- ধূমপান ছাড়ার উপায় ১০০% কার্যকর! সিগারেট ছাড়তে বাধ্য হবেন!
- মানুষ ধূমপান ছাড়তে পারে না কেন?
- ক্রেভিং কী?
- মানুষ কেন চেইন স্মোকার হয়?
- ধূমপান ছাড়ার ১০০% কার্যকর উপায়
- সফলভাবে সিগারেট ছাড়ার উপায়
- পরিকল্পনা করুন ও প্রস্তুতি নিন
- মনকে শক্ত করলেই জিতবেন
- অন্য কাজে ব্যস্ত হন
- ক্রেভিং মারাত্মক হলে শক্ত থাকুন
- ধূমপায়ীদের আড্ডা এড়িয়ে যান
- পরিবারের সাহায্য নিন
- সিগারেট ছাড়ার কারণ মাথায় সেটাপ করুন
- "এটাই শেষ সিগারেট আর খাবনা"এর ফাঁদে পা দিবেন না
- মোবাইল অ্যাপস ব্যবহার করুন
- সিগারেট ছাড়ার বিষয়টি সবাই কে বলুন
- ধূমপান ছাড়ার থেরাপি গ্রহণ করুন
- নিকোটিন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি
- হিপনোসিস
- মোটিভেশনাল থেরাপি
- বিহেভিয়ারেল থেরাপি
- ধূমপান ত্যাগে সফল হওয়ার পরে করণীয়
- 10 Best Quit-Smoking Tips Ever
ধূমপান ছাড়ার উপায় ১০০% কার্যকর! সিগারেট ছাড়তে বাধ্য হবেন!
ধূমপান করতে করতে অনেক মানুষ যখন অসুস্থ হয়ে পরে তখন ভাবে কিভাবে ধূমপান ছেড়ে দেব। অনেকে অনেক কসরত করেও ব্যর্থ হোন ধূমপান ছাড়তে। ধূমপান ছাড়ার কিছুদিন পর অনেকে আবার ধূমপান শুরু করেন। কেউ কসম করে ধূমপান ছেড়ে দিয়ে পুনরায় ধূমপান শুরু করেন। যারা অনেক চেষ্টা করেও ধূমপান ছাড়তে পারেন না তাদের জন্য আজকের এই লেখা। নির্দেশনাগুলো ফলো করুন আপনি অবশ্যই ধূমপান ছাড়তে পারবেন ১০০% গ্যারান্টি রইলো।
আপনি আরো পড়তে পারেন….. নিকোটিন টেস্ট কী?কিভাবে করে?নিকোটিন কতদিন দেহে থাকে? ….. ধূমপান ছাড়ার পর শরীরে কী হয়?
মানুষ ধূমপান ছাড়তে পারে না কেন?
শুনে অবাক লাগতে পারে, তবে নিকোটিন কিন্তু প্রকৃতপক্ষেই আসক্তি তৈরি করে। এই আসক্তি মদ, গাঁজা, ড্রাগের নেশার সঙ্গে তুলনীয়। আর আসক্তি থাকলে তার উইথড্রল এফেক্টও থাকে। আসলে সিগারেট ছাড়ার পরেই নানা ধরনের শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ দেখা দেয়। বিশেষত কারও কারও মনে হয়, কোনও কাজেই একবিন্দু মনোনিবেশ করা যাচ্ছে না।
মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছে। কোনও কথা কানে ঢুকছে না। মনে হচ্ছে গোটা দেহটা যেন এখনই যন্ত্রণায় দুমড়ে-মুচড়ে উঠবে! কারও চিৎকার করে কাঁদতেও ইচ্ছে হয়। সর্বোপরি প্রতি সেকেন্ডে মনে হয়, ‘একটা সিগারেট খেলে কী ক্ষতিই বা হবে!’ কারও কারও রাতে ঘুমও নষ্ট হয়ে যায়। কিছু ব্যক্তির আবার প্রাতঃকৃত্যের একটা সিগারেট ঠোঁটে ঝুলিয়ে রাখার অভ্যেস থাকে।
সিগারেট ছাড়া তাঁদের পক্ষে সেই স্বাভাবিক নিত্যকর্ম করাও অসম্ভব হয়ে যায়! যাঁরা ধূমপান করেন না, তাঁদের কাছে এই ধরনের অনুভব হাস্যকর বা বিস্ময়কর মনে হতে পারে। কিন্তু প্রতিটি উপসর্গই আসলে দিনের আলোর মতোই সত্যি! (ধূমপান ছাড়ার উপায়)
ক্রেভিং কী?
সিগারেট ছাড়ার পরেই নানা ধরনের শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ দেখা দেয় এগুলো ধূমপান ছাড়তে চেষ্টাকারী ব্যক্তিকে পুনরায় ধূমপান করতে বাধ্যকরে।সিগারেট খাওয়ার জন্য মন ছটফট করতে থাকে। এমন উপসর্গগুলোকে ক্রেভিং বলে
-উইকিপেডিয়া
মানুষ কেন চেইন স্মোকার হয়?
নিকোটিন মস্তিষ্কে দুই ধরনের রাসায়নিকের ক্ষরণ বাড়ায়। ‘ডোপামিন’ এবং ‘নরঅ্যাড্রিনালিন’। এই কেমিক্যাল দু’টি একজন ব্যক্তির মেজাজ ভালো রাখতে এবং সামান্য মাত্রায় হলেও মনঃসংযোগ বাড়াতে সাহায্য করে। এই কারণেই অনেকে বলেন, সিগারেট খাওয়ার পর আনন্দ পাচ্ছেন ও কাজে মনোযোগ দিতে পারছেন।(ধূমপান ছাড়ার উপায়)
প্রথমদিকে সামান্য মাত্রার নিকোটিনেই এই প্রভাব পাওয়া গেলেও, পরবর্তীকালে ব্রেন ওই সামান্য মাত্রার নিকোটিনে অভ্যস্ত হয়ে যায়। তাই আগের ফলাফল পেতে হলে আরও বেশি মাত্রায় নিকোটিন গ্রহণ করতে হয়। এই কারণেই ধূমপায়ীরা নিজেকে আর একটি বা দু’টি সিগারেটে বেঁধে রাখতে পারেন – না! দিন দিন সংখ্যা বাড়তেই থাকে।(ধূমপান ছাড়ার উপায়)
ধূমপান ছাড়ার ১০০% কার্যকর উপায়
তাহলে কি সত্যিই সিগারেট ছাড়া যায় না? প্রশ্নের জবাবে বলা যায়— চাইলে আজ, এই মুহূর্ত থেকেই ধূমপানের অভ্যেস ত্যাগ করা সম্ভব। তাহলে ধূমপায়ীরা চাইলেও ধূমপান ছাড়তে পারেন না কেন? কারণ আর কিছুই নয়— ‘ক্রেভিং’ বা শরীরে নিকোটিনের চাহিদা।
সফলভাবে সিগারেট ছাড়ার উপায়
ধূমপায়ীরা সাধারণত সিগারেট দু’ভাবে ছাড়ার চেষ্টা করেন— ক) প্যাকেটে যতগুলি সিগারেটই থাকুক না কেন, মুড়িয়ে ডাস্টবিনে ফেলে সেই মুহূর্ত থেকে সিগারেট ছেড়ে দেওয়া মনস্থ করেন। খ) প্যাকেটের শেষ সিগারেটটি বের করে ধীরেসুস্থে খান। তারপর ভাবেন ‘ছাড়লাম’। যাই করুন এভাবে সিগারেট ছাড়া সম্ভব হয় না। নিচের নিয়মগুলো ফলো করুন তাহলে অবশ্যই সফল হবেন।(ধূমপান ছাড়ার উপায়)
পরিকল্পনা করুন ও প্রস্তুতি নিন
আপনি কোন সময় সিগারেট না খেতে পারলে পাগল হয়ে যান তা নির্ণয় করুন। যেমন খাবার খাওয়ার পর, বিকাল সময়ে, চা খাওয়ার পর, এরকম যে যে কাজের পর আপনার সিগারেটের ইচ্ছা হয় তার একটি তালিকা তৈরি করুন।যেমন-
- যাদের সাথে থাকলে মহানন্দে একের পর এক সিগারেট খেয়ে চলেন তাদের একটি তালিকা তৈরি করুন।
- যেসব আড্ডায় বসে প্রচুর ধুমপান করেন বা ধূমপানে বাধ্য হোন সেসব আড্ডার একটি তালিকা তৈরি করুন।
- আপনি কেন সিগারেট খান তা চিহ্নিত করুন যেমন-আপনি অভ্যাসবশতই সিগারেট খেয়ে থাকেন নাকি মানসিক চাপ সামলাতে তা নিশ্চিত হন।
- নিজের স্ট্রেস কমাতে বা মন ভালো করতে সিগারেট যদি আপনার অন্যতম কারন হয়ে থাকে তাও চিহ্নিত করুন।
এসব কারণ চিহ্নিত করার পর সেই কারণগুলো কিভাবে দূর করা যায় তার পরিকল্পনা করুন এরপর আটঘাট বেধে কাজে নেমে পরুন।
মনকে শক্ত করলেই জিতবেন
মনে রাখবেন, সিগারেট খাওয়া কমিয়ে দিয়ে ধূমপান সাধারণত ছাড়া যায় না। সেক্ষেত্রে উপরিউক্ত দু’টি মুহুর্তই যথেষ্ট নাটকীয় হলেও অনুসরণ করা যায়। তবে মুশকিল শুরু হয় ধূমপান ছাড়ার আধঘণ্টা পর থেকে। কে যেন মাথায় উঁকি মেরে টুক করে বলে যায়— ‘সিগারেট!’ বলেই পালিয়ে যায়। অতএব এই ক্রেভিং সামলানোর উপায় জানলেই জিত সম্ভব।
আর তারও আগে একটা বিষয় নিজেকে বোঝাতে হবে যে ‘সিগারেট ছাড়লেই উইথড্রল এফেক্ট শুরু হবে। আর সেই উইপড়ল এফেক্টের সঙ্গে আমাকে দাঁত চেপে লড়তে হবে। সামান্য এই লড়াইয়ে হার মানার পাত্র আমি নই। আমি জিতবই।’
অন্য কাজে ব্যস্ত হন
সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছে হলেই নিজেকে অন্য কাজে ব্যস্ত করে ফেলুন। ঘরটা একটু গুছিয়ে নিন। মোবাইলে গেম খেলুন। একটু জল পান করুন। পুরনো বন্ধুকে ফোন করুন। একটু গান গেয়ে নিন। গাছে জল দিন। এমনকী চ্যুইং গাম বা নিকোটিন গাম মুখে ফেলে চিবোতে পারেন। মোট কথা লক্ষ্য একটাই— মাথার মধ্যে ‘সিগারেট-সিগারেট সিগারেট’ বলে যে শৃঙ্খল তৈরি হচ্ছে তা ভাঙা!
ক্রেভিং মারাত্মক হলে শক্ত থাকুন
কিছু কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে ক্রেভিং এতটাই মারাত্মক হয়ে ওঠে যে কাজে মনোনিবেশ করতে পারেন না। এমন হলে ব্রেক নিন। কাজ ছেড়ে উঠুন। পাঁচমিনিট একটু ঘোরাঘুরি করুন। জল পান করুন। লম্বা লম্বা শ্বাস নিন। অস্থিরতা কমে গেলে ফের কাজে মনোনিবেশ করুন। একটা কথা মনে রাখবেন, প্রথম তিনদিন বারবার এমন করার দরকার পড়তে পারে।
আর প্রতিবারই সফল হওয়ার পর নিজেকে বলুন ‘আমি পেরেছি। পরিবারের জন্য আমাকে জিততেই হবে।’ আরও একটা বিষয় মাথায় রাখলে ভালো।
আর তা হল— যত দিন যাবে তত আপনি বুঝতে পারবেন, আগের মতো লড়াই করতে হচ্ছে না। লড়াইটা ক্রমশ সহজ হয়ে যাচ্ছে!(ধূমপান ছাড়ার উপায়)
ধূমপায়ীদের আড্ডা এড়িয়ে যান
অনেকেই আছেন যাঁরা বন্ধুবান্ধব বা সহকর্মীর সঙ্গে দাঁড়িয়ে গল্প করতে করতে করতে ধূমপান করেন। এমন আড্ডা এড়িয়ে যান।বন্ধুত্ব টিকিয়ে রাখতে চাইলে বন্ধুকে আপনার সামনে সিগারেট জ্বালাতে নিষেধ করুন।
পরিবারের সাহায্য নিন
ধূমপান ত্যাগের পর মনমেজাজ খারাপ থাকে। ছোট্ট বিষয়কে কেন্দ্র করে পরিবারের সদস্যের সঙ্গে ঝগড়া হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই আগে থেকে নিকটজনকে বলুন প্রথম সাতদিন একটু আপনাকে সাহায্য করতে ও মেজাজের সঙ্গে মানিয়ে নিতে।
সিগারেট ছাড়ার কারণ মাথায় সেটাপ করুন
আপনি কেন সিগারেট খাওয়া বাদ দিচ্ছেন তা মনে করুন বারবার যেমন-একটি সুস্থ ভবিষ্যৎ জীবন, আপনার নিজের ও পরিবারের সুরক্ষা ইত্যাদি কারণে আপনি সিগারেট ছেড়ে দিচ্ছেন । এর ফলে আপনার যখনি সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছা হবে তখনি সিগারেট ছেড়ে দেয়ার কারণগুলো বারবার মনে করুন তাহলে সিগারেটের নেশা কমে যাবে।
“এটাই শেষ সিগারেট আর খাবনা”এর ফাঁদে পা দিবেন না
সিগারেটের নেশা উঠার পর ভাবছেন আমি আর থাকতে পারছি না আজকে একটা শেষ সিগারেট খাবো তারপর আর খাবো না এটা মনস্থির করে সিগারেট ধরিয়ে ফেলবেন না। এমনটি করলে আর কখনো সিগারেট ছাড়তে পারবেন না। যতটা সম্ভব এই ধোঁকা থেকে দূরে থাকুন।
মনে করে দেখুন, সিগারেটের নেশা যখন আপনি শুরু করেছিলেন তখনো কিন্তু ভেবেছিলেন একটা সিগারেট খেলেই আসক্ত হবেন না, খাওয়াই যায়, কিন্তু শেষ অব্ধি কিন্তু আসক্ত হয়েই গিয়েছিলেন।(ধুমপান ছাড়ার উপায়)
মোবাইল অ্যাপস ব্যবহার করুন
বর্তমানে ধুমপান ছাড়তে সাহায্য করে এমন বেশ কয়েকটি অ্যাপস রয়েছে। জাতীয় ক্যান্সার ইন্সটিটিউট এর ও একটি অ্যাপ রয়েছে। এসব অ্যাপ আপনাকে যেমন মোটিভেটেড করবে, তেমনি আপনি কত তারিখে সিগারেট ছেড়েছেন, কিভাবে কি করছেন তার হিসাব রাখবে, আপনাকে মেসেজ করবে যার ফলে আপনি মোটিভেটেড থাকবেন।
সিগারেট ছাড়ার বিষয়টি সবাই কে বলুন
আপনি সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন এটা সকল বন্ধু ও কাছের মানুষদের ঢাকঢোল পিটিয়ে বলুন তাহলে পুনরায় সিগারেট খাওয়া দেখলে সবাই আপনাকে লজ্জা দিবে এই কারণে আপনি আর সিগারেট খাবেন না। যখনই পরিবারের কারো সামনে, বা অন্য কারো সামনে সিগারেট খেতে যাবেন, তারা মনে করিয়ে দিবে আপনার প্রতিজ্ঞার কথা।
চিকিৎসকের সাহায্য নিন
সিগারেট ছাড়তেই হবে, অথচ সফল হচ্ছেন না, এমন হলে চিকিৎসকের সাহায্য নিতে পারেন। প্রয়োজনে তিনি বুপ্রোপায়ন জাতীয় ওষুধ দিতে পারেন। ডাক্তার এর শরণাপন্ন হয়ে তাদের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করবেন।
ধূমপান ছাড়ার থেরাপি গ্রহণ করুন
নিজে অনেক চেষ্টা করেও ধুমপান ছাড়তে না পারলে আপনি থেরাপিস্ট এর কাছ থেকে ধুমপান ছাড়ার থেরাপি নিতে পারেন।এমন কিছু থেরাপির কথা নিচে বর্ণনা করছি..
নিকোটিন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি
ধূমপানের মাধ্যমে নিকোটিন গ্রহণ না করে নিকোটিন যুক্ত চুইং গাম,লজেন্স,চকলেট,নাকের স্প্রে ইত্যাদির মাধ্যমে দেহে নিকোটিন প্রবেশ করালে দেহে নিকোটিনের চাহিদা পুরণ করা যায় এতে সিগারেট খাওয়ার নেশা হয় না ফলে সিগারেট খাওয়ার নেশা মরে যায়।একসময় দেহে আর নিকোটিনের প্রয়োজন হয় না। এধরণের থেরাপিকে বলে নিকোটিন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি।(ধূমপান ছাড়ার উপায়)
হিপনোসিস
দক্ষ সাইকিয়াট্রিস্ট আপনার মনকে কন্ট্রোল করে আপনাকে তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন তারপর আপনার অবচেতন মনে সিগারেটের প্রতি একধরণের ঘৃণা সৃষ্টি করেন এরফলে সিগারেট দেখলেই আপনার বিরক্ত লাগবে এবং আপনি সিগারেট ছেড়ে দিবেন।
মোটিভেশনাল থেরাপি
বিভিন্ন মোটিভেশনাল কথা বলে একজন ম্যান্টর আপনাকে ধুমপান ছাড়তে অনুপ্রেরিত করবেন। ফলে আপনি ধূমপান ছাড়তে আগ্রহী হবেন।
বিহেভিয়ারেল থেরাপি
নিজের মেজাজ ও আচরণ নিজে কন্ট্রোল করার কৌশল শেখানো হয় এই থেরাপিতে। দৃঢ় মনোবল সৃষ্টি হলে নিজের আচরণের উপর সম্পূর্ণ কতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন ফলে ধূমপানের ইচ্ছা হলেও বা আপনার সামনে কেউ সিগারেট খেলেও আপনি সহজেই নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।
ধূমপান ত্যাগে সফল হওয়ার পরে করণীয়
ধরে নেওয়া যাক আপনি সিগারেট ছাড়তে সফল হয়েছেন। কেটে গিয়েছে তিনমাস। হতে পারে কেটে গিয়েছে একবছর! জানলে অবাক হবেন, ১ বছর পরেও মাঝেমধ্যে সিগারেট খাওয়ার জন্য ইচ্ছে তৈরি হবে। এমনকী এই ক্রেভিং সিগারেট ছাড়ার ২০ বছর পরেও তৈরি হতে পারে। তবে আপনি এখন আর আগের মতো দুর্বল নন।
মানসিকভাবে অনেক বেশি পরিণত। আপনি জানেন কী অনায়াসে ধূমপানের হাতছানি এড়ানো যায়। আর আপনি এও জানেন সিগারেটহীন পৃথিবীটা আসলে অনেক অনেক বেশি ঝকবাকে, রঙিন আরও বেশি সুন্দর আর প্রাণবন্ত! সিগারেট না ছাড়লে আপনি জীবনের এই দিকটা সম্পর্কে অজ্ঞাত থেকে যেতেন! তাই না?
লেখক- সুপ্রিয় নায়েক
10 Best Quit-Smoking Tips Ever
What is the most effective way to quit smoking?
What are 3 ways to quit smoking?
What are the 5 steps of quitting smoking?
What can I do instead of smoke?
10 ways to resist tobacco cravings,
Negative effects of quitting smoking,
How to quit smoking, dhumpan sarar upay
ট্যাগ:ধূমপান ছাড়ার উপায়,ধুমপান ছাড়ার উপায়,ধূমপান ছাড়ার উপায়,ধূমপান ছাড়ার উপায়,ধূমপান ছাড়ার উপায়,ধূমপান ছাড়ার উপায়,ধূমপান ছাড়ার উপায়,ধূমপান ছাড়ার উপায় ধূমপান ছাড়ার উপায় ধূমপান ছাড়ার উপায়
Info Source : webmd.com
Please Click on Just one Add to help us
মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।
এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা