- ঈশপের মোরাল স্টোরি! পার্ট-৭
- ঈশপের মোরাল স্টোরি! সাগরতীরের পর্যটক
- ঈশপের মোরাল স্টোরি! সমুদ্রচিল আর ডাঙ্গার চিল
- ঈশপের মোরাল স্টোরি! বানর আর উট-এর গল্প
- ঈশপের মোরাল স্টোরি! ইঁদুর আর হাতির গল্প
- ঈশপের মোরাল স্টোরি! বাঁশি বাজানো জেলে
- ঈশপের মোরাল স্টোরি! নেকড়ে আর পোষা কুকুর
- ঈশপের মোরাল স্টোরি! ঈগল আর চিলের গল্প
- ঈশপের মোরাল স্টোরি! একদল কুকুর আর গরুর চামড়া
- ঈশপের মোরাল স্টোরি! এক জেলে আর একটা ছোট মাছ
- ঈশপের মোরাল স্টোরি! গাধা আর তার খদ্দের
ঈশপের মোরাল স্টোরি! পার্ট-৭
এবারে কোন কোন গল্পে ইশপের আয়নায় ধরা পড়েছে এই হতভাগা অনুবাদকের নিজের ছবি। বাকিগুলিতে অন্যান্য বারের মতন-ই চিরকাল এবং সমকাল। ঈশপের গল্পগুলি একই সাথে সমকালীন এবং চিরকালের। বারে বারে পড়ার মত গল্পগুলিকে একালের বাংলা ভাষায় আমার নিজের মত করে ধরে রাখার।ইচ্ছের ফসল এই লেখা।অনুবাদ ইংরেজী পাঠের অনুসারী, আক্ষরিক নয়। সাথে আমার দু-এক কথা।
আপনি আরো পড়তে পারেন……. ঈশপের নীতিমূলক গল্প।মোরাল স্টোরি।পার্ট-১ ….. ঈশপের গল্প! বাংলা মোরাল স্টোরি! পার্ট-৩ … ঈশপের গল্প-পার্ট-২ … ঈশপের গল্প| বাংলা মোরাল গল্প!পার্ট-৪ ….. বাংলা মোরাল স্টোরি! ঈশপের গল্প! পার্ট-৫ … ঈশপের মোরাল স্টোরি! পার্ট-৬
ঈশপের মোরাল স্টোরি! সাগরতীরের পর্যটক
সমুদ্রের ধার ধরে ঘুরতে ঘুরতে কিছু পর্যটক একটা উঁচু টিলা দেখতে পেয়ে তার চূড়ায় উঠে গেল। সেই চূড়া থেকে তাকিয়ে তাদের মনে হল অনেক দূরে একটা বড় জাহাজ দেখা যাচ্ছে। খুব আশা নিয়ে তারা অপেক্ষা করতে রইল কখন সেই জাহাজ নীচের বন্দরে এসে ভিড়বে।
কিন্তু হাওয়ায় ভেসে সেই দূরের জিনিস যখন কিছুটা কাছে এল তারা বুঝতে পারল যে এ বড় জোর একটা ছোট নৌকা হতে পারে, কোন বড় জাহাজ কোন ভাবেই নয়। শেষ পর্যন্ত সেই বস্তু যখন তীরে এসে লাগল তখন দেখা গেল কোথায় কি, অনেক ভাঙ্গা ডালপালা একসাথে জড়ো করে বাঁধা এক বড়সড় বোঝা, এই মাত্র।
হতাশ হয়ে একজন তখন তার সঙ্গীদের বলল, “শুধু শুধুই এতক্ষণ অপেক্ষা করে জুটল কি – এক গুচ্ছ কাঠির আঁটি।”
নীতিবাক্য: জীবনের অনেক আশাই সম্ভাব্যতার বিচারে অবাস্তব কল্পনার বেশী কিছু আর হয়ে উঠতে পারে না।
ঈশপের মোরাল স্টোরি! সমুদ্রচিল আর ডাঙ্গার চিল
এক ছিল সমুদ্রচিল। ডাঙ্গায় হাঁটার থেকে সমুদ্রে সাঁতার কাটাই তার কাছে অনেক সহজ লাগত। সাঁতার কাটতে কাটতে জল থেকে তাজা মাছ ধরে খেত সে।
একদিন একটা খুব বড় মাছ গিলতে গিয়ে গলায় আটকে মারা পড়ল বেচারি। সমুদ্রের তীরে ভেসে এল তার শরীর। একটা চিল আকাশে উড়তে উড়তে দেখছিল তাকে।
তার হিসাব মত এ-ও যা সে নিজে অর্থাৎ একটা ডাঙ্গার চিল-ও তাই। আর সেই হিসেব থেকেই সে সিদ্ধান্তে এল, “ঠিক-ই আছে; একটা পাখীর কাজ বাতাসে ভাসা। সে যদি এখন জলের থেকে খাবার জোগাড়ের চেষ্টা করে তবে ত তার এই দশাই ঘটা উচিত।”
নীতিকথা: নিজে যতটুকু বোঝা যায় ততটুকু পর্যন্তই হিসাব করা ভাল।
ঈশপের মোরাল স্টোরি! বানর আর উট-এর গল্প
জঙ্গলে পশুদের জোর আমোদ-আহ্লাদ চলছিল। এক বানর একসময় উঠে এসে চমৎকার এক নাচ দেখিয়ে দিল। দর্শক-শ্রোতারা ত মহা খুশী। তাদের তুমুল হাততালির মধ্যে বানর ফিরে গিয়ে নিজের জায়গায় বসল।
বানরের এত প্রশংসা দেখে এক উটের খুব হিংসে হল। তার ইচ্ছে হল সবাই এবার বানরকে ছেড়ে তার দিকে তাকাক, তার সুখ্যাতি করুক।
তাই সকলকে খুশী করার জন্য সে ও একটা নাচ দেখাতে চাইল। কিন্তু শুরুতেই এমন কিম্ভুত ল্যাগব্যাগ করে সে এগিয়ে এল যে সেই দেখে বাকি জন্তুদের গা গুলিয়ে উঠল। সবাই মিলে লাঠিপেটা করে তাকে জলসা থেকে বার করে দিল।
নীতিবাক্য : সেরাদের নকল করতে যাওয়া বোকামি।
ঈশপের মোরাল স্টোরি! ইঁদুর আর হাতির গল্প
এক ইঁদুর চলেছিল বড় রাস্তা ধরে। পথে পড়ল এক বিরাট হাতি। হাতির পিঠে রাজকীয় হাওদায় আসীন তার মালিক মহামহিম স্বয়ং। আর রয়েছে মালিকের প্রিয় কুকুর আর বিড়াল, এবং টিয়া, আর বানর। বিশাল প্রাণীটা আর তার পরিচারকদের পিছন পিছন চলেছিল বিশাল এক জনতা – জয়ধ্বনি দিতে দিতে, গোটা পথ জুড়ে।
সব দেখেশুনে ইঁদুর রেগে আগুন। ভীষণ ক্ষেপে গিয়ে সেই জনতাকে বলল সে, “এত বোকা কেন তোমরা, একটা হাতিকে নিয়ে এমন মাতামাতি করছ? কিসে এত মুগ্ধ তোমরা? ওর বিশাল আকার দেখে? বলি, ঐ গোব্দা চেহারায় কোন কাজটা হয় শুনি, ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরা ভয় পেয়ে যাওয়া ছাড়া?
আর সেই ভয় দেখানো – সে তো আমিও পারি। ও যেমন একটা জন্তু, আমিও কি তাই নই? ওর যতগুলো পা, আর কান আর চোখ, আমার ও সেগুলো ঠিক ততগুলোই আছে। ওর কোন অধিকার নেই গোটা পথ আটকে নিয়ে চলার।
এই পথ যতটা ওর ততটাই আমার ও।” ঠিক এই সময়ই হাতির পিঠ থেকে বিড়াল-এর নজর পড়ল ইঁদুর-এর উপর। লাফিয়ে নীচে নেমে এল সে। একটুক্ষণ এর মধ্যেই সে ইঁদুরকে বুঝিয়ে দিল যে ইঁদুর আর যাই হোক, হাতি নয়।
নীতিকথা: কোন বিরাট লোকের একটা কিছুর সাথে নিজের মিল পাওয়া মানেই সেই লোকের সাথে সমান হয়ে যাওয়া নয়।
ঈশপের মোরাল স্টোরি! বাঁশি বাজানো জেলে
এক জেলে খুব ভালো বাঁশী বাজাত। একদিন সে মাছ ধরতে যাওয়ার সময় জাল-এর পাশাপাশি তার বাঁশীটাও সঙ্গে নিয়ে নিল। তারপর জলের উপর ঝুঁকে আসা এক পাথরের নীচে সে বিছিয়ে রাখল তার জাল আর, পাথরের উপর বসে বাজাতে লাগল বাঁশী, কত রকমের কত যে তালে! মনে আশা, বাঁশীর মধুর সুরে মুগ্ধ হয়ে মাছেরা নিজে থেকে নাচতে নাচতে এসে ধরা দেবে তার জালে।
হায়! বহুক্ষণ বাঁশী বাজিয়েও একটা কুচো মাছেরও দেখা মিলল না। তখন সে সরিয়ে রেখে দিল তার বাঁশী, হাতে তুলে নিল জাল আর জলে ছুঁড়ে মারল সেটা, যেভাবে সে ছুড়ে দেয় রোজ। তারপর আর কি, জাল টেনে তুলে আনল অঢেল মাছ।
নীতিকথা : যে কাজ যেভাবে করার কথা সেভাবে করলেই কাজ হয়।
আমি বলিঃ আইনপ্রয়োগে যাদের ধরার কথা বিবেকের বাণী শুনিয়ে তাদের নিয়ন্ত্রণে আনা যায় না।
ঈশপের মোরাল স্টোরি! নেকড়ে আর পোষা কুকুর
এক নেকড়ের সাথে একদিন এক কুকুরের দেখা হল। কুকুরের চেহারা বেশ ভাল। দেখলেই বোঝা যায় প্রচুর খাওয়া জোটে তার। কুকুরের গলায় পড়ান রয়েছে একটা শেকল, কাঠের তৈরী।
নেকড়ে কৌতুহলী হয়ে কুকুরের কাছে জানতে চাইল যে কে সেই লোক যে তার খাবারের কোন অভাব রাখেনি কিন্তু গলায় পরিয়ে দিয়েছে সবসময় বয়ে বেড়ানোর এই ভারী জিনিষ! “আমার মালিক,” জবাব দিল সেই কুকুর।
সেই শুনে নেকড়ে তাকে বলল, “আমার কোন বন্ধুকে যেন কোনদিন এমন দুর্দশায় পড়তে না হয়। এই শেকলের ভার সব ক্ষিধে বরবাদ করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।”
নীতিবাক্য : স্বাধীনতার বিনিময়ে কোন কিছু পাওয়ার-ই কোন দাম নেই।
আমি বলিঃ কি আর্থিক, কি পরমার্থিক কোন অনুগ্রহই স্বাধীনতার সাথে আপোষ না ঘটিয়ে ছাড়ে না।
ঈশপের মোরাল স্টোরি! ঈগল আর চিলের গল্প
(সবাই তো জান, ঈগল হছে পাখীদের রাজা।) একদিন গাছের ডালে বসে ছিল এক মেয়ে ঈগল। মনে বড় দুঃখ তার। তার পাশেই বসে ছিল এক ছেলে চিল।
“কি হয়েছে,” জিজ্ঞেস করল সেই চিল, “এমন দুঃখী দুঃখী মুখ কেন?” “কত খুঁজলাম,” বলল ঈগল, “আমার উপযুক্ত একজন সঙ্গী, যার সাথে ঘর বাঁধতে পারি। কিন্তু কাউকে মনে ধরল না।”
“আমায় নাও,” বলল চিল, “জানো আমার গায়ে কত জোর? তোমার থেকে অনেক বেশী।” “কি লাভ তাতে, তোমার এই জোর আমার কোন উপকারে আসবে কি? পারবে কি তুমি আমার রোজকার খাবারের বন্দোবস্ত করতে?”
“হুম্, তুমি জান কত সময় আমার এই ধারালো নখে বড় বড় উটপাখী তুলে নিয়ে চলে এসেছি!” ঈগল এই কথায় মুগ্ধ হয়ে গিয়ে সেই চিল-কে তার সঙ্গী করে নিল। বিয়ে হয়ে গেল তাদের।
ঈগল তখন বলল তার বরকে, “কই গো ,এবার তবে উড়ে যাও আর আমার জন্য সেই উটপাখী ধরে নিয়ে এস।” চিল তখন সোঁ সোঁ করে উঠে গেল উঁচু আকাশে। তারপর ঝাঁপ দিল নীচে, আর শিকার ধরে নিয়ে এল একটা যদ্দুর সম্ভব হাড় জিরজিরে ইঁদুর।
“সে কি,” বলল ঈগল, “এত বড় বড় কথা দিয়ে এই তোমার কথা রাখার নমুনা?” চিল উত্তর দিল, “তোমার মত একজন রাজকুমারীকে বিয়ে করার জন্য আমি যে কোন প্রতিশ্রুতি দিতে রাজী আছি, সে প্রতিশ্রুতি আমি রাখতে পারি আর না পারি। এমন কি যদি নিশ্চিত জানি রাখতে পারবনা, তাতেও কিছু যায় আসে না।”
নীতিকথা: বিয়ে করতে চাওয়া লোকের প্রতিশ্রুতি অনেক বুঝে শুনে নিতে লাগে।
ঈশপের মোরাল স্টোরি! একদল কুকুর আর গরুর চামড়া
একদল কুকুর, ক্ষিধের চোটে তাদের মর মর অবস্থা, দেখতে পেল মাঝ-নদী দিয়ে ভেসে যাচ্ছে একটা মরা জন্তু। কোনভাবেই সেটার কাছে পৌঁছতে না পেরে তারা ঠিক করল যে নদীর সব জল খেয়ে ফেলা দরকার।
তা হলেই নদী শুকিয়ে যাবে আর তারা জন্তুটা পেয়ে যাবে। কিন্তু সেই করতে গিয়ে জন্তুটার ধারে কাছে যেতে পারার অনেক আগেই অঢেল জল খেয়ে পেট ফেটে মরে গেল তারা।
নীতিবাক্য : যা অসম্ভব সেই চেষ্টা করা অর্থহীন।
আমি বলিঃ ক্ষমতা লাভের লোভে অগ্র-পশ্চাৎ বিবেচনা না করে যে কোন উপায়ে গদি করায়ত্ত করার চেষ্টা আর সর্বনাশের পথে এগিয়ে যাওয়া একই কথা।
ঈশপের মোরাল স্টোরি! এক জেলে আর একটা ছোট মাছ
এক ছিল জেলে। যে সব মাছ তার জালে ধরা পড়ত সেগুলো বেচেই জীবন চলত তার। একদিন সারা দিন চেষ্টা করে জালে উঠল একটামাত্র মাছ, তাও ছোট একটা। মাছটা খাবি খেতে খেতে প্রাণ বাঁচানোর জেলের কাছে মিনতি করল, “জনাব, আমাকে দিয়ে আপনার কোন কাজ হবে, কি দাম পাবেন আপনি আমায় বেচে! আমি তো এখনো পুরো বড় হই নি।
দোহাই আপনার, প্রাণ বাঁচান আমার, আজকে আমাকে সাগরে ফিরিয়ে দিন। খুব তাড়াতাড়ি-ই আমি অনেক বড় হয়ে যাব। বড়লোকদের পাতে দেওয়ার মত হয়ে যাব আমি।
তখন আপনি আমায় আবার ধরে ভাল রকম লাভ তুলে নিতে পারবেন।” জেলে উত্তর দিল, “কবে কি পাব তার জন্য যদি আমি এখন যা পেয়েছি তা ছেড়ে দিই, মানতেই হবে আমি একটা আস্ত বুদ্ধু।”
নীতিকথা : দূর ভবিষ্যতের প্রচুর পাওয়ার কোন প্রতিশ্রুতির থেকে এখনকার একটা নিশ্চিত পাওনা, যত ছোটই হোক সেটা, বেশী দামী।
আমি বলিঃ ফাটকা খেলে বড়লোক হওয়ার সোনালী প্রতিশ্রুতির পাল্লায় পড়ার থেকে অল্প হলেও নিশ্চিত আয়ের উপর নির্ভর করা অনেক স্বস্তির।
ঈশপের মোরাল স্টোরি! গাধা আর তার খদ্দের
একজন লোক হাটে গেছে গাধা কিনতে। গাধার ব্যাপারী তাকে প্রস্তাব দিল কেনার আগে গাধাটাকে পরখ করে নিতে। সে লোক ত মহা খুশী। যে গাধাটা সে কিনবে বলে ভেবেছে, সেটাকে সে বাড়ি নিয়ে এল। খড় বিছানো আস্তাবলে ঢুকিয়ে ছেড়ে দিল তাকে।
খানিক্ষণ বাদে লোকটা দেখে সেই গাধাটা অন্য সব গাধাকে ছেড়ে এমন একটা গাধার পাশে গিয়ে জুটেছে যেটা ছিল সবচেয়ে কুঁড়ে আর হদ্দ পেটুক। গাধার খরিদ্দার এবার গাধাটার মুখে লাগাম পড়িয়ে তাকে ফেরৎ নিয়ে গেল সেই ব্যাপারীর কাছে আর বলল, “আমার আর পরীক্ষার দরকার নেই।
আমি বুঝে গেছি কেমন গাধা এ। যেমন সঙ্গী সে বেছেছিল, ও নিজেও ঠিক তাই হয়ে দাঁড়াবে।”
নীতিবাক্য : লোক চেনা যায় তার বন্ধু-বান্ধবদের দেখলে।
Info source: wikipedia
Ishoper Golpo Bangla moral story
ট্যাগ ঈশপের মোরাল স্টোরি ঈশপের মোরাল স্টোরি ঈশপের মোরাল স্টোরি ঈশপের মোরাল স্টোরি ঈশপের মোরাল স্টোরি ঈশপের মোরাল স্টোরি ঈশপের মোরাল স্টোরি ঈশপের মোরাল স্টোরি ঈশপের মোরাল স্টোরি
Please Click On Just One Add To Help Us
মহাশয়, জ্ঞান বিতরণের মত মহৎ কাজে অংশ নিন।ওয়েবসাইট টি পরিচালনার খরচ হিসেবে আপনি কিছু অনুদান দিতে পারেন, স্পন্সর করতে পারেন, এড দিতে পারেন, নিজে না পারলে চ্যারিটি ফান্ডের বা দাতাদের জানাতে পারেন। অনুদান পাঠাতে পারেন এই নম্বরে ০১৭২৩১৬৫৪০৪ বিকাশ,নগদ,রকেট।
এই ওয়েবসাইট আমার নিজের খরচায় চালাই। এড থেকে ডোমেইন খরচই উঠেনা। আমি একা প্রচুর সময় দেই। শিক্ষক হিসেবে আমার জ্ঞান দানের ইচ্ছা থেকেই এই প্রচেষ্টা। আপনি লিখতে পারেন এই ব্লগে। এগিয়ে নিন বাংলায় ভালো কিছু শেখার প্রচেষ্টা।