- ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়! ধূমপান করেও সুস্থ থাকুন!
- সিগারেট খেয়েও সুস্থ থাকার উপায়
- বিরতি দিয়ে ধূমপান করুন
- বদ্ধ ঘরে ধূমপান করবেন না খোলা জায়গা বেছে নিন
- বেডরুমে ধূমপান করবেন না
- অ্যাসট্রে দূরে রাখুন
- অসুস্থ শরীরে ধূমপান করবেন না
- শারীরিক পরিশ্রমের সময় ধূমপান করবেন না
- সকালে খালি পেটে ও রাতে ঘুমানোর আগে ধূমপান করবেন না
- খাবার গ্রহণের পরপরই ধুমপান করবেন না
- ধূমপানের পর মুখ পরিষ্কার রাখবেন
- কম নিকোটিন ও টার আছে এমন সিগারেট খাবেন
- শারীরিক ও ফুসফুসের ব্যায়াম করবেন
- তামার পাত্রে জলপান করুন
- পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন সময়মত
- চ্যাবনপ্রাস খাবেন প্রতিরাতে
- সবুজ ঘাসের পাতার রস পান করুন
- আদা,লবঙ্গ,জিনসেং দিয়ে চা পান করবেন
- ত্রিফলা খেতে হবে
- তুলসি পাতার রস পান করুন
- জোয়ান খেতে হবে
- best way of smoking without harmful effects
ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়! ধূমপান করেও সুস্থ থাকুন!
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন ধূমপান করেন আর মনে মনে ভাবেন আমি ধুমপান ছাড়তে পারবো না।যে যাই বলুক আমি সিগারেট খাবই কোনদিন সিগারেট ছাড়বো না। মরলে মরবো তাও বিড়ি খাবো। আমি সিগারেট বড়ই ভালোবাসি। ধূমপানে ক্ষতি হচ্ছে হোক আমি ধূমপান না ছাড়ার লোক। এমন মানুষেরা যখন খুব কাশি নিয়ে ডাক্তারের কাছে যান তখন ডাক্তার বলে আর ধূমপান করবেন না।
এটা শুনে মেজাজ বিগড়ে যায় কিন্তু পরক্ষণেই ভাবে এমন কোন উপায় কী নাই যাতে ধুমপান করবো কিন্তু কম ক্ষতি হবে, সিগারেট খেয়েও সুস্থ থাকবো। হ্যাঁ! আছে এমন উপায় সত্যি আছে। আসুন তাহলে জেনে নেই সেই গোপন রহস্য ধুমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়! ধুমপান করেও সুস্থ থাকুন!
আপনি আরো পড়তে পারেন… ধূমপানের উপকারিতা …… ধূমপান ছাড়ার খাবার ১০০% কার্যকর … কম নিকোটিনযুক্ত সিগারেট|১০টি কম ক্ষতিকর সিগারেট!
সিগারেট খেয়েও সুস্থ থাকার উপায়
কিছু নিয়ম ও সাবধানতা অবলম্বন করলে সিগারেট খাওয়ার ক্ষতি কমানো যায়। আমাদের লাইফ স্টাইলে কিছু পরিবর্তন আনলে ধুমপানের ক্ষতি কমানো যায়। এমন কিছু উপায় আলোচনা করছি…
বিরতি দিয়ে ধূমপান করুন
১টি সিগারেট খাওয়ার পর অন্ততপক্ষে ৩ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এই ৩ ঘণ্টার মধ্যে কোন সিগারেট খাবেন না। ১ সিগারেট খাওয়ার পর সিগারেটে থাকা নিকোটিন, টার, কার্বনমনোঅক্সাইড ফুসফুসের যে ক্ষতি করে তা এই ৩ ঘণ্টায় কিছুটা ঠিক হয়। কোষগুলো ডিটক্স হওয়ার সময় পায়। কিন্তু ৩ ঘণ্টার মধ্যে আবার ধূমপান করলে ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সুস্থ হওয়ার সময় পায় না চিরতরে মরে যায়। অনেক কোষ ক্যান্সার কোষে রূপান্তরিত হয়।
বদ্ধ ঘরে ধূমপান করবেন না খোলা জায়গা বেছে নিন
বায়ুচলাচল করতে পারে না এমন বদ্ধ ঘরে ধূমপান করে বেশিক্ষণ বসে থাকবেন না। এতে নিকোটিনযুক্ত ধোঁয়া ঘরে আটকে থেকে প্রশ্বাসের সাথে বারবার আপনার ফুসফুসে ঢুকবে এতে ধুমপান করেও আপনি ধূমপানের ক্ষতির শিকার হবেন। ধূমপানের জন্য সবসময় বাতাস চলাচল করে এমন খোলা যায়গা বেছে নিন।
বেডরুমে ধূমপান করবেন না
![ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়! ধূমপান করেও সুস্থ থাকুন! বেডরুমে ধূমপান করবেন না- ধূমপানের ক্ষতি কমানো](https://kotokisuojana.com/wp-content/uploads/2022/08/বেডরুমে-ধুমপান-করবেন-না-300x157.webp)
আপনি যে ঘরে সবসময় সময় কাটান ও ঘুমান এমন ঘরে ভুলেও ধূমপান করবেন না। সিগারেটের ধোয়া সবসময় সাধারণ বাতাস অপেক্ষা গাঢ় তাই এটি বেডরুমে অনেকক্ষণ ঘুরবে এতে ধোঁয়ার নিকোটিন ঘরের আসবাব পত্র, কাপর, দেয়ল ইত্যাদিতে লেগে থাকবে। ধূমপান না করে আপনার স্ত্রী ও সন্তান বেডরুমে লেগে থাকা নিকোটিন গ্রহণ করবে প্রশ্বাসের সাথে ফলে তারা আপনার সমান ক্ষতির শিকার হবে।
অ্যাসট্রে দূরে রাখুন
ধূমপান করার পর সিগারেটের মোতা অ্যাসট্রেতে রেখে দেয় সবাই। অ্যাসট্রে থেকে প্রচুর নিকোটিন ছড়িয়ে পরে। সিগারেট খাওয়ার সময় নিকোটিন জমা হয় সিগারেটের মোতার ফিল্টারে এটা অনেক সময় ধরে গাঢ় কটু গন্ধযুক্ত ধোঁয়া ছড়িয়ে দেয় বাতাসে। ঘরের বাতাস বিষাক্ত হয় অ্যাস্ট্রে থেকে নির্গত হওয়া ধোঁয়ার কারণে। তাই সিগারেট শেষ করে অ্যাসট্রে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন সম্ভব না হলে রুমের বাইরে দূরে কোথাও রাখুন।
অসুস্থ শরীরে ধূমপান করবেন না
![ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়! ধূমপান করেও সুস্থ থাকুন! অসুস্থ শরীরে ধূমপান করবেন না -ধূমপানের ক্ষতি কমানো](https://kotokisuojana.com/wp-content/uploads/2022/08/অসুস্থ-শরীরে-ধুমপান-করবেন-না-300x157.webp)
শরীর অসুস্থ হলে কোষের হিলিং পাওয়ার ও ডিটক্স ক্ষমতা কমে যায় তাই এমন সময় ধুমপান করলে সুস্থ অবস্থায় যে ক্ষতি হতো তার দ্বিগুণ ক্ষতি হবে। অসুস্থ শরীর ভালোমত নিকোটিন বের করে দিতে পারে না তাই নিকোটিন বেশিক্ষণ শরীরে থাকে এবং বেশি ক্ষতি করে। সুস্থ হওয়ার জন্য যেসব ঔষধ খাওয়া হয় সেগুলো নিকোটিনের সাথে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া করতে পারে এতে ঔষধের ক্ষমতা কমে যায়।
শারীরিক পরিশ্রমের সময় ধূমপান করবেন না
শারীরিক পরিশ্রমের সময় ফুসফুস বেশি বাতাস গ্রহণ করে এবং বেশি অক্সিজেন শোষণ করে তাই এ সময় ধূমপান করলে সিগারেটের ধোঁয়ার নিকোটিন বেশি পরিমাণে শোষিত হয় এবং ফুসফুসের মারাত্মক ক্ষতি করে।
সকালে খালি পেটে ও রাতে ঘুমানোর আগে ধূমপান করবেন না
সকালে ঘুম থেকে উঠে একটি সিগারেট জ্বালিয়ে টয়লেটে যাওয়ার অভ্যাস অনেকের আছে। কিন্তু এটা খুব খারাপ অভ্যাস। সকালে খালিপেটে ধুমপান করলে শরীরে বেশি পরিমাণে নিকোটিন শোষিত হয়। খালি পেটে বেশি নিকোটিন শোষিত হলে ক্ষুধাবোধ কমে যায়।সারাদিন যে সিগারেট খান ঘুমের মধ্যে শরীর সেই সিগারেটের নিকোটিন ডিটক্স করে ফলে অসুস্থ কোষগুলো সুস্থ হয়। রাতে ঘুমানোর আগে সিগারেট খেলে শরীরে নতুন করে নিকোটিন জমে এটি আর সহজে বের হতে পারে না।(ধূমপানের ক্ষতি কমানো)
খাবার গ্রহণের পরপরই ধুমপান করবেন না
ভরপেট খাদ্যগ্রহণের পর সিগারেট খোরদের সিগারেটের নেশা বেরে যায় মনে হয় এখন সিগারেট না খেলে এই খাদ্য গ্রহণ বৃথা যাবে তাই খাবার শেষ করার সাথেসাথে ধূমপায়ীরা সিগারেট ধরায়। খাবার গ্রহণের পরপরই ধূমপান করলে দেহে প্রচুর নিকোটিন শোষিত হয়। খাদ্য গ্রহণের পর রক্ত চলাচল ও লসিকা প্রবাহ বেড়ে যায় ফলে নিকোটিনের চলাচল দ্রুত হয়। (ধূমপানের ক্ষতি কমানো)
ধূমপানের পর মুখ পরিষ্কার রাখবেন
সিগারেট খাওয়ার পর যতটা সম্ভব মুখ পরিষ্কার করবেন কুলি করে বা হালকা ব্রাস করে এতে মুখের ভেতর থাকা নিকোটিন দূর হয় ফলে নিকোটিন মুখের ও গলার ক্ষতি করতে পারেনা। পেটে কম প্রবেশ করে। হজমে সমস্যা কম হয়। মুখে লবঙ্গ বা দারুচিনি দিয়ে রাখলে আরো ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
কম নিকোটিন ও টার আছে এমন সিগারেট খাবেন
কম নিকোটিন ও টার আছে এমন সিগারেট খাবেন এতে ফুসফুসের ক্ষতি কম হবে। এই লিংকে ক্লিক করে কম নিকোটিন ও টার আছে এমন সিগারেট ব্র্যান্ড খুঁজে দেখুন। (ধূমপানের ক্ষতি কমানো) কম নিকোটিনযুক্ত সিগারেট|১০টি কম ক্ষতিকর সিগারেট!….. নিকোটিন ফ্রি হারবাল সিগারেট
শারীরিক ও ফুসফুসের ব্যায়াম করবেন
![ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়! ধূমপান করেও সুস্থ থাকুন! বক্সব্রিদিং](https://kotokisuojana.com/wp-content/uploads/2022/08/বক্সব্রিদিং-600x314.webp)
প্রতিদিন হাঁটাহাটি, দৌড়,সাতার কাটা ইত্যাদি সারীেিক পরিশ্রম করলে দেহ থেকে নিকোটিন বের হয়ে যায়। দিন মজুর সিগারেটে খেলেও আপনার চেয়ে কম ক্ষতিগ্রস্ত হয় বেশি পরিশ্রমের কারণে। প্রতিদিন সকাল বেলা ঘুমথেকে উঠে ৪ সেকেন্ড ধরে নিঃশ্বাস নিন, ৪ সেকেন্ড ধরে রাখুন এবং ৪ সেকেন্ড ধরে প্রশ্বাস ত্যাগ করুন। এরকম মোট ৪ বার বা আরো বেশি করতে হবে। ধিরে ধিরে ৪ সেকেন্ড সময় কে বর্ধিত করুন। এই ব্যায়ামের ফলে ফুসফুসের কার্যকরীতা বৃদ্ধি পায়।
তামার পাত্রে জলপান করুন
![ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়! ধূমপান করেও সুস্থ থাকুন! তামার পাত্রে জলপান](https://kotokisuojana.com/wp-content/uploads/2022/08/তামার-পাত্রে-জলপান-300x157.webp)
এটি প্রাচীন বৈদিক চিকিৎসা পদ্ধতির অংশ।তামার পাত্রে জলপান করলে শরীর থেকে নিকোটিন অনেকটাই বেরিয়ে যায়। ধূমপানের ইচ্ছেও কমে অনেকটাই। সাধারণ গ্লাসের পরিবর্তে তামার গ্লাসে জলপান করুন। (ধুমপানের ক্ষতি কমানো)
পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন সময়মত
প্রতিদিন নিয়মকরে একই সময় খাদ্যগ্রহন করুন এতে পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে সহজে হজম হবে কোন এসিডিটি ও বদহজম থাকবে না। পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকলে পুষ্টিকর খাবার সহজে হজম হবে এবং খাদ্যের পুষ্টিকর উপাদান ধূমপানে ক্ষতিগ্রস্ত কোষকে সুস্থ করবে।
চ্যাবনপ্রাস খাবেন প্রতিরাতে
![ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়! ধূমপান করেও সুস্থ থাকুন! চ্যাবনপ্রাস](https://kotokisuojana.com/wp-content/uploads/2022/08/চ্যাবনপ্রাস-300x157.webp)
চ্যাবনপ্রাস ফুসফুসের রোগ দূর করতে বেশ কার্যকর একটি ঔষধ। ৫০০০ বছর ধরে মানুষ এটি ব্যবহার করে আসছে। শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করে এটি। এর ভেতরে বিদ্যমান বিভিন্ন ভেষজ উপাদান শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ রেব করে দেয়। প্রত্যেক ধূমপায়ীর উচিৎ রাতে গরম দুধ ও ১ চামচ চ্যাবনপ্রাস খাওয়া।
সবুজ ঘাসের পাতার রস পান করুন
সবুজ ঘাসের পাতায় প্রচুর ক্লোরোফিল থাকে। এটি দেহ থেকে দ্রুত নিকোটিন বের করে দেয় ক্ষতিগ্রস্ত কোষকে পুন:জীবন দান করে। ক্লোরোফিল ফুসফুস থেকে নিকোটিন বের করে ফুসফুসকে পরিষ্কার ঝঁকঝকে করে। সপ্তাহে ২দিন ১কাপ করে সবুজ ঘাসের রস পান করুন। (ধূমপানের ক্ষতি কমানো)
আদা,লবঙ্গ,জিনসেং দিয়ে চা পান করবেন
চা পান করার সময় সাধারণ চা পান না করে গ্রিন টি এর সাথে আদা,লবঙ্গ,জিনসেং মিশিয়ে পান করুন। এই চা নিকোটিন ডিটক্স করতে ভূমিকা রাখে। সিগারেট খেয়ে যে পরিমাণ নিকোটিন জমা করবেন তার অনেকখানি এই চা পানের মাধ্যমে দেহ থেকে বের হবে।
ত্রিফলা খেতে হবে
![ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়! ধূমপান করেও সুস্থ থাকুন! ত্রিফলা](https://kotokisuojana.com/wp-content/uploads/2022/08/ত্রিফলা-300x157.webp)
ভেষজ চিকিৎসায় সবচেয়ে শক্তিশালি অস্ত্র হলো ত্রিফলা।আমলকী, হরীতকী ও বহেরা মিলে তৈরি হয় ত্রিফলা। ত্রিফলা খেলে শরীরের বিভিন্ন অংশে জমে থাকা নিকোটিন (Nicotine) বের করে দেয়। ফুসফুস দ্রুত সুস্থ হতে থাকে। কাশি রিবারণ করে। তবে ত্রিফলার ডোজ কতটা হবে তা একজন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকের কাছে জেনে নিন।
তুলসি পাতার রস পান করুন
সপ্তাহে ৩ দিন ৪ চামচ করে তুলসি পাতার রস পান করবেন এটি ফুসফুসের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে ঠিক করে। ফুসফুসের ইনফেকশন রোধ করে। কাশি নিবারণ করে। ধূমপায়ীদের সচারাচর কাশি হয় একে স্মোকার কফ বলে। স্মোকার কফ নিরাময়ে তুলসি পাতার বিকল্প নেই।
জোয়ান খেতে হবে
দেহ থেকে নিকোটিন বের করে দ্রুত কোষের সজীবতা ফিরিয়ে আনে। ধূমপায়ীদের ক্ষধা কমে যায় জোয়ান খেলে ক্ষুধা বাড়ে। এটি আজওয়ান,জাউন নামেও পরিচিত।
ধূমপানের ক্ষতি কমাতে নিচের খাদ্যগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন
- দুধ হলুদ- সপ্তাহে একবার এক গ্লাস গরম দুধের সাথে ১ চামচ হলুদ মিশিয়ে পান করুন এটি ফুসফুসের ইনফেকশন দূর করবে।
- ভিটামিন সি- দেশি ফলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে ফলের মৌসুমে প্রচুর দেশি ফর খাবেন এটি দেহ থেকে নিকোটিন দূর করে।
- মাছ বেশি মাংস কম- মাংস বেশি খেলে দেহ থেকে ধীরে নিকোটিন বের হয় তাই সপ্তাহে ১ দিন মাংস ৫ দিন মাছ খাবেন।
- মূলা,গাজর- সালাদ হিসেবে খাবার টেবিলে রাখুন
- পুইশাক,পালং শাক- এতে প্রচুর ক্লোরোফিল আছে এটি প্রাকৃতিকভাবে দেহ থেকে নিকোটিন বের করে দেয়।
- প্রচুর পানি পান করবেন পানি দেহ থেকে মূত্রের মাধ্যমে নিকোটিন বের করে দেয়।
- ফলের রস- এন্টিঅক্সিডেন্ট দিয়ে পূর্ণ এটি ধূমপানের ক্ষতি কমায়।
best way of smoking without harmful effects
how to smoking without harm,How can I be healthy even if I smoke?
তথ্যসূত্র : webmd.com
ট্যাগ: ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়,ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়,ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়,ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়,ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়,ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায়,ধূমপানের ক্ষতি কমানোর উপায় ধূমপানের ক্ষতি কমানো ধূমপানের ক্ষতি কমানো ধূমপানের ক্ষতি কমানো
Please Click on Just one Add to help us
মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।
এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।