।
সত্যি সত্যি একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী মিলিতভাবে একটি সন্তানের জন্ম দিতে পারে এই সন্তানকে বলা হয় থ্রি প্যারেন্ট বেবি বা থ্রি প্যারেন্ট চাইল্ড। হুম! এখন বোধহয় আপনার জানতে ইচ্ছা করছে এটা কিভাবে সম্ভব?তাহলে শুরু করা যাক থ্রি প্যারেন্ট বেবি কিচ্ছা!
আপনি আরো পড়তে পারেন…. সুইসাইড প্লান্ট মানুষকে আত্মহত্যায় বাধ্য করে …. সারোগেসি, গর্ভ ভাড়া দেয়া … মুখের সাদাশাল দূর করার উপায়
থ্রি প্যারেন্ট বেবি কি?
একজন পুরুষের শুক্রাণু ও দুইটি স্ত্রীলোকের ডিম্বাণুর মিলনের ফলে যে বেবি তৈরি হয় হয় তাকে থ্রি প্যারেন্ট বেবি বা থ্রি প্যারেন্ট চাইল্ড বলে। অর্থাৎ তিনজন মানুষ মিলে একটি সন্তানের জন্ম দেয়। একটি সন্তানের দুইটি বায়োলজিক্যাল বা আপন মা থাকে।
কেন তৈরি করা হয় থ্রি প্যারেন্ট চাইল্ড?
একটি বিরল বংশগত বা জেনেটিক রোগের নাম মাইটোকনড্রিয়াল ডিজিজ। এই রোগে আক্রান্ত দম্পতিরা সুস্থ সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম। মাইটোকনড্রিয়াল ডিজিজ এ আক্রান্ত দম্পতিরা সুস্থ সন্তান জন্ম দিতে চাইলে একমাত্র যে পন্থা অবলম্বন করে, সেটি হল থ্রি প্যারেন্ট বেবি।
মাইটোকনড্রিয়াল ডিজিজ কি?
আমরা জানি বংশগতির ধারক ও বাহক হল ডিএনএ। ডিএনএ এক বংশ থেকে অন্য বংশে অর্থাৎ পিতামাতা থেকে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সন্তানে বহন করে। অধিকাংশ ডিএনএ কোষের নিউক্লিয়াসে তথা ক্রোমোজোমে অবস্থান করে।এদের ক্রোমোজোমাল ডিএনএ বলে।কিছু ডিএনএ সরাসরি সাইটোপ্লাজম অথবা সাইটোপ্লাজমে অবস্থিত কোষীয় অঙ্গানুুতে অবস্থান করে। এদের সাইটোপ্লাজমিক ডিএনএ বলে ।
সাইটোপ্লাজমিক ডিএনএ এর দ্বারা সঞ্চারিত বংশগতিকে সাইটোপ্লাজমিক ইনহেরিটেন্স বলে। সাইটোপ্লাজমিক ডিএনএ দ্বারা প্রকাশিত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ক্রোমোজোমাল ডিএনএ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।
সাইটোপ্লাজমিক ডিএনএ এর গঠন বিন্যাস বেশি পরিবর্তিত হয়। ডিএনএ-এর এই পরিবর্তনকে মিউটেশন বলে।
খারাপ ধরনের মিউটেশন ঘটলে জীবের দেহে বিভিন্ন জেনেটিক ত্রুটি বা রোগ দেখা যায়।মাইটোকনড্রিয়াতে থাকে নিজস্ব ডিএনএ এটা mtDNA নামে পরিচিত। এই ডিএনএ নিজের মত বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে।
ক্রোমোজোমাল ডিএনএ মাইটোকনড্রিয়াল ডিএনএ(mtDNA) এর বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।
একটি শিশু তার মায়ের কাছ থেকেই অধিকাংশ mtDNA পেয়ে থাকে। কারণ মায়ের ডিম্বানুতে সাইটোপ্লাজম থাকে কিন্তু পিতার শুক্রাণুতে সাইটোপ্লাজম থাকেনা। ডিম্বাণুর সাইটোপ্লাজমে মাইটোকনড্রিয়া থাকে।
মাতার ডিম্বাণুর মাইটোকনড্রিয়া সরাসরি সন্তানের দেহে সঞ্চারিত হয়।ক্ষতিকর মিউটেশনের ফলে মাতার মাইটোকনড্রিয়ায় ত্রুটিপূর্ণ mtDNA সৃষ্টি হলে সেই মাইটোকনড্রিয়া আর ঠিকমতো কাজ করতে পারে না।
আমরা জানি কোষে তৈরি হওয়া সমস্ত শক্তির অধিকাংশই উৎপন্ন করে মাইটোকনড্রিয়া। ত্রুটিপূর্ণ mtDNA বিশিষ্ট মাইট্রোকন্ডিয়া শক্তি উৎপাদনে অক্ষম হয়। এর ফলে কোষ ঠিকমতো শক্তির যোগান পায়না।
শক্তির অভাবে কোষ তার স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে ব্যর্থ হয়। জীবদেহের সৃষ্টি হয় বিভিন্ন ধরনের জটিলতা।
মাইটোকনড্রিয়ার অক্ষমতার কারণে সৃষ্ট এ ধরনের রোগ কে মাইটোকনড্রিয়াল ডিজিজ বলে। মাতার ডিম্বাণুর মাধ্যমে ত্রুটিপূর্ণ mtDNA বিশিষ্ট মাইট্রোকন্ডিয়া সন্তানের দেহে প্রবেশ করলে সন্তানের দেহেও প্রকাশ পায় মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিজিজ।
এই ধরনের সমস্যা শিশুর শরীরে বাহিত হয়ে নানারকম রোগের সৃষ্টি করে। যেমন, লে সিনড্রোম।
এটি একটি মাইটোকনড্রিয়াঘটিত। রোগ লে সিনড্রোমে আক্রান্ত বাচ্চার বৃদ্ধি ব্যাহত হয় বা ৬ মাস ধরে এরা যা শিখেছে, তা ভুলে যায় এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেড়-দুই বছরের মধ্যে মারাও যায়।
মাইটোকনড্রিয়াল ডিজিজ এর কথা শুনে নিশ্চয়ই আপনার ঘুম হারাম হয়ে গেল, ভাবছেন আমাদের দেশে হয়তো অনেক লোক এ রোগে আক্রান্ত। চিন্তার তেমন কিছু নেই। এই রোগটি খুবই বিরল।
সমগ্র পৃথিবীর মাত্র ০.৫% মানুষ ত্রুটিপূর্ণ mtDNA ধারণ করে আর ০.০২% মানুষএই রোগে আক্রান্ত।
একজন মানুষের কোষে 300 থেকে 500 টি মাইটোকনড্রিয়া থাকে। এই মাইট্রোকন্ডিয়া গুলোর অধিকাংশ পায় মায়ের কাছ থেকে। কিছু সংখ্যক কোষের ক্রোমোজোমের ডিএনএ জেনেটিক কোডের মাধ্যমে তৈরি করে।
মায়ের কাছ থেকে কিছু ত্রুটিপূর্ণ মাইট্রোকন্ডিয়া পেলেও অধিকাংশ মাইটোকন্ড্রিয়ায় সুস্থ থাকে তাই সুস্থ মাইট্রোকন্ডিয়ার সাহায্যেই কোষ তার কাজকর্ম সফলভাবে চালিয়ে নেয়। তাই মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিজিজ এত বিরল।
কিভাবে সৃষ্টি হয় থ্রি প্যারেন্ট বেবি?
থ্রি প্যারেন্ট বেবি সৃষ্টির জন্য IVF (টেস্টটিউব বেবি) এর সাহায্য নেওয়া হয়। কিছু জটিল প্রক্রিয়া শেষ করে শেষধাপে IVF(টেস্টটিউব বেবি) এর সাহায্য নেয়া হয়।প্রধানত ৪টি কৌশল প্রয়োগ করে থ্রি প্যারেন্ট বেবি সৃষ্টি করা হয়। আরো অনেক কৌশল প্রচলিত থাকলেও সেগুলো খুব কম ব্যবহৃত হয়।
১। ম্যাটারনাল স্পিন্ডল ট্রান্সফার (MST)
ত্রুটিপূর্ণ মাইটোকন্ড্রিয়া ধারণকারী মহিলার ডিম্বাণু সংগ্রহ করা হয়। একে বলা হয় গ্রহীতা ডিম্বাণু। এরপর ডিম্বাণু মিওসিস-২ বিভাজন ধাপে পৌছালে ডিম্বাণু থেকে স্পিন্ডল যন্ত্র আলাদা করা হয়। এরপর অন্য একজন সুস্থ মহিলার ডিম্বাণু সংগ্রহ করে তার স্পিন্ডল যন্ত্র আলাদা করা হয়। এই মহিলাকে ডিম্বাণু দাতা বলে।
এবার দাতা মহিলার ডিম্বাণুতে ১ম মহিলা বা গ্রহীতা মহিলার ডিম্বাণু থেকে পৃথককৃত স্পিন্ডল যন্ত্র প্রবেশ করানো হয়। নতুন এই ডিম্বাণুতে গ্রহীতা মহিলার ত্রুটিপূর্ণ মাইটোকন্ড্রিয়া থাকে না তাই সন্তানে মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিজিজ হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
এবার নতুন ডিম্বাণুকে গ্রহীতা মহিলার শুক্রাণুর সাথে নিষেক ঘটানো হয়। নিষিক্ত ডিম্বাণুকে গ্রহীতার জরায়ুতে স্থাপন করা হয়। গ্রহীতার জরায়ুতে নিষিক্ত ডিম্বাণু স্বাভাবিক নিয়মে বেড়ে উঠে এবং ৩৬ থেকে ৩৮ সপ্তাহ পর সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়।
২। প্রো-নিউক্লিয়ার ট্রান্সফার (PNT)
শুক্রাণু ও ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করার পর ডিম্বাণুটি জাইগোটে পরিণত হয়। জাইগোটে অবস্থিত শুক্রাণুর নিউক্লিয়াসকে পুং প্রো-নিউক্লিয়াস এবং ডিম্বাণুর নিউক্লিয়াস কে স্ত্রী প্রো-নিউক্লিয়াস বলে। গ্রহীতা মহিলার ডিম্বাণুকে তার স্বামীর শুক্রাণু দিয়ে নিষিক্ত করা হয়। আবার দাতা মহিলার ডিম্বাণুকেও গ্রহীতার স্বামীর শুক্রাণু দিয়ে নিষিক্ত করা হয়।
এরপর উভয় নিষিক্ত ডিম্বাণুর প্রো-নিউক্লিয়াস বের করে নেয়া হয়। গ্রহীতার প্রো-নিউক্লিয়াস দাতার নিষিক্ত ডিম্বাণুতে প্রবেশ করানো হয়। এরপর নিষিক্ত ডিম্বাণুকে গ্রহীতার জরায়ুতে স্থাপন করা হয়। জরায়ুতে শিশুর বিকাশ ঘটে।
৩। পোলার বডি ট্রান্সফার (PBT):
ডিম্বাণু পরিস্ফুটনের সময় পোলার বডি সৃষ্টি হয়। ডিম্বাণু অপেক্ষা পোলার বডিতে মাইটোকন্ড্রিয়া কম থাকে। তাই দাত ও গ্রহীতার পোলার বডিকে এক্সচেন্জ করে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়।
৪। সাইটোপ্লাজম ট্রান্সফার
ত্রুটিপূর্ণ মাইটোকন্ড্রিয়া বিশিষ্ট মহিলার ডিম্বাণুতে সুস্থ মহিলার ডিম্বাণুর সাইটোপ্লাজম প্রবেশ করানো হয়। এরপর গ্রহীতা মহিলার ডিম্বাণুর সাথে তার স্বামীর শুক্রাণুর নিষেক ঘটানো হয়। এই প্রক্রিয়ায় বেশ জটিলতা দেখা দেয়। তাই এই পদ্ধতি বর্তমানে ব্যবহৃত হয় না।
থ্রি প্যারেন্ট বেবি সৃষ্টির ধাপ
বেশ কয়েকটি জটিল ও ধারাবাহিক ধাপ অনুসরণ করে থ্রি প্যারেন্ট বেবি সৃষ্টি করা হয়।প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে IVF পদ্ধতির সাহায্য নেয়া হয়। বর্ণনার সুবিধার্থে ধাপগুলো চিত্রসহ আলোচনা করা হলো।
ধাপ-১: ডিম্বাণু সংগ্রহ
গ্রহীতা ও দাতা মহিলার ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু সংগ্রহ করা হয়। মাইক্রোইনজেকশন এর মাধ্যমে ডিম্বাণু সংগ্রহ করা হয়।
ধাপ-২: শুক্রাণু সংগ্রহ
গ্রহীতা মহিলার স্বামীর শুক্রাণু টেস্টটিউব এ সংগ্রহ করা হয়। দুর্বল ও অসুস্থ শুক্রাণুকে বাছাই করা হয়।
ধাপ-৩: ডিম্বাণুর স্পিন্ডল যন্ত্র আলাদা করা
মাইক্রোইনজেকশনের মাধ্যমে দাতা ও গ্রহীতা উভয় মহিলার ডিম্বাণু থেকে স্পিন্ডল যন্ত্র বের করে নেয়া হয়।
ধাপ-৪: দাতার ডিম্বাণুতে স্পিন্ডল যন্ত্র অনুপ্রবেশ
দাতা মহিলার ডিম্বাণুতে (ইতঃপূর্বে স্পিন্ডল অপসারণ করা হয়েছে) গ্রহীতার ডিম্বাণুর স্পিন্ডল প্রবেশ করানো হয়।
ধাপ-৫: ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করা
নতুন সৃষ্ট দাতার ডিম্বাণুকে গ্রহীতার স্বামীর শুক্রাণু দিয়ে নিষিক্ত করা হয়।
ধাপ-৬: জরায়ুতে নিষিক্ত ডিম্বাণুর প্রতিস্থাপন
গ্রহীতা মহিলার জরায়ুতে নিষিক্ত ডিম্বাণু স্থাপন করা হয়। নিষিক্ত ডিম্বাণু গ্রহীতা মহিলার জরায়ুতে স্বাভাবিক নিয়মে বেড়ে উঠে এবং যথাসময় উপস্থিত হলে সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়।
থ্রি প্যারেন্ট চাইল্ড ইতিহাস
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Saint Barnabas Medical Center Livingston, New Jersey তে ১৯৯৬ সালে embryologist Jacques Cohen এবং তার সহকর্মী বৃন্দ প্রথম মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিজিজে আক্রান্ত একজন মহিলার ডিম্বাণুর সাইটোপ্লাজমে সুস্থ মহিলার ডিম্বাণুর সাইটোপ্লাজম ট্রান্সফার করেন। ঐ মহিলাটি ১৯৯৭ সালে সফলভাবে সন্তানের জন্ম দেন। বিশ্বের প্রথম থ্রি প্যারেন্ট বেবির নাম ছিলো Emma Ott.
থ্রি পেরেন্ট বেবি কোথায় সৃষ্টি করা হয়?
ভারতীয় উপমহাদেশে এখনো প্রক্রিয়াটি চালু হয় নি। Newcastle Fertility Centre, England ২০১৭ সাল থেকে বৈধ লাইসেন্স পেয়েছে থ্রি পেরেন্ট বেবি সৃষ্টির জন্য। Nadiya clinic in Kyiv, Ukraine, Lee Women’s Hospital Infertility Clinic in Taichung, Taiwan. ইত্যাদি চিকিৎসা কেন্দ্রে থ্রি পেরেন্ট বেবি সৃষ্টি করা হয়।
থ্রি প্যারেন্ট শিশু বৈধতা
সকল মুসলিম দেশ সহ অনেক দেশে থ্রি পেরেন্ট বেবি সৃষ্টি করা অবৈধ। আমেরিকা, ইংল্যান্ড,অস্ট্রেলিয়া, ইতালি,ইসরায়েল,তাইওয়ান ইত্যাদি দেশে এটা বৈধ। ইংল্যান্ড বিশ্বের ১ম দেশ হিসেবে ২০১৩ সালে থ্রি প্যারেন্ট বেবি সৃষ্টিকে পার্লামেন্টে বৈধতা দিয়েছে। ২০১৫ সালে এ বিষয়ে রেগুলেশন তৈরি হয়েছে এবং ২০১৬ সালে রেগুলেশন পাশ হয়েছে।
থ্রি প্যারেন্ট চাইল্ড
থ্রি পেরেন্ট বেবি, থ্রি পেরেন্ট চাইল্ড,Three parent child ki? Triple parents baby ki? Triple parents child ki? Tinjon manusher milone ak sontan sristy. Mitochondrial disease description in bangla. থ্রি প্যারেন্ট বেবি থ্রি প্যারেন্ট বেবি
Please Click On Just One Add To Help Us
মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।
এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।
All photo credit goes to sutterstock.com